Dhaka বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিত্যপণ্য ও সারের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ আছে : অর্থ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চাল-চিনি-গমসহ রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যেন শিগগির এগুলো আনা হয়। এসব পণ্য আমদানিতে পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আমারা নিশ্চিত করেছি চাল গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের জন্য বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের কোনো সমস্যা না হয়।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কী অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।’

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করবো আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়। তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আসন্ন রমজানে যেন পণ্যের দাম না বাড়ে- সে লক্ষ্যে দ্রুতই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম। ছোলা, ডাল, চিনি, তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।’

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আপস করলে খালেদা জিয়া অনেক আগেই ক্ষমতায় বসতে পারতেন : সেলিমা রহমান

নিত্যপণ্য ও সারের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ আছে : অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ০৩:৫২:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চাল-চিনি-গমসহ রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যেন শিগগির এগুলো আনা হয়। এসব পণ্য আমদানিতে পর্যাপ্ত অর্থের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আমারা নিশ্চিত করেছি চাল গমসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, যেমন রোজার জন্য ডাল ও খেজুরের জন্য বরাদ্দের সমস্যা হবে না। কোনো ব্যাপারেই যেন ভোগ্যপণ্য বা ভোক্তাদের কোনো সমস্যা না হয়।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন খাদ্যদ্রব্য মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বলেছি, কোন কোন পণ্যের মজুত কী অবস্থায় আছে, কী কী আমদানি করতে হবে, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি বাড়াতে বলে দিয়েছি। তারা দ্রুত পণ্য আনতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি। প্রয়োজন যদি এক্স হয়, তবে টার্গেট এক্স প্লাস ওয়ান করতে বলেছি।’

ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করবো আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়। তাহলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আসন্ন রমজানে যেন পণ্যের দাম না বাড়ে- সে লক্ষ্যে দ্রুতই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম। ছোলা, ডাল, চিনি, তেল এবং খেজুর যেন দেশে ঠিক সময় আমদানি হয়।’