Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বিএনপি সফল হবে : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বিএনপি সফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (২৯ মার্চ) রাজধানীর মাদানি এভিনিউয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে, কোনোভাবে কোনো চক্রান্ত সফল হতে দেয়া হবে না। ফ্রান্স, লন্ডন, আমেরিকা থেকে কেউ যদি দেশের মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন, তবে তা রুখে দেয়া হবে। দেশে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ মেনে নেয়া হবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, জনগণের ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করা হলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। জনগণের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। তাই একটা মহল নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করছে।

ফখরুল ইসলাম বলেন, আমাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, চক্রান্ত হচ্ছে দেশে-বিদেশে। আবার ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্যে। আমরা সেটা হতে দেবো না, খুব পরিষ্কার কথা। সবাই সজাগ থাকবেন, সর্তক থাকবেন। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি। সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিয়ে জনগণের সরকার আমরা প্রতিষ্ঠা করবই করব।

মির্জা ফখরুল হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দেবো এই অবস্থার মধ্য দিয়ে আমরা নির্বাচনটা চাই। আমরা এখনো বলছি, রাস্তায় নামি না। আমরা সাধারণ মানুষের কাছে যাচ্ছি এই ঈদ সামগ্রি নিয়ে, ইফতার সামগ্রি নিয়ে, তাদের সুখ-দুঃখে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি।

তিনি বলেন, কিন্তু আমাদের স্বার্থে যদি, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয় তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তারা দাবি আদায় করে নিতে জানে। আমি কথাটা বলছি এজন্যে যে, আমাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে।

দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা। যে যেখানেই থাকেন, সেই ইউনাইটেড স্টেটে থাকেন, ফ্রান্সে থাকেন আর আমেরিকায় থাকেন; আর সেখান থেকে মানুষকে জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি, মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। সুতরাং আমাদেরকে কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না, বাংলাদেশের মানুষকেও কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা, আমরা ভারতের পক্ষেও নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নইৃআমরা আমেরিকার পক্ষেও নই, আমরা ইংল্যান্ডের পক্ষেও নই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে। আমাদের নেতা তারেক রহমান খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশৃআমরা বাংলাদেশি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ৯০ শতাংশ নেতা-কর্মীকে জেলে নেওয়া হয়েছিলো। আমাদের ২০ হাজারের মতো নেতা-কর্মীকে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের সরকার হত্যা করেছিল। প্রায় ১৭শ নেতা-কর্মীকে গুম করেছিলো। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়েছিলো। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এই ধরনের নজির খুব কম। সেই একটা অবস্থা আমরা পার হয়ে এসেছি। আল্লাহতালার কাছে হাজারো শুকরিয়া আদায় করি যে তার অশেষ রহমতেৃআমার কাছে মনে হয়, আল্লাহতালার অশেষ অলৌকিক শক্তি তার মাধ্যমে তিনি হঠাৎ করে একদিন হাসিনাকে যেন গুম করে দিলেন। হাসিনা গুম হয়ে গেছে আল্লাহতালার নির্দেশে। যে অত্যাচার-নির্যাতন তিনি মানুষের ওপরে করেছেন সেখান থেকে আপাতত মুক্তি পেয়ে একটা মুক্ত পরিবেশে একটা জায়গায় আমরা এসে দাঁড়িয়েছি।

বিএনপি ভারত-পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য কারও পক্ষেই নয় জানিয়ে দলটির মহাসচিব বলেন, পরিষ্কার কথা। আমরা ভারতের পক্ষেও নই, পাকিস্তানের পক্ষেও নই, আমেরিকার পক্ষেও নই, ইংল্যান্ডের পক্ষেও নই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে। আমাদের নেতা তারেক রহমান খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশ- আমরা বাংলাদেশি। আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি। সমস্ত ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিয়ে জনগণের সরকার আমরা প্রতিষ্ঠা করবই করব, ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহর হুকুমেই হাসিনার পতন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৯০ শতাংশ নেতাকর্মীকে জেলে নিয়েছিলো। আমাদের ২০ হাজারের মতো নেতা-কর্মীকে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার হত্যা করেছিল। প্রায় ১৭শ নেতাকর্মীকে গুম করেছিল। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়েছিলো। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এই ধরনের নজির খুব কম। সেই একটা অবস্থা আমরা পার হয়ে এসেছি। এজন্য আল্লাহতালার কাছে হাজারো শুকরিয়া আদায় করি। আমার কাছে মনে হয়, আল্লাহতায়ালা তার অশেষ অলৌকিক শক্তির মাধ্যমে হঠাৎ করে একদিন হাসিনাকে যেন গুম করে দিলেন। হাসিনা গুম হয়ে গেছে আল্লাহতায়ালার নির্দেশে। অত্যাচার-নির্যাতন-পীড়নের পরিবেশ থেকে আপাতত মুক্তি পেয়ে একটা মুক্ত পরিবেশে আমরা একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি।

মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক তহিরুল ইসলাম তুহিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এমএ কাইয়ুম বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম জাহাঙ্গীর, আখতার হোসেন, আলফাজ উদ্দিন, এজিএম শামসুল হক, গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বিএনপি সফল হবে : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ১০:৩৫:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে বিএনপি সফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (২৯ মার্চ) রাজধানীর মাদানি এভিনিউয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে, কোনোভাবে কোনো চক্রান্ত সফল হতে দেয়া হবে না। ফ্রান্স, লন্ডন, আমেরিকা থেকে কেউ যদি দেশের মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন, তবে তা রুখে দেয়া হবে। দেশে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ মেনে নেয়া হবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, জনগণের ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করা হলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। জনগণের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র চলছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। তাই একটা মহল নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করছে।

ফখরুল ইসলাম বলেন, আমাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, চক্রান্ত হচ্ছে দেশে-বিদেশে। আবার ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্যে। আমরা সেটা হতে দেবো না, খুব পরিষ্কার কথা। সবাই সজাগ থাকবেন, সর্তক থাকবেন। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি। সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিয়ে জনগণের সরকার আমরা প্রতিষ্ঠা করবই করব।

মির্জা ফখরুল হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দেবো এই অবস্থার মধ্য দিয়ে আমরা নির্বাচনটা চাই। আমরা এখনো বলছি, রাস্তায় নামি না। আমরা সাধারণ মানুষের কাছে যাচ্ছি এই ঈদ সামগ্রি নিয়ে, ইফতার সামগ্রি নিয়ে, তাদের সুখ-দুঃখে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি।

তিনি বলেন, কিন্তু আমাদের স্বার্থে যদি, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয় তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তারা দাবি আদায় করে নিতে জানে। আমি কথাটা বলছি এজন্যে যে, আমাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে।

দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা। যে যেখানেই থাকেন, সেই ইউনাইটেড স্টেটে থাকেন, ফ্রান্সে থাকেন আর আমেরিকায় থাকেন; আর সেখান থেকে মানুষকে জাগ্রত করার চেষ্টা করেন। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি, মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। সুতরাং আমাদেরকে কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না, বাংলাদেশের মানুষকেও কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা, আমরা ভারতের পক্ষেও নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নইৃআমরা আমেরিকার পক্ষেও নই, আমরা ইংল্যান্ডের পক্ষেও নই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে। আমাদের নেতা তারেক রহমান খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশৃআমরা বাংলাদেশি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ৯০ শতাংশ নেতা-কর্মীকে জেলে নেওয়া হয়েছিলো। আমাদের ২০ হাজারের মতো নেতা-কর্মীকে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের সরকার হত্যা করেছিল। প্রায় ১৭শ নেতা-কর্মীকে গুম করেছিলো। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়েছিলো। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এই ধরনের নজির খুব কম। সেই একটা অবস্থা আমরা পার হয়ে এসেছি। আল্লাহতালার কাছে হাজারো শুকরিয়া আদায় করি যে তার অশেষ রহমতেৃআমার কাছে মনে হয়, আল্লাহতালার অশেষ অলৌকিক শক্তি তার মাধ্যমে তিনি হঠাৎ করে একদিন হাসিনাকে যেন গুম করে দিলেন। হাসিনা গুম হয়ে গেছে আল্লাহতালার নির্দেশে। যে অত্যাচার-নির্যাতন তিনি মানুষের ওপরে করেছেন সেখান থেকে আপাতত মুক্তি পেয়ে একটা মুক্ত পরিবেশে একটা জায়গায় আমরা এসে দাঁড়িয়েছি।

বিএনপি ভারত-পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য কারও পক্ষেই নয় জানিয়ে দলটির মহাসচিব বলেন, পরিষ্কার কথা। আমরা ভারতের পক্ষেও নই, পাকিস্তানের পক্ষেও নই, আমেরিকার পক্ষেও নই, ইংল্যান্ডের পক্ষেও নই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে। আমাদের নেতা তারেক রহমান খুব পরিষ্কার করে বলেছেন, সবার আগে বাংলাদেশ- আমরা বাংলাদেশি। আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি। সমস্ত ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিয়ে জনগণের সরকার আমরা প্রতিষ্ঠা করবই করব, ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহর হুকুমেই হাসিনার পতন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৯০ শতাংশ নেতাকর্মীকে জেলে নিয়েছিলো। আমাদের ২০ হাজারের মতো নেতা-কর্মীকে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার হত্যা করেছিল। প্রায় ১৭শ নেতাকর্মীকে গুম করেছিল। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়েছিলো। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসে এই ধরনের নজির খুব কম। সেই একটা অবস্থা আমরা পার হয়ে এসেছি। এজন্য আল্লাহতালার কাছে হাজারো শুকরিয়া আদায় করি। আমার কাছে মনে হয়, আল্লাহতায়ালা তার অশেষ অলৌকিক শক্তির মাধ্যমে হঠাৎ করে একদিন হাসিনাকে যেন গুম করে দিলেন। হাসিনা গুম হয়ে গেছে আল্লাহতায়ালার নির্দেশে। অত্যাচার-নির্যাতন-পীড়নের পরিবেশ থেকে আপাতত মুক্তি পেয়ে একটা মুক্ত পরিবেশে আমরা একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি।

মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক তহিরুল ইসলাম তুহিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা এমএ কাইয়ুম বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম জাহাঙ্গীর, আখতার হোসেন, আলফাজ উদ্দিন, এজিএম শামসুল হক, গাজী রেজাউনুল হোসেন রিয়াজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।