Dhaka মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলকাতায় বন্দরে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশি জাহাজ উদ্ধার

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ২৩৩ জন দেখেছেন

১৬৫টি কনটেইনার নিয়ে কলকাতার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি বন্দরে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশি পণ্যবাহী জাহাজ এমভি মেরিনট্রাস্ট-১ উদ্ধার হয়েছে। বন্দর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জাহাজটি উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমস।

গত ২৪ মার্চ বন্দরের নেতাজি সুভাষ ডকে ১৬৫টি কনটেইনার তোলার পর হঠাৎ জাহাজটি কাত হয়ে ডুবে যায়। সাড়ে পাঁচ মাসের চেষ্টায় কনটেইনারগুলো উদ্ধার করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

ডুবে যাওয়া জাহাজটিতে থাকা ১৬৫ কনটেইনারের মধ্যে ৭৭টি কনটেইনার ছিল জাহাজের ডেকে ও ৮৮টি কনটেইনার ছিল জাহাজের হোল্ড বা খোলের মধ্যে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি কনটেইনার নদীতে পড়ে ভাসতে থাকে এবং বেশ কয়েকটি ডুবে যায়।

জাহাজটি ডুবে যাওয়ার পরই এতে থাকার ১৫ জন নাবিককে উদ্ধার করে কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এদিকে ডুবে যাওয়ার পরপরই জাহাজের বাংলাদেশি মালিক জাহাজটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে উদ্ধারের খরচ বহন করতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে উদ্ধারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

জাহাজটি উদ্ধারের পর পরই এর মালিক তা ফিরিয়ে নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে বন্দর কর্তৃপক্ষ উদ্ধারের যাবতীয় খরচ দাবি করে। এখন কীভাবে এই জাহাজ ফিরিয়ে নেওয়া যায়, সেই বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠাতে চাইলে ব্যবস্থা নেবে সরকার : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কলকাতায় বন্দরে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশি জাহাজ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০১:৪৩:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

১৬৫টি কনটেইনার নিয়ে কলকাতার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি বন্দরে ডুবে যাওয়া বাংলাদেশি পণ্যবাহী জাহাজ এমভি মেরিনট্রাস্ট-১ উদ্ধার হয়েছে। বন্দর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জাহাজটি উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমস।

গত ২৪ মার্চ বন্দরের নেতাজি সুভাষ ডকে ১৬৫টি কনটেইনার তোলার পর হঠাৎ জাহাজটি কাত হয়ে ডুবে যায়। সাড়ে পাঁচ মাসের চেষ্টায় কনটেইনারগুলো উদ্ধার করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

ডুবে যাওয়া জাহাজটিতে থাকা ১৬৫ কনটেইনারের মধ্যে ৭৭টি কনটেইনার ছিল জাহাজের ডেকে ও ৮৮টি কনটেইনার ছিল জাহাজের হোল্ড বা খোলের মধ্যে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি কনটেইনার নদীতে পড়ে ভাসতে থাকে এবং বেশ কয়েকটি ডুবে যায়।

জাহাজটি ডুবে যাওয়ার পরই এতে থাকার ১৫ জন নাবিককে উদ্ধার করে কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এদিকে ডুবে যাওয়ার পরপরই জাহাজের বাংলাদেশি মালিক জাহাজটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে উদ্ধারের খরচ বহন করতে অস্বীকৃতি জানান। ফলে উদ্ধারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে আবার উদ্ধারকাজ শুরু করে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

জাহাজটি উদ্ধারের পর পরই এর মালিক তা ফিরিয়ে নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে বন্দর কর্তৃপক্ষ উদ্ধারের যাবতীয় খরচ দাবি করে। এখন কীভাবে এই জাহাজ ফিরিয়ে নেওয়া যায়, সেই বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে।