Dhaka শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বস্তি ফিরছে সবজির বাজারে, কমেছে পেঁয়াজের দামও

নিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহখানেক ঊর্দ্ধমুখী থাকার পর চট্টগ্রামে সবজির বাজারে আবারও স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। পেঁয়াজের দামও কমছে। ডিম, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত আছে। আর আগের মতো নিম্নমুখী রয়েছে মুরগি ও ডিমের বাজার।

শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

শীতকালীন অধিকাংশ সবজি আবারও প্রতিকেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে নেমে এসেছে। বাজারে টমেটো নতুন শিম ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কাঁকরোল, দেশি পটল, দেশি গাজর, দেশি শসা, ছোট করলা প্রতিকেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়স, চিচিঙ্গা, কচুর লতি, কচুরমুখী, লাউ, চালকুমড়া ৫০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি-বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৫০ টাকা, মূলা ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, শালগম ৫০ টাকা, বগুড়ার নতুন আলু ৪০ টাকা, মুন্সীগঞ্জের পুরোনো আলু ২০ টাকা, বগুড়ার পুরোনো আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যান্য সবজির মধ্যে কাঁচামরিচের দাম কমে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ধনেপাতা ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন লাল শাক-পালং শাকসহ অন্যান্য সব ধরনের শাক আঁটিপ্রতি ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরায় প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১১০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ১০ থেকে ২৫ টাকা কমেছে। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা, নতুন ফলনের বড় পেঁয়াজ ৯০ টাকা, পুরোনো বড় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে। এছাড়া দেশি রসুন ৮০ থেকে ১০০ টাকা, চায়না রসুন ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, চায়না আদা ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা মানভেদে ১৫০ থেকে ১৬০ দরে বিক্রি হয়েছে।

বাজারভেদে ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ থেকে ১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩০০ থেকে ৩৩০ টাকা, লেয়ার ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৫৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের মধ্যে দেড় কেজি ওজনের প্রতি পিস দেশি হাঁস ৫০০ টাকা, দুই কেজি ওজনের চীনা হাঁস প্রতি পিস ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতিকেজি ৭৮০ থেকে ৯০০ টাকা, খাসির মাংস ১২০০ টাকা এবং ছাগল ১১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্রতি ডজন লাল ডিম ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, সাদা ডিম ১২০ থেকে ১২৫ টাকা ও দেশি হাঁসের ডিম ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে মাছ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। ইলিশ ৩০০ গ্রাম ওজনের ১ কেজি মাছ ১০০০ টাকা, ৫০০ গ্রামের ১৬০০ টাকা, ৭০০ গ্রামের ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা এবং ১ কেজি ওজনের ২৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকায়, দেশি শিং ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, দেশি মাগুর মাছ ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, চাষের পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২৩০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়, বড় কাতল ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকায় এবং পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের মধ্যে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ছোট মসুর ডাল ১৪০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ৯০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১২০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৪৫ টাকা, খেসারি ডাল ৯০ টাকা, বুটের ডাল ৬০ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, মাষকলাই ডাল ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১১০ টাকা ও খোলা চিনি ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজির প্যাকেট আটা ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১২০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা, কৌটাজাত ঘি ১৪৫০ থেকে ১৫৫০ টাকা, খোলা ঘি ১২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মশলার মধ্যে এলাচ প্রতিকেজি ৪৭৫০ টাকা, দারুচিনি ৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১২৮০ টাকা, সাদা গোলমরিচ ১৩৫০ টাকা ও কালো গোলমরিচ ১১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের মধ্যে মোটা চাল ব্রি-২৮ ও স্বর্ণা প্রতিকেজি ৬৪-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট চাল ৭২ থেকে ৮৫ টাকা, মানভেদে প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল ৭৫ থেকে ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি লালতীর, এসিআই, স্কয়ার কোম্পানির প্যাকেট পোলাও চাল ১৫৫ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ৯০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

 

 

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

যদি লজ্জায় মাটির নিচে ঢুকে যেতে পারতাম : প্রেস সচিব

স্বস্তি ফিরছে সবজির বাজারে, কমেছে পেঁয়াজের দামও

প্রকাশের সময় : ০১:২৭:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহখানেক ঊর্দ্ধমুখী থাকার পর চট্টগ্রামে সবজির বাজারে আবারও স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। পেঁয়াজের দামও কমছে। ডিম, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত আছে। আর আগের মতো নিম্নমুখী রয়েছে মুরগি ও ডিমের বাজার।

শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

শীতকালীন অধিকাংশ সবজি আবারও প্রতিকেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে নেমে এসেছে। বাজারে টমেটো নতুন শিম ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কাঁকরোল, দেশি পটল, দেশি গাজর, দেশি শসা, ছোট করলা প্রতিকেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়স, চিচিঙ্গা, কচুর লতি, কচুরমুখী, লাউ, চালকুমড়া ৫০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি-বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৫০ টাকা, মূলা ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, শালগম ৫০ টাকা, বগুড়ার নতুন আলু ৪০ টাকা, মুন্সীগঞ্জের পুরোনো আলু ২০ টাকা, বগুড়ার পুরোনো আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যান্য সবজির মধ্যে কাঁচামরিচের দাম কমে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ধনেপাতা ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন লাল শাক-পালং শাকসহ অন্যান্য সব ধরনের শাক আঁটিপ্রতি ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরায় প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১১০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ১০ থেকে ২৫ টাকা কমেছে। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা, নতুন ফলনের বড় পেঁয়াজ ৯০ টাকা, পুরোনো বড় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে। এছাড়া দেশি রসুন ৮০ থেকে ১০০ টাকা, চায়না রসুন ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, চায়না আদা ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা মানভেদে ১৫০ থেকে ১৬০ দরে বিক্রি হয়েছে।

বাজারভেদে ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ থেকে ১৭০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩০০ থেকে ৩৩০ টাকা, লেয়ার ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৫৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের মধ্যে দেড় কেজি ওজনের প্রতি পিস দেশি হাঁস ৫০০ টাকা, দুই কেজি ওজনের চীনা হাঁস প্রতি পিস ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতিকেজি ৭৮০ থেকে ৯০০ টাকা, খাসির মাংস ১২০০ টাকা এবং ছাগল ১১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্রতি ডজন লাল ডিম ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, সাদা ডিম ১২০ থেকে ১২৫ টাকা ও দেশি হাঁসের ডিম ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে মাছ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। ইলিশ ৩০০ গ্রাম ওজনের ১ কেজি মাছ ১০০০ টাকা, ৫০০ গ্রামের ১৬০০ টাকা, ৭০০ গ্রামের ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা এবং ১ কেজি ওজনের ২৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে এক কেজি শিং মাছ চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকায়, দেশি শিং ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা, প্রতি কেজি রুই মাছের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, দেশি মাগুর মাছ ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, চাষের পাঙ্গাস ২০০ থেকে ২৩০ টাকায়, চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকায়, বোয়াল মাছ প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়, বড় কাতল ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকায়, পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, কৈ মাছ ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকায়, টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৫০০ টাকায় এবং পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের মধ্যে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা ও খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ছোট মসুর ডাল ১৪০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ৯০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১২০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৪৫ টাকা, খেসারি ডাল ৯০ টাকা, বুটের ডাল ৬০ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, মাষকলাই ডাল ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১১০ টাকা ও খোলা চিনি ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজির প্যাকেট আটা ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১২০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা, কৌটাজাত ঘি ১৪৫০ থেকে ১৫৫০ টাকা, খোলা ঘি ১২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মশলার মধ্যে এলাচ প্রতিকেজি ৪৭৫০ টাকা, দারুচিনি ৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১২৮০ টাকা, সাদা গোলমরিচ ১৩৫০ টাকা ও কালো গোলমরিচ ১১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের মধ্যে মোটা চাল ব্রি-২৮ ও স্বর্ণা প্রতিকেজি ৬৪-৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট চাল ৭২ থেকে ৮৫ টাকা, মানভেদে প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল ৭৫ থেকে ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি লালতীর, এসিআই, স্কয়ার কোম্পানির প্যাকেট পোলাও চাল ১৫৫ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ৯০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।