Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভুয়া করোনা সার্টিফিকেট বিক্রি, সিলেটে চিকিৎসকের জেল

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৬:১৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০
  • ১৯৫ জন দেখেছেন

ভ্রাম্যমাণ আদালতের অ‌ভিযা‌নে গ্রেফতার ডা. শাহ আলম

সিলেটে করোনাভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া সার্টিফিকেট বিক্রির অপরাধে এক চিকিৎসককে চার মাসের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। টাকার বিনিময়ে তিনি বিদেশযাত্রীদের ‘কোভিড নেগেটিভ’ সার্টিফিকেট দিচ্ছিলেন।

আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায়। জেল-জরিমানার সাজা পাওয়া এই চিকিৎসকের নাম এএইচএম শাহ আলম। তিনি নিজে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েও চেম্বারে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক না হয়েও সেই পরিচয় দেন বলে ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রমাণ পেয়েছেন।

সুনন্দা রায় জানান, ‘জিজ্ঞাসাবাদে সকল অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছে শাহ আলম।’

সিলেট র‌্যাব-৯ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সামিউল আলম জানান, এই চিকিৎসক বিদেশযাত্রীসহ কয়েকজনকে করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়েছেন অভিযোগ পাওয়ার পর তাকে নিয়ে শহরের কাজলশাহ এলাকায় মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে তার চেম্বারে অভিযান চালানো হয়।’

‘এই চিকিৎসক কোনো সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক না হয়েও নিজেকে ওসমানী মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেন এবং নিজে গত ১৪ জুলাই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার পরও তথ্য গোপন করে চেম্বারে নিয়মিত রোগী দেখে যাচ্ছিলেন।’

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ কেন্দ্র সংক্রান্ত দেশি বিদেশি সব চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

ভুয়া করোনা সার্টিফিকেট বিক্রি, সিলেটে চিকিৎসকের জেল

প্রকাশের সময় : ০৬:১৩:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০

সিলেটে করোনাভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া সার্টিফিকেট বিক্রির অপরাধে এক চিকিৎসককে চার মাসের জেল এবং এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। টাকার বিনিময়ে তিনি বিদেশযাত্রীদের ‘কোভিড নেগেটিভ’ সার্টিফিকেট দিচ্ছিলেন।

আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায়। জেল-জরিমানার সাজা পাওয়া এই চিকিৎসকের নাম এএইচএম শাহ আলম। তিনি নিজে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েও চেম্বারে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক না হয়েও সেই পরিচয় দেন বলে ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রমাণ পেয়েছেন।

সুনন্দা রায় জানান, ‘জিজ্ঞাসাবাদে সকল অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছে শাহ আলম।’

সিলেট র‌্যাব-৯ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সামিউল আলম জানান, এই চিকিৎসক বিদেশযাত্রীসহ কয়েকজনকে করোনার ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়েছেন অভিযোগ পাওয়ার পর তাকে নিয়ে শহরের কাজলশাহ এলাকায় মেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে তার চেম্বারে অভিযান চালানো হয়।’

‘এই চিকিৎসক কোনো সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক না হয়েও নিজেকে ওসমানী মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেন এবং নিজে গত ১৪ জুলাই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার পরও তথ্য গোপন করে চেম্বারে নিয়মিত রোগী দেখে যাচ্ছিলেন।’