Dhaka বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাজারে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলোর বিরুদ্ধে যে কোনও বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত কয়েকদিন ধরে একদল দুষ্কৃতিকারী দেশের সুফি মাজার ও মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে, যা সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলো নিয়ে যেকোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা করে।’

সরকার এসব হামলায় জড়িত অসাধু শক্তিগুলোকে আইনের আওতায় আনতে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাজ করছে বলেও জানায় প্রেস উইং। এতে বলা হয়, ধর্মীয় স্থান ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলো রক্ষার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সমস্ত বিশ্বাসের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলছি যে, আমরা সম্প্রীতির দেশ হিসেবেই থাকবো এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যে কোনও প্রচেষ্টাকে কোনও বৈষম্য ছাড়াই কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কারের জন্য জীবন গেলেও পিছপা হব না : হাসনাত আবদুল্লাহ

মাজারে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রকাশের সময় : ০৫:১০:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলোর বিরুদ্ধে যে কোনও বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গত কয়েকদিন ধরে একদল দুষ্কৃতিকারী দেশের সুফি মাজার ও মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে, যা সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলো নিয়ে যেকোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা করে।’

সরকার এসব হামলায় জড়িত অসাধু শক্তিগুলোকে আইনের আওতায় আনতে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাজ করছে বলেও জানায় প্রেস উইং। এতে বলা হয়, ধর্মীয় স্থান ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলো রক্ষার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সমস্ত বিশ্বাসের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলছি যে, আমরা সম্প্রীতির দেশ হিসেবেই থাকবো এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যে কোনও প্রচেষ্টাকে কোনও বৈষম্য ছাড়াই কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।