‘মুজিববর্ষের শপথ, সড়ক করবো নিরাপদ’ এ প্রতিপাদ্যে পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। এবার চতুর্থবারের মতো পালিত হচ্ছে নিরাপদ সড়ক দিবস। ১৯৯৩ সালের ২২ অক্টোবর বান্দরবানে স্বামী নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের কাছে যাওয়ার পথে মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন স্ত্রী জাহানারা কাঞ্চন। এর পর থেকে ইলিয়াস কাঞ্চন ‘নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)’ নামে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলেন।
জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
দিবসটি উপলক্ষে সরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে রয়েছে ক্রোড়পত্র প্রকাশ, আলোচনা সভা, শোভাযাত্রা ও সড়ক সচেতনতামূলক কার্যক্রম।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কদ্বীপ সজ্জিত করে সচেতনতামূলক প্ল্যাকার্ড টাঙানো হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতিতে এবার
আরও পড়ুন : ৩৩তম স্প্যান বসে পদ্মা সেতুর ৪৯৫০ মিটার দৃশ্যমান
গণশোভাযাত্রার পরিবর্তে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শোভাযাত্রা করা হবে। এ ছাড়া জুম বৈঠকে নিরাপদ সড়ক বিষয়ে হবে আলোচনাসভা।
এই আলোচনা সভা বড় পর্দায় গাবতলী, সায়েদাবাদ, মহাখালী ও ফুলবাড়িয়া বাস টার্মিনালে লাইভ প্রদর্শন করা হচ্ছে। বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। যাত্রী ও পথচারীদের সচেতনতা বাড়াতে বাস টার্মিনালসহ নগরীর বিভিন্ন স্থানে প্রচারপত্র বিলি করা হচ্ছে।
একইভাবে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় শোভাযাত্রাসহ আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে।