Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদেশ যেতে পারলেন না শাজাহান খানের মেয়ে

করোনার ভূয়া নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে বিদেশ যেতে চেয়েছিলেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খান।

তার হার্ডকপিতে করোনা নেগেটিভ থাকলেও অনলাইনে পজিটিভ পাওয়া যায়। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঐশীকে আর বিদেশ যেতে দেয় নি। তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।

রবিবার (২৬ জুলাই) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। তবে করোনা রিপোর্টের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন শাজাহান খান।

সাবেক এই নৌ পরিবহন মন্ত্রী দাবি করেছেন, শনিবার মহাখালী থেকে নেগেটিভ রিপোর্টের হার্ডকপি নিয়ে আসেন তার বিশেষ সহকারী। কিন্তু ইমিগ্রেশন যখন অনলাইনে চেক করে তখন সেটি পজিটিভ দেখায়। তার রিপোর্ট অনলাইনে এবং হার্ডকপিতে কীভাবে ভিন্ন হলো তা নিয়ে তিনি সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করবেন।

বিমানবন্দরে দেখানো নেগেটিভ রিপোর্টটিতে সাক্ষর করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারাল সেন্টারের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) বায়েজিদ বিন মনির। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, অফিস সময় শেষে তিনি ঘটনা শুনেছেন। কালকে সকালের আগে তিনি কিছুই জানাতে পারবেন না।

ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিতে গিয়ে শাজাহান খান গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মেয়ে লন্ডনে পড়ালেখা করে। ও ফেব্রুয়ারিতে এসে করোনার কারণে যেতে পারেনি। এখন লন্ডনে যাবে, বিমান চালু হয়েছে। যেহেতু করোনা রিপোর্ট লাগে সেহেতু মহাখালীতে গিয়ে স্যাম্পল দিয়ে আসে। গতকাল ৪টার পরে অনলাইনে জানানো হয় তার রিপোর্ট নেগেটিভ। পরে আমার এপিএসকে হার্ডকপিটা আনতে বলি। ডাক্তার বায়জিদ বিন মনির সাক্ষরিত নেগেটিভ রিপোর্টটি সে নিয়ে আসে।

তিনি বলেন, ‘সকালে আমি নিজে মেয়েকে নিয়ে গেছি বিমানবন্দরে। বেলা ১১টার দিকে ইমিগ্রেশনে গেছে। চেক করতে গিয়ে অনলাইনে দেখে করোনা পজিটিভ দেখায়। আমি আকাশ থেকে পড়েছি। পরে আমি নিজে বলেছি যাওয়া অফ করে দাও। এভাবে যাওয়া যাবে না। কারণ, যদি যায়ও লন্ডন থেকে ফিরিয়ে দেবে। আমি ফেরত আসলাম।’

বিমানবন্দর সূত্র জানায়, রবিবার সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০০১ ফ্লাইটে লন্ডন যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে আসেন ঐশী। শিডিউল ফ্লাইটটি রবিবার দুপুর ১২টায় ঐশীকে ছাড়াই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।

বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জহির ইসলাম বলেন, ‘ইমিগ্রেশন থেকে আমাদের জানানো হয় একজন ভিআইপি গেট ব্যবহার করে এসেছেন, তিনি করোনা পজিটিভ। পরে আমরাও অনলাইনে চেক করে নিশ্চিত হই তিনি পজিটিভ। এ কারণে আর তাকে ফ্লাইটে যেতে দেওয়া হয়নি।’
করেনো সার্টিফিকেটে গড়মিল: বিদেশ যেতে পারলেন না শাজাহান খানের মেয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনার ভূয়া নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে বিদেশ যেতে চেয়েছিলেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খান। তার হার্ডকপিতে করোনা নেগেটিভ থাকলেও অনলাইনে পজিটিভ পাওয়া যায়। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঐশীকে আর বিদেশ যেতে দেয় নি। তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
রবিবার (২৬ জুলাই) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। তবে করোনা রিপোর্টের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন শাজাহান খান।

সাবেক এই নৌ পরিবহন মন্ত্রী দাবি করেছেন, শনিবার মহাখালী থেকে নেগেটিভ রিপোর্টের হার্ডকপি নিয়ে আসেন তার বিশেষ সহকারী। কিন্তু ইমিগ্রেশন যখন অনলাইনে চেক করে তখন সেটি পজিটিভ দেখায়। তার রিপোর্ট অনলাইনে এবং হার্ডকপিতে কীভাবে ভিন্ন হলো তা নিয়ে তিনি সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করবেন।

বিমানবন্দরে দেখানো নেগেটিভ রিপোর্টটিতে সাক্ষর করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারাল সেন্টারের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) বায়েজিদ বিন মনির। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, অফিস সময় শেষে তিনি ঘটনা শুনেছেন। কালকে সকালের আগে তিনি কিছুই জানাতে পারবেন না।

ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিতে গিয়ে শাজাহান খান গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মেয়ে লন্ডনে পড়ালেখা করে। ও ফেব্রুয়ারিতে এসে করোনার কারণে যেতে পারেনি। এখন লন্ডনে যাবে, বিমান চালু হয়েছে। যেহেতু করোনা রিপোর্ট লাগে সেহেতু মহাখালীতে গিয়ে স্যাম্পল দিয়ে আসে। গতকাল ৪টার পরে অনলাইনে জানানো হয় তার রিপোর্ট নেগেটিভ। পরে আমার এপিএসকে হার্ডকপিটা আনতে বলি। ডাক্তার বায়জিদ বিন মনির সাক্ষরিত নেগেটিভ রিপোর্টটি সে নিয়ে আসে।

তিনি বলেন, ‘সকালে আমি নিজে মেয়েকে নিয়ে গেছি বিমানবন্দরে। বেলা ১১টার দিকে ইমিগ্রেশনে গেছে। চেক করতে গিয়ে অনলাইনে দেখে করোনা পজিটিভ দেখায়। আমি আকাশ থেকে পড়েছি। পরে আমি নিজে বলেছি যাওয়া অফ করে দাও। এভাবে যাওয়া যাবে না। কারণ, যদি যায়ও লন্ডন থেকে ফিরিয়ে দেবে। আমি ফেরত আসলাম।’

বিমানবন্দর সূত্র জানায়, রবিবার সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০০১ ফ্লাইটে লন্ডন যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে আসেন ঐশী। শিডিউল ফ্লাইটটি রবিবার দুপুর ১২টায় ঐশীকে ছাড়াই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।

বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জহির ইসলাম বলেন, ‘ইমিগ্রেশন থেকে আমাদের জানানো হয় একজন ভিআইপি গেট ব্যবহার করে এসেছেন, তিনি করোনা পজিটিভ। পরে আমরাও অনলাইনে চেক করে নিশ্চিত হই তিনি পজিটিভ। এ কারণে আর তাকে ফ্লাইটে যেতে দেওয়া হয়নি।’

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

বিদেশ যেতে পারলেন না শাজাহান খানের মেয়ে

প্রকাশের সময় : ০৭:৪০:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জুলাই ২০২০

করোনার ভূয়া নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে বিদেশ যেতে চেয়েছিলেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খান।

তার হার্ডকপিতে করোনা নেগেটিভ থাকলেও অনলাইনে পজিটিভ পাওয়া যায়। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঐশীকে আর বিদেশ যেতে দেয় নি। তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।

রবিবার (২৬ জুলাই) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। তবে করোনা রিপোর্টের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন শাজাহান খান।

সাবেক এই নৌ পরিবহন মন্ত্রী দাবি করেছেন, শনিবার মহাখালী থেকে নেগেটিভ রিপোর্টের হার্ডকপি নিয়ে আসেন তার বিশেষ সহকারী। কিন্তু ইমিগ্রেশন যখন অনলাইনে চেক করে তখন সেটি পজিটিভ দেখায়। তার রিপোর্ট অনলাইনে এবং হার্ডকপিতে কীভাবে ভিন্ন হলো তা নিয়ে তিনি সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করবেন।

বিমানবন্দরে দেখানো নেগেটিভ রিপোর্টটিতে সাক্ষর করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারাল সেন্টারের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) বায়েজিদ বিন মনির। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, অফিস সময় শেষে তিনি ঘটনা শুনেছেন। কালকে সকালের আগে তিনি কিছুই জানাতে পারবেন না।

ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিতে গিয়ে শাজাহান খান গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মেয়ে লন্ডনে পড়ালেখা করে। ও ফেব্রুয়ারিতে এসে করোনার কারণে যেতে পারেনি। এখন লন্ডনে যাবে, বিমান চালু হয়েছে। যেহেতু করোনা রিপোর্ট লাগে সেহেতু মহাখালীতে গিয়ে স্যাম্পল দিয়ে আসে। গতকাল ৪টার পরে অনলাইনে জানানো হয় তার রিপোর্ট নেগেটিভ। পরে আমার এপিএসকে হার্ডকপিটা আনতে বলি। ডাক্তার বায়জিদ বিন মনির সাক্ষরিত নেগেটিভ রিপোর্টটি সে নিয়ে আসে।

তিনি বলেন, ‘সকালে আমি নিজে মেয়েকে নিয়ে গেছি বিমানবন্দরে। বেলা ১১টার দিকে ইমিগ্রেশনে গেছে। চেক করতে গিয়ে অনলাইনে দেখে করোনা পজিটিভ দেখায়। আমি আকাশ থেকে পড়েছি। পরে আমি নিজে বলেছি যাওয়া অফ করে দাও। এভাবে যাওয়া যাবে না। কারণ, যদি যায়ও লন্ডন থেকে ফিরিয়ে দেবে। আমি ফেরত আসলাম।’

বিমানবন্দর সূত্র জানায়, রবিবার সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০০১ ফ্লাইটে লন্ডন যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে আসেন ঐশী। শিডিউল ফ্লাইটটি রবিবার দুপুর ১২টায় ঐশীকে ছাড়াই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।

বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জহির ইসলাম বলেন, ‘ইমিগ্রেশন থেকে আমাদের জানানো হয় একজন ভিআইপি গেট ব্যবহার করে এসেছেন, তিনি করোনা পজিটিভ। পরে আমরাও অনলাইনে চেক করে নিশ্চিত হই তিনি পজিটিভ। এ কারণে আর তাকে ফ্লাইটে যেতে দেওয়া হয়নি।’
করেনো সার্টিফিকেটে গড়মিল: বিদেশ যেতে পারলেন না শাজাহান খানের মেয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনার ভূয়া নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে বিদেশ যেতে চেয়েছিলেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের মেয়ে ঐশী খান। তার হার্ডকপিতে করোনা নেগেটিভ থাকলেও অনলাইনে পজিটিভ পাওয়া যায়। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ঐশীকে আর বিদেশ যেতে দেয় নি। তাকে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
রবিবার (২৬ জুলাই) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। তবে করোনা রিপোর্টের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন শাজাহান খান।

সাবেক এই নৌ পরিবহন মন্ত্রী দাবি করেছেন, শনিবার মহাখালী থেকে নেগেটিভ রিপোর্টের হার্ডকপি নিয়ে আসেন তার বিশেষ সহকারী। কিন্তু ইমিগ্রেশন যখন অনলাইনে চেক করে তখন সেটি পজিটিভ দেখায়। তার রিপোর্ট অনলাইনে এবং হার্ডকপিতে কীভাবে ভিন্ন হলো তা নিয়ে তিনি সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করবেন।

বিমানবন্দরে দেখানো নেগেটিভ রিপোর্টটিতে সাক্ষর করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারাল সেন্টারের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) বায়েজিদ বিন মনির। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, অফিস সময় শেষে তিনি ঘটনা শুনেছেন। কালকে সকালের আগে তিনি কিছুই জানাতে পারবেন না।

ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দিতে গিয়ে শাজাহান খান গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মেয়ে লন্ডনে পড়ালেখা করে। ও ফেব্রুয়ারিতে এসে করোনার কারণে যেতে পারেনি। এখন লন্ডনে যাবে, বিমান চালু হয়েছে। যেহেতু করোনা রিপোর্ট লাগে সেহেতু মহাখালীতে গিয়ে স্যাম্পল দিয়ে আসে। গতকাল ৪টার পরে অনলাইনে জানানো হয় তার রিপোর্ট নেগেটিভ। পরে আমার এপিএসকে হার্ডকপিটা আনতে বলি। ডাক্তার বায়জিদ বিন মনির সাক্ষরিত নেগেটিভ রিপোর্টটি সে নিয়ে আসে।

তিনি বলেন, ‘সকালে আমি নিজে মেয়েকে নিয়ে গেছি বিমানবন্দরে। বেলা ১১টার দিকে ইমিগ্রেশনে গেছে। চেক করতে গিয়ে অনলাইনে দেখে করোনা পজিটিভ দেখায়। আমি আকাশ থেকে পড়েছি। পরে আমি নিজে বলেছি যাওয়া অফ করে দাও। এভাবে যাওয়া যাবে না। কারণ, যদি যায়ও লন্ডন থেকে ফিরিয়ে দেবে। আমি ফেরত আসলাম।’

বিমানবন্দর সূত্র জানায়, রবিবার সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০০১ ফ্লাইটে লন্ডন যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে আসেন ঐশী। শিডিউল ফ্লাইটটি রবিবার দুপুর ১২টায় ঐশীকে ছাড়াই হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়।

বিমানবন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জহির ইসলাম বলেন, ‘ইমিগ্রেশন থেকে আমাদের জানানো হয় একজন ভিআইপি গেট ব্যবহার করে এসেছেন, তিনি করোনা পজিটিভ। পরে আমরাও অনলাইনে চেক করে নিশ্চিত হই তিনি পজিটিভ। এ কারণে আর তাকে ফ্লাইটে যেতে দেওয়া হয়নি।’