Dhaka রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে হবে : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে হবে। সিটি করপোরেশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা’ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা প্রসঙ্গে তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা অনেকাংশে কমেছে। একসময় শান্তিনগর, তেজগাঁও এলাকায় বৃষ্টি হলে সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পানি আটকে থাকতো, এখন সে পরিস্থিতি বদলে গেছে। অতিবৃষ্টির কারণে ধানমণ্ডিসহ যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা যায়, তা বৃষ্টি থামার পর ঘন্টাখানেক পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এছাড়া যেসব এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা দেখা যাচ্ছে, তা দূরীকরণে সিটি করপোরেশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সব প্রতিষ্ঠানকে অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। স্বল্পমেয়াদী নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদী মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানসহ স্থানীয় সরকার বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকতারা।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ডাকসুর কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে হবে : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৯:০৮:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করতে হবে। সিটি করপোরেশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা’ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা প্রসঙ্গে তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা শহরে জলাবদ্ধতা অনেকাংশে কমেছে। একসময় শান্তিনগর, তেজগাঁও এলাকায় বৃষ্টি হলে সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পানি আটকে থাকতো, এখন সে পরিস্থিতি বদলে গেছে। অতিবৃষ্টির কারণে ধানমণ্ডিসহ যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা যায়, তা বৃষ্টি থামার পর ঘন্টাখানেক পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এছাড়া যেসব এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা দেখা যাচ্ছে, তা দূরীকরণে সিটি করপোরেশনকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সব প্রতিষ্ঠানকে অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। স্বল্পমেয়াদী নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদী মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানসহ স্থানীয় সরকার বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকতারা।