Dhaka মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই : সিইসি

চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি : 

এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘আগের রাতে ভোটসহ যেসব কথাবার্তা হয়েছে আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সেটি হবে না। এ জন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার সকালে পাঠানো হবে।’

মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের পিটিআই মিলনায়তনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাজী হাবিবুল আউয়াল এসব কথা বলেন।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা ৯৯ শতাংশ নয়, শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, রাতে ভোট হবে না। কোনো অবস্থাতেই হবে না। এ জন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার সকালে পাঠাবো। ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে ১০ দিন আগে অথবা ১০ মাস আগেও যদিও যায়, তাহলেও প্রার্থীরা তাদের পোলিং এজেন্ট দিয়ে সকালে ভোটকেন্দ্রে স্বচ্ছ বাক্সগুলো খালি কি না সেটি দেখে তারপর বাক্স বন্ধ করবেন। সেক্ষেত্রে ভোটকেন্দ্রে অবৈধ কোনো ব্যালট বাক্স ঢোকার সুযোগ নেই। তারপরও আমরা বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জনের জন্য বলেছি ব্যালট পেপার সকালে পাঠাব।

তিনি আরও বলেন, ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টরা অবশ্যই দাঁড়িয়ে থেকে দেখে নেবেন ব্যালট বাক্সগুলো খালি আছে কি না। তারা ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গণনা ও ফল ঘোষণা পর্যন্ত কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। সবকিছু সঠিকভাবে হয়েছে কি না জানবেন। যদি গণনা যথাযথভাবে শেষ হয় তাহলে নিশ্চিতভাবে ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়ে গেলো।

হাবিবুল আউয়াল বলেন, কথাগুলো বললাম কারণ আমাদের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে একটা অনাস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যাতে দূর হয়। আমরা নির্বাহী প্রশাসন ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখানে ওসি, ইউএনও, ডিসি ও এসপিদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ ভালো। আমরা তাদের আরেকটি বার্তা দিয়েছি যে, যেদিন ভোটগ্রহণ করা হবে, সেদিনের বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে থাকবে। ভোটটা কী অবাধ হলো, সেখানে কারচুপি হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত করার জন্য যারা ভোট পরিচালনা করবেন অর্থাৎ প্রিজাইডিং অফিসারসহ সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে, কেন্দ্রে যাতে কোনো অননুমোদিত ব্যক্তি প্রবেশ না করেন। যদি অননুমোদিত ব্যক্তি ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন, তাহলে বুঝতে হবে তিনি কুমতলব নিয়ে প্রবেশ করেছেন। তাহলে ভোটগ্রহণ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আমরা কঠিন বার্তা দিয়েছি যে, এ ধরনের কোনো কিছু যাতে না হয়।

তিনি বলেছেন, ভোট চলাকালীন যদি পেশিশক্তির উদ্ভব ঘটে, তাহলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বলা হয়েছে তিনি ভোট বন্ধ করে দেবেন। তিনি যদি বন্ধ না করেন রিটার্নিং অফিসার অবহিত হলে তিনি বন্ধ করে দেবেন। তিনিও যদি বন্ধ না করেন, আমরা ঢাকা থেকে অবহিত হলে বন্ধ করে দেবো।’

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে আমরা স্পষ্ট বার্তা দিয়েছি, শেষদিন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠভাবে ধরে রাখতে হবে। ভোটকেন্দ্রে যেন অবৈধ কেউ প্রবেশ করতে না পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো অবৈধ মানুষ ভোটকেন্দ্রে ঢুকে পড়লে বুঝতে হবে সে কু-মতলব নিয়ে এসেছে। তাহলে এই ভোট কেন্দ্রের পোলিংটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আজ দুই-চারজন লোক বলেছেন ভোট দিয়ে কী লাভ। ভোট তো এক জায়গায় চলে যাবে। তবে কেউ কেউ নাকি মুখে মুখে বলছেন, আপনারা যে যেখানেই ভোট দেন, ভোট জায়গা মতো চলে আসবে। আমরা এই ধরনের বক্তব্য শুনেছি।

এটা ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার ও ভ্রান্ত ধারণা প্রসূত। ভোট যেখানেই দেন, সেখান থেকে আরেক জায়গায় চলে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেটা আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি। আগের রাতে ভোট নিয়ে যেসমস্ত কথা হয়েছে। আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সেটি কোনো অবস্থায় হবে না।

সিইসি বলেন, নির্বাাচনে অনেক কেন্দ্র ব্যালট পেপার সকালে যাবে। এমনকি ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে দশ দিন বা দশ মাস আগেও যায় তাহলেও কিছু হবে না। ভোট শুরুর আগে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সগুলো খালি কিনা তা প্রার্থীর এজেন্টরা দেখে নেবেন। পোলিং এজেন্টরা সর্বক্ষণিক উপস্থিত থেকে ভোট প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে অবৈধ ব্যালট পেপার প্রবেশের কোনো আশঙ্কা নেই। অধিকতর আস্থা অর্জনের জন্য আমরা সকালে ব্যালট পেপার পাঠাব। পোলিং এজেন্টরা দেখে নেবেন ব্যালট বক্সগুলো খালি কিনা। এ ছাড়া তারা ভোট গণনা পর্যন্ত উপস্থিত থেকে দেখবেন ভোট গণনা দেখবেন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমাদের নির্বাচন সংস্কৃতিতে অনেকেই কালো টাকার বিনিময় কিছু গুণ্ডাকে ঠিক করেন তাদের বলা হয় পেশীশক্তি। এই পেশীশক্তি যেন ভোটকে প্রভাবিত করতে না পারে সেই বিষয়টা কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখতে হবে। যদি এটি হয় তাহলে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়াটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে।

সিইসি বলেন, ভোটের স্বচ্ছতার জন্য মিডিয়ার কর্মীরা ভেতরে গিয়েও ছবি তুলতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রিজাইডিং অফিসারের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে হবে না। পর্যবেক্ষকরাও ভেতরে প্রবেশ করে তথ্য নিয়ে জনগণকে জানিয়ে দিতে পারবেন।

ভোটের অ্যাপস তৈরি করা হয়েছে জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, অ্যাপসের মাধ্যমে দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে কত শতাংশ ভোট পড়েছে তার তথ্য দেওয়া থাকবে। এটা অ্যাপস ডাউনলোড করে সবাই জানতে পারবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, রেঞ্জ পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) নুরে আলম মিনা ও জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

কুড়িগ্রামে সেতুর অভাবে চরম দুর্ভোগে ৩০ গ্রামের মানুষ

এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই : সিইসি

প্রকাশের সময় : ০৮:০১:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩

চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি : 

এক জায়গার ভোট আরেক জায়গায় যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘আগের রাতে ভোটসহ যেসব কথাবার্তা হয়েছে আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সেটি হবে না। এ জন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার সকালে পাঠানো হবে।’

মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের পিটিআই মিলনায়তনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাজী হাবিবুল আউয়াল এসব কথা বলেন।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমরা ৯৯ শতাংশ নয়, শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, রাতে ভোট হবে না। কোনো অবস্থাতেই হবে না। এ জন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার সকালে পাঠাবো। ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে ১০ দিন আগে অথবা ১০ মাস আগেও যদিও যায়, তাহলেও প্রার্থীরা তাদের পোলিং এজেন্ট দিয়ে সকালে ভোটকেন্দ্রে স্বচ্ছ বাক্সগুলো খালি কি না সেটি দেখে তারপর বাক্স বন্ধ করবেন। সেক্ষেত্রে ভোটকেন্দ্রে অবৈধ কোনো ব্যালট বাক্স ঢোকার সুযোগ নেই। তারপরও আমরা বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জনের জন্য বলেছি ব্যালট পেপার সকালে পাঠাব।

তিনি আরও বলেন, ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টরা অবশ্যই দাঁড়িয়ে থেকে দেখে নেবেন ব্যালট বাক্সগুলো খালি আছে কি না। তারা ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গণনা ও ফল ঘোষণা পর্যন্ত কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। সবকিছু সঠিকভাবে হয়েছে কি না জানবেন। যদি গণনা যথাযথভাবে শেষ হয় তাহলে নিশ্চিতভাবে ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়ে গেলো।

হাবিবুল আউয়াল বলেন, কথাগুলো বললাম কারণ আমাদের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে একটা অনাস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যাতে দূর হয়। আমরা নির্বাহী প্রশাসন ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখানে ওসি, ইউএনও, ডিসি ও এসপিদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ ভালো। আমরা তাদের আরেকটি বার্তা দিয়েছি যে, যেদিন ভোটগ্রহণ করা হবে, সেদিনের বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে থাকবে। ভোটটা কী অবাধ হলো, সেখানে কারচুপি হয়েছে কি না, সেটি নিশ্চিত করার জন্য যারা ভোট পরিচালনা করবেন অর্থাৎ প্রিজাইডিং অফিসারসহ সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে, কেন্দ্রে যাতে কোনো অননুমোদিত ব্যক্তি প্রবেশ না করেন। যদি অননুমোদিত ব্যক্তি ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করেন, তাহলে বুঝতে হবে তিনি কুমতলব নিয়ে প্রবেশ করেছেন। তাহলে ভোটগ্রহণ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। আমরা কঠিন বার্তা দিয়েছি যে, এ ধরনের কোনো কিছু যাতে না হয়।

তিনি বলেছেন, ভোট চলাকালীন যদি পেশিশক্তির উদ্ভব ঘটে, তাহলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বলা হয়েছে তিনি ভোট বন্ধ করে দেবেন। তিনি যদি বন্ধ না করেন রিটার্নিং অফিসার অবহিত হলে তিনি বন্ধ করে দেবেন। তিনিও যদি বন্ধ না করেন, আমরা ঢাকা থেকে অবহিত হলে বন্ধ করে দেবো।’

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে আমরা স্পষ্ট বার্তা দিয়েছি, শেষদিন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠভাবে ধরে রাখতে হবে। ভোটকেন্দ্রে যেন অবৈধ কেউ প্রবেশ করতে না পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো অবৈধ মানুষ ভোটকেন্দ্রে ঢুকে পড়লে বুঝতে হবে সে কু-মতলব নিয়ে এসেছে। তাহলে এই ভোট কেন্দ্রের পোলিংটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আজ দুই-চারজন লোক বলেছেন ভোট দিয়ে কী লাভ। ভোট তো এক জায়গায় চলে যাবে। তবে কেউ কেউ নাকি মুখে মুখে বলছেন, আপনারা যে যেখানেই ভোট দেন, ভোট জায়গা মতো চলে আসবে। আমরা এই ধরনের বক্তব্য শুনেছি।

এটা ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার ও ভ্রান্ত ধারণা প্রসূত। ভোট যেখানেই দেন, সেখান থেকে আরেক জায়গায় চলে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সেটা আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি। আগের রাতে ভোট নিয়ে যেসমস্ত কথা হয়েছে। আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সেটি কোনো অবস্থায় হবে না।

সিইসি বলেন, নির্বাাচনে অনেক কেন্দ্র ব্যালট পেপার সকালে যাবে। এমনকি ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে দশ দিন বা দশ মাস আগেও যায় তাহলেও কিছু হবে না। ভোট শুরুর আগে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সগুলো খালি কিনা তা প্রার্থীর এজেন্টরা দেখে নেবেন। পোলিং এজেন্টরা সর্বক্ষণিক উপস্থিত থেকে ভোট প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে অবৈধ ব্যালট পেপার প্রবেশের কোনো আশঙ্কা নেই। অধিকতর আস্থা অর্জনের জন্য আমরা সকালে ব্যালট পেপার পাঠাব। পোলিং এজেন্টরা দেখে নেবেন ব্যালট বক্সগুলো খালি কিনা। এ ছাড়া তারা ভোট গণনা পর্যন্ত উপস্থিত থেকে দেখবেন ভোট গণনা দেখবেন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, আমাদের নির্বাচন সংস্কৃতিতে অনেকেই কালো টাকার বিনিময় কিছু গুণ্ডাকে ঠিক করেন তাদের বলা হয় পেশীশক্তি। এই পেশীশক্তি যেন ভোটকে প্রভাবিত করতে না পারে সেই বিষয়টা কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখতে হবে। যদি এটি হয় তাহলে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়াটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে।

সিইসি বলেন, ভোটের স্বচ্ছতার জন্য মিডিয়ার কর্মীরা ভেতরে গিয়েও ছবি তুলতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে প্রিজাইডিং অফিসারের অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে হবে না। পর্যবেক্ষকরাও ভেতরে প্রবেশ করে তথ্য নিয়ে জনগণকে জানিয়ে দিতে পারবেন।

ভোটের অ্যাপস তৈরি করা হয়েছে জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, অ্যাপসের মাধ্যমে দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে কত শতাংশ ভোট পড়েছে তার তথ্য দেওয়া থাকবে। এটা অ্যাপস ডাউনলোড করে সবাই জানতে পারবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, রেঞ্জ পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) নুরে আলম মিনা ও জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।