Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেতু নিরাপত্তায় ৫০ ক্যামেরা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

পদ্মা সেতু সার্বক্ষণিক মনিটরিং করার জন্য আরো ৫০টি উচ্চ ক্ষমতার ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে। বর্তমানে সেতুর দুই প্রান্তের টোল প্লাজার পিটিজেড, ডোম, বুলেট ও ফিসআই চার ধরনের ৫২টি ক্যামেরা ব্যবহার হচ্ছে।

কন্ট্রোল রুম থেকে পদ্মা সেতুর দক্ষিণ জাজিরা ও উত্তর মাওয়া দুইপ্রান্তে ক্যামেরার মাধ্যমে পুরো সেতু সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। সেতুর নিচতলায় অপটিক্যাল ফাইবারের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর দুইপ্রান্তে টাওয়ার বসিয়ে ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলছে। নিচতলায় ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে সেতুর মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর ট্রাফিক মনিটরিং সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এ সেন্টার থেকেই ক্যামেরার মাধ্যমে জাজিরা ও মাওয়া দুই প্রান্তসহ পুরো সেতু সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে থাকবে। সবগুলো ক্যামেরার ভিডিও একমাস সংরক্ষণ করা হবে। এই ক্যামেরা বিআরটিএর সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। এতে যানবাহনের কার্যক্রমও দেখা যাবে।

সেতু বিভাগের সচিব মনজুর হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ক্যামেরা বসানোর কাজ চলমান রয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যেই কাজ সম্পন্ন হবে। সেতুর নিরাপত্তার জন্য মনিটরিং আরও জোরদার হবে এবং প্রতিটি টোলপ্লাজায় ইতোমধ্যে ক্যামেরা বসানো হয়েছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী জানান, আগামী তিন মাসের মধ্যে পদ্মা সেতু ও অ্যাপ্রোচ সড়কে ক্যামেরার আওতায় আনা হবে। ক্যামেরা বসানোর জন্য টাওয়ার বসানো হয়েছে। নিরাপত্তা ও ট্রাফিক আইন মেনে নির্বিঘ্নে যান চলাচল নিশ্চিত করতে পুরো পদ্মা সেতুতে ৫০টি উচ্চক্ষমতার ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

সেতু নিরাপত্তায় ৫০ ক্যামেরা

প্রকাশের সময় : ০৮:২১:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

পদ্মা সেতু সার্বক্ষণিক মনিটরিং করার জন্য আরো ৫০টি উচ্চ ক্ষমতার ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে। বর্তমানে সেতুর দুই প্রান্তের টোল প্লাজার পিটিজেড, ডোম, বুলেট ও ফিসআই চার ধরনের ৫২টি ক্যামেরা ব্যবহার হচ্ছে।

কন্ট্রোল রুম থেকে পদ্মা সেতুর দক্ষিণ জাজিরা ও উত্তর মাওয়া দুইপ্রান্তে ক্যামেরার মাধ্যমে পুরো সেতু সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে। সেতুর নিচতলায় অপটিক্যাল ফাইবারের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর দুইপ্রান্তে টাওয়ার বসিয়ে ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলছে। নিচতলায় ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে সেতুর মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর ট্রাফিক মনিটরিং সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এ সেন্টার থেকেই ক্যামেরার মাধ্যমে জাজিরা ও মাওয়া দুই প্রান্তসহ পুরো সেতু সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে থাকবে। সবগুলো ক্যামেরার ভিডিও একমাস সংরক্ষণ করা হবে। এই ক্যামেরা বিআরটিএর সার্ভারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। এতে যানবাহনের কার্যক্রমও দেখা যাবে।

সেতু বিভাগের সচিব মনজুর হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ক্যামেরা বসানোর কাজ চলমান রয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যেই কাজ সম্পন্ন হবে। সেতুর নিরাপত্তার জন্য মনিটরিং আরও জোরদার হবে এবং প্রতিটি টোলপ্লাজায় ইতোমধ্যে ক্যামেরা বসানো হয়েছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী জানান, আগামী তিন মাসের মধ্যে পদ্মা সেতু ও অ্যাপ্রোচ সড়কে ক্যামেরার আওতায় আনা হবে। ক্যামেরা বসানোর জন্য টাওয়ার বসানো হয়েছে। নিরাপত্তা ও ট্রাফিক আইন মেনে নির্বিঘ্নে যান চলাচল নিশ্চিত করতে পুরো পদ্মা সেতুতে ৫০টি উচ্চক্ষমতার ক্যামেরা স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।