Dhaka মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যৌতুকের মামলা ঢাকায় বেশি, রাঙামাটিতে কম : আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ঢাকা জেলায় সবচেয়ে বেশি যৌতুকের মামলা রয়েছে। আর রাঙামাটিতে এ মামলার সংখ্যা সবচেয়ে কম।

বুধবার (৫ জুলাই) জাতীয় সংসদে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, যৌতুক নিরোধ আইনের অধীনে দেশের বিভিন্ন আদালতে (৩১, ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত) ৪১ হাজার ৬৯৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা জেলায় যৌতুকের মামলার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এখানে তিন হাজার ৮৭৯টি মামলা রয়েছে। অন্যদিকে সবচেয়ে কম মামলা রয়েছে রাঙামাটি জেলায়। এ জেলায় ১৬টি মামলা রয়েছে।

সরকারি দলের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সৃষ্টির পর থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী ও গতিশীল করতে সরকার সর্বদা সচেষ্ট। কমিশন যেন কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে সে ব্যাপারে সরকার অনুকূল পরিবেশ বজায় রেখেছে। দেশে মানবাধিকারের প্রতি সরকার সজাগ দৃষ্টি দেওয়ার কারণে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যাপক সাড়া পড়েছে এবং সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

প্রত্যেক মানুষ যেন দুর্যোগের পূর্ব সতর্কতা পায় এজন্য চেষ্টা চলছে : ত্রাণ উপদেষ্টা

যৌতুকের মামলা ঢাকায় বেশি, রাঙামাটিতে কম : আইনমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:৪৭:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ঢাকা জেলায় সবচেয়ে বেশি যৌতুকের মামলা রয়েছে। আর রাঙামাটিতে এ মামলার সংখ্যা সবচেয়ে কম।

বুধবার (৫ জুলাই) জাতীয় সংসদে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, যৌতুক নিরোধ আইনের অধীনে দেশের বিভিন্ন আদালতে (৩১, ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত) ৪১ হাজার ৬৯৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা জেলায় যৌতুকের মামলার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এখানে তিন হাজার ৮৭৯টি মামলা রয়েছে। অন্যদিকে সবচেয়ে কম মামলা রয়েছে রাঙামাটি জেলায়। এ জেলায় ১৬টি মামলা রয়েছে।

সরকারি দলের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সরকার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সৃষ্টির পর থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী ও গতিশীল করতে সরকার সর্বদা সচেষ্ট। কমিশন যেন কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে সে ব্যাপারে সরকার অনুকূল পরিবেশ বজায় রেখেছে। দেশে মানবাধিকারের প্রতি সরকার সজাগ দৃষ্টি দেওয়ার কারণে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্যাপক সাড়া পড়েছে এবং সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।