Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পদ্মায় বিলীন শিবচরের আরও একটি স্কুল

  • যোগাযোগ ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৩৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০
  • ২৩৪ জন দেখেছেন

এক সপ্তাহ আগে পদ্মায় বিলীন হওয়া স্কুল

পদ্মায় বিলীন হলো শিবচরের আরও একটি স্কুল। মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের একটি ৩ তলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার ভবন নদীতে বিলীন হয়ে যায়।
পদ্মা নদী ও আড়িয়াল খাঁ নদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ২০ দিন ধরেই তীব্র স্রোত অব্যাহত রয়েছে। এতে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।
এদিকে গত ছয় দিন আগে পদ্মা নদীর ভাঙনে উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নে নুরুদ্দিন মাদবরের কান্দি এসইএসডিপি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, কমিউনিটি ক্লিনিক ভবন, কাজীর সূরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

এছাড়া ভাঙ্গন ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার বন্দরখোলা, মাদবরেচর কাঁঠালবাড়ি, চরজানাজাত, সন্ন্যাসিরচর, শিরুয়াইল, নিলখী ইউনিয়নের ঘর-বাড়ি, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান বিএম আতাউর রহমান, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলামসহ শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা নদীতে বিলীন হওয়া বিদ্যালয়ের এলাকাটি পরিদর্শন করেছেন।

এদিকে এখনো পানিবন্দি রয়েছে হাজার হাজার পরিবার। এ পর্যন্ত নদীতে বিলীন হয়েছে সাড়ে ৪ শতাধিক ঘরবাড়ি। এসব এলাকার খোলা ২১ টি আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় ৩ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মহিপুরে পাঁচ কিমি কাঁচা সড়কে হাঁটুজল, দুর্ভোগে পথচারী

পদ্মায় বিলীন শিবচরের আরও একটি স্কুল

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০

পদ্মায় বিলীন হলো শিবচরের আরও একটি স্কুল। মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যার দিকে কাঁঠালবাড়ি ইউনিয়নের একটি ৩ তলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার ভবন নদীতে বিলীন হয়ে যায়।
পদ্মা নদী ও আড়িয়াল খাঁ নদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ২০ দিন ধরেই তীব্র স্রোত অব্যাহত রয়েছে। এতে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।
এদিকে গত ছয় দিন আগে পদ্মা নদীর ভাঙনে উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নে নুরুদ্দিন মাদবরের কান্দি এসইএসডিপি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে বন্দরখোলা ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, কমিউনিটি ক্লিনিক ভবন, কাজীর সূরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

এছাড়া ভাঙ্গন ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার বন্দরখোলা, মাদবরেচর কাঁঠালবাড়ি, চরজানাজাত, সন্ন্যাসিরচর, শিরুয়াইল, নিলখী ইউনিয়নের ঘর-বাড়ি, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।

ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান বিএম আতাউর রহমান, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলামসহ শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা নদীতে বিলীন হওয়া বিদ্যালয়ের এলাকাটি পরিদর্শন করেছেন।

এদিকে এখনো পানিবন্দি রয়েছে হাজার হাজার পরিবার। এ পর্যন্ত নদীতে বিলীন হয়েছে সাড়ে ৪ শতাধিক ঘরবাড়ি। এসব এলাকার খোলা ২১ টি আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় ৩ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।