Dhaka মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অফিস সময়ে প্রাইভেট প্রাকটিস করতে পারবে না সরকারি ডাক্তাররা

প্রতিকী ছবি

বাংলাদেশের সরকারি চাকরিজীবী ডাক্তাররা অফিস সময়েও প্রাইভেট প্রাকটিস করে থাকেন। এ নিয়ে বহু অভিযোগ থাকলেও ডাক্তারদেরকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায় নি। এবার অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্যসেবার জন্য গঠিত টাস্কফোর্স কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে বুধবার (১৮ নভেম্বর) জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে পারবে না। কোনো কারণে কর্মরত অবস্থায় থাকলে টাস্কফোর্স ও সংশ্লিষ্টদের অবগত করতে হবে।

হাসপাতাল/ডায়াগনস্টিক সেন্টার/ল্যাব/ক্লিনিকগুলোতে লাইসেন্স নিবন্ধন নম্বর স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।

আরও পড়ুন : হঠাৎ বেড়েছে করেনোয় মৃত্যু: উদ্বেগ আতঙ্ক

সভায় টাস্কফোর্স কর্তৃক সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিদর্শন/অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। ১৬ নভেম্বরের মধ্যে অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য-১ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং টাস্কফোর্স কমিটির আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে কমিটির একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় টাস্কফোর্স কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব শিব্বির ওসমানী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ফরিদ হোসেন মিঞা, যুগ্মসচিব সালমা তানজিয়া, যুগ্মসচিব সায়লা ফারজানাসহ অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

খাপছাড়া মিছিল করে আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াতে পারবেনা : দুদু

অফিস সময়ে প্রাইভেট প্রাকটিস করতে পারবে না সরকারি ডাক্তাররা

প্রকাশের সময় : ১২:৩৮:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ নভেম্বর ২০২০

বাংলাদেশের সরকারি চাকরিজীবী ডাক্তাররা অফিস সময়েও প্রাইভেট প্রাকটিস করে থাকেন। এ নিয়ে বহু অভিযোগ থাকলেও ডাক্তারদেরকে নিয়ন্ত্রণে আনা যায় নি। এবার অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্যসেবার জন্য গঠিত টাস্কফোর্স কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে বুধবার (১৮ নভেম্বর) জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে পারবে না। কোনো কারণে কর্মরত অবস্থায় থাকলে টাস্কফোর্স ও সংশ্লিষ্টদের অবগত করতে হবে।

হাসপাতাল/ডায়াগনস্টিক সেন্টার/ল্যাব/ক্লিনিকগুলোতে লাইসেন্স নিবন্ধন নম্বর স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।

আরও পড়ুন : হঠাৎ বেড়েছে করেনোয় মৃত্যু: উদ্বেগ আতঙ্ক

সভায় টাস্কফোর্স কর্তৃক সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিদর্শন/অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। ১৬ নভেম্বরের মধ্যে অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য-১ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং টাস্কফোর্স কমিটির আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে কমিটির একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় টাস্কফোর্স কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব শিব্বির ওসমানী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ফরিদ হোসেন মিঞা, যুগ্মসচিব সালমা তানজিয়া, যুগ্মসচিব সায়লা ফারজানাসহ অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।