Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকার দেশ-বিদেশে সব সমর্থন হারিয়ে ফেলেছে : মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বর্তমান সরকার দেশ-বিদেশে সব সমর্থন হারিয়ে ফেলেছে। এদের আর বেশি দিন সময় নেই। সব দলকে ঐক্যবদ্ধ করে একটা ঝড়ের গতির মতো আন্দোলন করতে হবে। এদেরকে বিদায় করতে হবে।

শুক্রবার (১৯ মে) ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শ্যামলী ক্লাব মাঠ আদাবর লিংক রোডে এ জনসমাবেশের আয়োজন করে মহানগর বিএনপি।

উচ্চ আদালতের নির্দেশনাকে অধীনস্থ আদালত ও সরকারের অবজ্ঞা, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা ও পুলিশি হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং ও আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে জনসমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের পরিষ্কার কথা- দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। আজকে মানুষ রাস্তায় নেমেছে তার ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে। ৩৫ লাখ নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে থাকা ‘মিথ্যা মামলা’ প্রত্যাহার করতে হবে। একই সঙ্গে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে।

মানুষ রাস্তায় নেমেছে ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে উল্লেখ করে বিএনপি মহসচিব বলেন, বিদেশে যতই চিল্লা-চিল্লি আর ঘোরাঘুরি করেন লাভ হবে না। টিকতে পারবেন না, সময় নেই। এরা টিকে থাকার জন্য মরণকামড় দিবে।

মির্জা ফখরুল আরও দাবি করেন, সরকার টিকে থাকার জন্য মরণ কামড় দেবে। হাইকোর্ট জামিন দেয় কিন্তু নিম্ন আদালত এটা আটকে দেন। কোন পর্যায়ে গেছে দেশ।

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বলা যাবে না, কওয়া যাবে না…। জীবন দিয়ে পেলাম আজব স্বাধীনতা। সাংবাদিকরা লিখতে পারছে না। কারণ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন করে মুখ বন্ধ করেছে। লিখতে-বলতে ভয় পায় সাংবাদিকরা। যতই বিদেশে ঘোরাঘুরি করেন কোনো লাভ হবে না।

প্রধানমন্ত্রীকে গণভবন থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজ গ্যাস নাই, পানি নাই, কিন্তু দাম বারবার বৃদ্ধি করছেন। সারের দাম তিন থকে চার গুণ বৃদ্ধি করেছেন। কৃষকেরা কিছু করতে পারছে না। গ্রামে বিদ্যুতের অভাবে পানি সেচ দিতে পারছে না। গণভবন থেকে বেরিয়ে আসুন, মানুষের চোখের ভাষা পড়ুন। মানুষের কী হাল করেছেন।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম ৩ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। অথচ আওয়ামী লীগের ভাইয়েরা, মন্ত্রীরা সারাক্ষণ এসি গাড়িতে, এসি বাড়িতে থাকছেন। পোলাও-কোরমা খাচ্ছেন। তারা বলছেন, সব ঠিক আছে…। আবার তামাশা করে কেউ কেউ বলছেন, দেশ সিঙ্গাপুরের চেয়েও ভালো আছে।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, উন্নয়নের কথা বলেন, আমার পেটের উন্নয়ন চাই, সাধারণ মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন চাই।

মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশের মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না। আমরা সংঘাত চাই না। আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সেই ব্যাবস্থা করুন। ১৮ সালে নির্বাচন ডেকে নিয়ে বলেছিলেন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। কোনো অনিয়ম হবে না। কিন্তু কী হয়েছিল? দেখলাম ভোটের আগে আমাদের প্রার্থীদের গ্রেফতার করে, মামলা দিয়ে, রাতে ভোট করেছেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার বলছে তারা নাকি ঝড় মোখাকে প্রতিরোধ করেছে। মোখা-করোনা প্রতিরোধ করা যায়, কিন্তু এদেশের মানুষের ঝড়ে কীভাবে থাকবেন? থামাতে পারবেন না।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নতুন করে আইন করতে যাচ্ছেন নির্বাচন কমিশন যে কোনও আসনের নির্বাচন বাতিল করতে পারবে না। তাহলে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা কোথায়? বাংলাদেশের সব মানুষকে বোকা মনে করেন? কতদিন প্রতারণা করবেন? পারবেন না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৯৬ সালে আপনি (শেখ হাসিনা) বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন মানবো না। আজকে আমরাও পরিষ্কার করে বলছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া জনগণ মানবে না। ২০১৮ সালের সংলাপ করে বলেছিলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হবে না। অথচ তারপরেও বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের অজস্র মামলা-হামলার শিকার হতে হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা প্রথম শর্ত দিয়েছি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। তারেক রহমানসহ ৩৫ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করে তাকে দেশে ফেরার সুযোগ দিতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। সরকারের সবাইকে পদত্যাগ করতে হবে।

তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে বলতে চাই, সরকারের সময় শেষ। এখন আপনারা তাদের কোনো অন্যায় আদেশ মানবেন না। তাহলে সেটা জনগণের বিরুদ্ধে যাবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলতে চাই, দয়া করে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যেন আপনাদের চিহ্নিত হতে হয়।

তিনি আরও বলেন, কোথাও শিক্ষার পরিবেশ নেই। তৃতীয় শ্রেণির ফল নিয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পাচ্ছেন সরকারের লোকজন। স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা। পিয়ন পদে যে চাকরি করে, তার অ্যাকাউন্টেও কোটি কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। আওয়ামী লীগের লোকজন ছাড়া ব্যবসা করতে পারছেন না কেউ। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর করের বোঝা চাপানো হচ্ছে।

ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আব্দুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নৌকা তৈরিতেই ফিরছে আগৈলঝাড়ার অর্ধ শতাধিক পরিবারের সচ্ছলতা

সরকার দেশ-বিদেশে সব সমর্থন হারিয়ে ফেলেছে : মির্জা ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৭:৫০:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বর্তমান সরকার দেশ-বিদেশে সব সমর্থন হারিয়ে ফেলেছে। এদের আর বেশি দিন সময় নেই। সব দলকে ঐক্যবদ্ধ করে একটা ঝড়ের গতির মতো আন্দোলন করতে হবে। এদেরকে বিদায় করতে হবে।

শুক্রবার (১৯ মে) ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শ্যামলী ক্লাব মাঠ আদাবর লিংক রোডে এ জনসমাবেশের আয়োজন করে মহানগর বিএনপি।

উচ্চ আদালতের নির্দেশনাকে অধীনস্থ আদালত ও সরকারের অবজ্ঞা, গায়েবি মামলায় নির্বিচারে গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা ও পুলিশি হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং ও আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে জনসমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের পরিষ্কার কথা- দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। আজকে মানুষ রাস্তায় নেমেছে তার ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে। ৩৫ লাখ নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে থাকা ‘মিথ্যা মামলা’ প্রত্যাহার করতে হবে। একই সঙ্গে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে।

মানুষ রাস্তায় নেমেছে ভাত ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে উল্লেখ করে বিএনপি মহসচিব বলেন, বিদেশে যতই চিল্লা-চিল্লি আর ঘোরাঘুরি করেন লাভ হবে না। টিকতে পারবেন না, সময় নেই। এরা টিকে থাকার জন্য মরণকামড় দিবে।

মির্জা ফখরুল আরও দাবি করেন, সরকার টিকে থাকার জন্য মরণ কামড় দেবে। হাইকোর্ট জামিন দেয় কিন্তু নিম্ন আদালত এটা আটকে দেন। কোন পর্যায়ে গেছে দেশ।

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বলা যাবে না, কওয়া যাবে না…। জীবন দিয়ে পেলাম আজব স্বাধীনতা। সাংবাদিকরা লিখতে পারছে না। কারণ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন করে মুখ বন্ধ করেছে। লিখতে-বলতে ভয় পায় সাংবাদিকরা। যতই বিদেশে ঘোরাঘুরি করেন কোনো লাভ হবে না।

প্রধানমন্ত্রীকে গণভবন থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজ গ্যাস নাই, পানি নাই, কিন্তু দাম বারবার বৃদ্ধি করছেন। সারের দাম তিন থকে চার গুণ বৃদ্ধি করেছেন। কৃষকেরা কিছু করতে পারছে না। গ্রামে বিদ্যুতের অভাবে পানি সেচ দিতে পারছে না। গণভবন থেকে বেরিয়ে আসুন, মানুষের চোখের ভাষা পড়ুন। মানুষের কী হাল করেছেন।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম ৩ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত বেড়ে গেছে। অথচ আওয়ামী লীগের ভাইয়েরা, মন্ত্রীরা সারাক্ষণ এসি গাড়িতে, এসি বাড়িতে থাকছেন। পোলাও-কোরমা খাচ্ছেন। তারা বলছেন, সব ঠিক আছে…। আবার তামাশা করে কেউ কেউ বলছেন, দেশ সিঙ্গাপুরের চেয়েও ভালো আছে।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, উন্নয়নের কথা বলেন, আমার পেটের উন্নয়ন চাই, সাধারণ মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন চাই।

মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশের মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না। আমরা সংঘাত চাই না। আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। সেই ব্যাবস্থা করুন। ১৮ সালে নির্বাচন ডেকে নিয়ে বলেছিলেন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। কোনো অনিয়ম হবে না। কিন্তু কী হয়েছিল? দেখলাম ভোটের আগে আমাদের প্রার্থীদের গ্রেফতার করে, মামলা দিয়ে, রাতে ভোট করেছেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার বলছে তারা নাকি ঝড় মোখাকে প্রতিরোধ করেছে। মোখা-করোনা প্রতিরোধ করা যায়, কিন্তু এদেশের মানুষের ঝড়ে কীভাবে থাকবেন? থামাতে পারবেন না।

সরকারকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, নতুন করে আইন করতে যাচ্ছেন নির্বাচন কমিশন যে কোনও আসনের নির্বাচন বাতিল করতে পারবে না। তাহলে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা কোথায়? বাংলাদেশের সব মানুষকে বোকা মনে করেন? কতদিন প্রতারণা করবেন? পারবেন না।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৯৯৬ সালে আপনি (শেখ হাসিনা) বলেছিলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন মানবো না। আজকে আমরাও পরিষ্কার করে বলছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া জনগণ মানবে না। ২০১৮ সালের সংলাপ করে বলেছিলেন, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হবে না। অথচ তারপরেও বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের অজস্র মামলা-হামলার শিকার হতে হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা প্রথম শর্ত দিয়েছি, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দিতে হবে। তারেক রহমানসহ ৩৫ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করে তাকে দেশে ফেরার সুযোগ দিতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। সরকারের সবাইকে পদত্যাগ করতে হবে।

তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে বলতে চাই, সরকারের সময় শেষ। এখন আপনারা তাদের কোনো অন্যায় আদেশ মানবেন না। তাহলে সেটা জনগণের বিরুদ্ধে যাবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে বলতে চাই, দয়া করে আপনারা এমন কিছু করবেন না, যেন আপনাদের চিহ্নিত হতে হয়।

তিনি আরও বলেন, কোথাও শিক্ষার পরিবেশ নেই। তৃতীয় শ্রেণির ফল নিয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পাচ্ছেন সরকারের লোকজন। স্বাস্থ্যখাতের বেহাল দশা। পিয়ন পদে যে চাকরি করে, তার অ্যাকাউন্টেও কোটি কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। আওয়ামী লীগের লোকজন ছাড়া ব্যবসা করতে পারছেন না কেউ। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ওপর করের বোঝা চাপানো হচ্ছে।

ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হকের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আব্দুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল প্রমুখ।