Dhaka বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করা ঠিক হবে না : আইনমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক দেওয়া সব বক্তব্য অনলাইন থেকে সরানোর আদেশ দেওয়াকে কেন্দ্র করে এজলাস কক্ষে হট্টগোল ইস্যুতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক আনিসুল হক বলেন, রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করা ঠিক হবে না।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমি সকল পক্ষের কাছে আবেদন করি- আদালতের মর্যাদা যেন কেউ হানি না করে। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে আদালত থাকবে। আমরা আইনজীবীরা সকলে অফিসার অব দ্য কোর্ট। আমি তাদের (আইনজীবীদের) কাছে আহ্বান জানাবো- রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না। কারণ, তাদের ধৈর্য ধারণ করা উচিত।

কোনো বিজ্ঞ মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার হবে না কেন তা নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল হক বলেন, এখানে একটি কথা, দেখুন আমি দেশের আইনমন্ত্রী। ড. ইউনুসের মামলার বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে চাই না। তার কারণ হলো এই মামলাটাও কিন্তু সাব-জুডিস। এ মামলার বিষয়ে যতদূর আমি জানি যে লেবার কোর্টে ট্রায়াল হচ্ছে। তিনি যখন আদালতে, যে বিচারিক আদালত যেটা, সে আদালতে যখন জামিন চেয়েছেন তখন জামিন পেয়েছেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, এই মামলাটা যে কারণে করা হয়েছে বা যারা বাদী তাদেরও তো মামলা করার অধিকার রয়েছে। মামলা মামলার জায়গায়, আমি এর থেকে বেশি কিছু বলতে পারবো না। কিন্তু আমি একটা কথা বলবো, যেটা আমি আগে বলেছি, আবারও বলছি, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন। কোনো অন্যায় বা অপরাধ সাধারণ মানুষ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিজ্ঞ মানুষরা করলে তার বিচার হবে না কেন? এই সংস্কৃতি সৃষ্টি করা যায় না। আমরা দেখেছি, শিশু রাসেলসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে ১৮ জনকে। সেই ১৮ জনের হত্যার পর আমি দেখেছি ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ কেউ কিন্তু বাতিল করে নাই।

আনিসুল হক বলেন, আমরা দেখেছি এই মামলা যখন হাইকোর্টে হয় তখন ৭ জন বিচার পতি তারা বিব্রত বোধ করেছেন। আমরা কিন্তু কখনো এই নিয়ে প্রশ্ন তুলি নাই। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি। এমনকি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সারা জীবনের ইতিহাস যদি দেখেন তিনি কোনো দিন সুপ্রীমকোর্ট বা বিচারিক আদালত নিয়ে কটাক্ষ করেন নি। আমরাও করি না। আমরা মনে করি যে, যারা এসব স্টেটমেন্ট দেন তাদেরও তারা যদি এই দেশের সন্তান হয়ে থাকেন, আমি সেটা নিয়ে সন্দেহ করতে চাই না। তারা যদি এদেশের নাগরিক হয় থাকেন তাহলে তারা বিচার বিভাগকে যথাযথ সম্মান প্রদান করবেন।

‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ এর খসড়া চূড়ান্ত করার আগে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে অবশ্যই অংশীজনদের মতামত নেওয়া হবে বলে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, সোমবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিবর্তে সাইবার নিরাপত্তা আইনটি মন্ত্রিপরিষদে চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে। আগের মামলাগুলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অনুসারেই চলবে- সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে এ কথাটা উল্লেখ আছে।

তিনি বলেন, এটা কেন উল্লেখ আছে? ব্যাপারটা হচ্ছে আমাদের সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে লেখা আছে, প্রথম কথা হচ্ছে অপরাধ করার সময় যে আইন বলবৎ ছিল সে আইনেই বিচারকার্য হবে এবং সেই আইনে যে সাজা ছিল সেই সাজাই দিতে হবে। ৩৫ অনুচ্ছেদে একটা কথা আছে, সেটা হচ্ছে যদি নতুন আইন যেটা করা হচ্ছে ওইটার পরিবর্তে সেখানে যদি সাজা অধিক হয় তাহলে সে সাজাটা দেওয়া যাবে না। পুরোনো আইনে অর্থাৎ যে আইনে সে অপরাধ করেছে অথবা যে আইন বলবৎ ছিল অপরাধ করার সময়, সেই আইনে যে সাজা আছে, তাকে সেই সাজাই দিতে হবে। দ্বিতীয়টা হচ্ছে কোনো ভিন্নতর সাজা দেওয়া যাবে না। এখানে আমরা অনেক চিন্তা-ভাবনা করেছি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আমরা যদি ২১ ধারা ধরি। এ ধারায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ১০ বছর সাজা। এখানে আজ নতুন আইনে অর্থাৎ সাইবার নিরাপত্তা আইনে বলা হচ্ছে পাঁচ বছর। তাহলে বিজ্ঞ আদালত যখন এ আইন পাস হওয়ার আগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বলবৎ থাকার সময় যে অপরাধ হয়েছে, তাহলে তিনি সংবিধান মতে এ ১০ বছর সাজা কিন্তু দিতে পারেন। আমরা সেখানে যাতে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয় এমন একটা ব্যবস্থা করতে চাচ্ছি।

আইনমন্ত্রী বলেন, এ আইনে সাজা কমাতে চান। সে কমানো সাজা যাতে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয়। সে কমানো সাজার মধ্যেই যাতে তারা থাকেন সে রকম একটা ব্যবস্থার চিন্তা-ভাবনা করছি এবং সেজন্যই আমি কিন্তু এখন বললাম এটা পাস হওয়ার পরেই আপনারা বুঝবেন এটার কী রূপ আমি দিচ্ছি।

তিনি বলেন, আপনারা বলবেন আপনি বলেছিলেন অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ করবেন। চূড়ান্ত করেছেন কিন্তু অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ না করে? এখন আমার কথা হচ্ছে যে আপনাদের আমি কিন্তু বলেছি আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করব।

আইনমন্ত্রী বলেন, এ বিলটা সংসদে যাবে। সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে সংসদ ডাকা হয়েছে। আইনটি যাতে সংসদে যেতে পারে সেজন্য আইনটির বিষয়ে সোমবার মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে অবশ্যই অংশীজনদের ডেকে আলাপ-আলোচনা করা হবে। সেটা হবে আপনারা আমরা কাছ থেকে জানতে পারবেন। আলোচনার কথার যে কথা, সেটা আলোচনা করা হবে।

তিনি বলেন, আইসিটি বিভাগ যে ১০ দিন সময় দিয়েছিল সেই ১০ দিন সময়ের মধ্যে যেসব অবজেকশন আছে সেসব বক্তব্যগুলো একসঙ্গে জড়ো করে আমরা সবকিছু স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে উপস্থাপন করব। যারা এখানে তাদের বক্তব্য জানাতে চাচ্ছেন তাদের স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনে গতবারের মতো বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ আমরা করে দেব।

আবহাওয়া

গোপালগঞ্জের নাম বদলাতে আসিনি : নাহিদ ইসলাম

রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করা ঠিক হবে না : আইনমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:২২:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক দেওয়া সব বক্তব্য অনলাইন থেকে সরানোর আদেশ দেওয়াকে কেন্দ্র করে এজলাস কক্ষে হট্টগোল ইস্যুতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক আনিসুল হক বলেন, রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করা ঠিক হবে না।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমি সকল পক্ষের কাছে আবেদন করি- আদালতের মর্যাদা যেন কেউ হানি না করে। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে আদালত থাকবে। আমরা আইনজীবীরা সকলে অফিসার অব দ্য কোর্ট। আমি তাদের (আইনজীবীদের) কাছে আহ্বান জানাবো- রাজনীতির কারণে আদালতকে কলুষিত করাটা ঠিক হবে না। কারণ, তাদের ধৈর্য ধারণ করা উচিত।

কোনো বিজ্ঞ মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার হবে না কেন তা নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল হক বলেন, এখানে একটি কথা, দেখুন আমি দেশের আইনমন্ত্রী। ড. ইউনুসের মামলার বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে চাই না। তার কারণ হলো এই মামলাটাও কিন্তু সাব-জুডিস। এ মামলার বিষয়ে যতদূর আমি জানি যে লেবার কোর্টে ট্রায়াল হচ্ছে। তিনি যখন আদালতে, যে বিচারিক আদালত যেটা, সে আদালতে যখন জামিন চেয়েছেন তখন জামিন পেয়েছেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, এই মামলাটা যে কারণে করা হয়েছে বা যারা বাদী তাদেরও তো মামলা করার অধিকার রয়েছে। মামলা মামলার জায়গায়, আমি এর থেকে বেশি কিছু বলতে পারবো না। কিন্তু আমি একটা কথা বলবো, যেটা আমি আগে বলেছি, আবারও বলছি, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন। কোনো অন্যায় বা অপরাধ সাধারণ মানুষ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু বিজ্ঞ মানুষরা করলে তার বিচার হবে না কেন? এই সংস্কৃতি সৃষ্টি করা যায় না। আমরা দেখেছি, শিশু রাসেলসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে ১৮ জনকে। সেই ১৮ জনের হত্যার পর আমি দেখেছি ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ কেউ কিন্তু বাতিল করে নাই।

আনিসুল হক বলেন, আমরা দেখেছি এই মামলা যখন হাইকোর্টে হয় তখন ৭ জন বিচার পতি তারা বিব্রত বোধ করেছেন। আমরা কিন্তু কখনো এই নিয়ে প্রশ্ন তুলি নাই। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি। এমনকি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সারা জীবনের ইতিহাস যদি দেখেন তিনি কোনো দিন সুপ্রীমকোর্ট বা বিচারিক আদালত নিয়ে কটাক্ষ করেন নি। আমরাও করি না। আমরা মনে করি যে, যারা এসব স্টেটমেন্ট দেন তাদেরও তারা যদি এই দেশের সন্তান হয়ে থাকেন, আমি সেটা নিয়ে সন্দেহ করতে চাই না। তারা যদি এদেশের নাগরিক হয় থাকেন তাহলে তারা বিচার বিভাগকে যথাযথ সম্মান প্রদান করবেন।

‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ এর খসড়া চূড়ান্ত করার আগে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে অবশ্যই অংশীজনদের মতামত নেওয়া হবে বলে জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, সোমবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিবর্তে সাইবার নিরাপত্তা আইনটি মন্ত্রিপরিষদে চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে। আগের মামলাগুলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন অনুসারেই চলবে- সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে এ কথাটা উল্লেখ আছে।

তিনি বলেন, এটা কেন উল্লেখ আছে? ব্যাপারটা হচ্ছে আমাদের সংবিধানের ৩৫ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে লেখা আছে, প্রথম কথা হচ্ছে অপরাধ করার সময় যে আইন বলবৎ ছিল সে আইনেই বিচারকার্য হবে এবং সেই আইনে যে সাজা ছিল সেই সাজাই দিতে হবে। ৩৫ অনুচ্ছেদে একটা কথা আছে, সেটা হচ্ছে যদি নতুন আইন যেটা করা হচ্ছে ওইটার পরিবর্তে সেখানে যদি সাজা অধিক হয় তাহলে সে সাজাটা দেওয়া যাবে না। পুরোনো আইনে অর্থাৎ যে আইনে সে অপরাধ করেছে অথবা যে আইন বলবৎ ছিল অপরাধ করার সময়, সেই আইনে যে সাজা আছে, তাকে সেই সাজাই দিতে হবে। দ্বিতীয়টা হচ্ছে কোনো ভিন্নতর সাজা দেওয়া যাবে না। এখানে আমরা অনেক চিন্তা-ভাবনা করেছি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আমরা যদি ২১ ধারা ধরি। এ ধারায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ১০ বছর সাজা। এখানে আজ নতুন আইনে অর্থাৎ সাইবার নিরাপত্তা আইনে বলা হচ্ছে পাঁচ বছর। তাহলে বিজ্ঞ আদালত যখন এ আইন পাস হওয়ার আগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বলবৎ থাকার সময় যে অপরাধ হয়েছে, তাহলে তিনি সংবিধান মতে এ ১০ বছর সাজা কিন্তু দিতে পারেন। আমরা সেখানে যাতে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয় এমন একটা ব্যবস্থা করতে চাচ্ছি।

আইনমন্ত্রী বলেন, এ আইনে সাজা কমাতে চান। সে কমানো সাজা যাতে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয়। সে কমানো সাজার মধ্যেই যাতে তারা থাকেন সে রকম একটা ব্যবস্থার চিন্তা-ভাবনা করছি এবং সেজন্যই আমি কিন্তু এখন বললাম এটা পাস হওয়ার পরেই আপনারা বুঝবেন এটার কী রূপ আমি দিচ্ছি।

তিনি বলেন, আপনারা বলবেন আপনি বলেছিলেন অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ করবেন। চূড়ান্ত করেছেন কিন্তু অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ না করে? এখন আমার কথা হচ্ছে যে আপনাদের আমি কিন্তু বলেছি আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করব।

আইনমন্ত্রী বলেন, এ বিলটা সংসদে যাবে। সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে সংসদ ডাকা হয়েছে। আইনটি যাতে সংসদে যেতে পারে সেজন্য আইনটির বিষয়ে সোমবার মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে অবশ্যই অংশীজনদের ডেকে আলাপ-আলোচনা করা হবে। সেটা হবে আপনারা আমরা কাছ থেকে জানতে পারবেন। আলোচনার কথার যে কথা, সেটা আলোচনা করা হবে।

তিনি বলেন, আইসিটি বিভাগ যে ১০ দিন সময় দিয়েছিল সেই ১০ দিন সময়ের মধ্যে যেসব অবজেকশন আছে সেসব বক্তব্যগুলো একসঙ্গে জড়ো করে আমরা সবকিছু স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে উপস্থাপন করব। যারা এখানে তাদের বক্তব্য জানাতে চাচ্ছেন তাদের স্ট্যান্ডিং কমিটির সামনে গতবারের মতো বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ আমরা করে দেব।