Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পণ্য পরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নজরদারির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে (পণ্য পরিবহনে) চাঁদাবাজি হলে সংশ্লিষ্ট সবাইকে শক্তভাবে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন তিনি।

সোমবার (৫ জানুয়ারি) সচিব সভায় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ সভা হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনার কথা জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, উনি (প্রধানমন্ত্রী) আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও বাজারমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে নজরদারি করতে বলেছেন। নজরদারি করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট একটি ক্ষেত্রের কথাও তিনি বলেছেন। অনেক সময় দ্রব্যমূল্যের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পর্যায়ে চাঁদাবাজির প্রসঙ্গ আসে। নিউজ আসে। এক্ষেত্রে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে খুবই শক্তভাবে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন। এটি যাতে কোথাও না হয়।

প্রধানমন্ত্রী নতুন পাঠ্যক্রমে ভুলত্রুটি থাকলে পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে সচিব সভা হয়, সেটা নির্দিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে হয় না। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমরা প্রত্যাশার কথা ও তার নির্দেশনা শুনতে চেয়েছি।

মাহবুব হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রম প্রচলিত কোনো শিক্ষাক্রম নয়। আমাদের অগুনতি প্রশিক্ষিত লোক নেই। তবে যদি কোনো ভুলত্রুটি থাকে, তবে পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন। এ বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতেও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

সচিব বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানের প্রস্তুতি, খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন ও সার ব্যবস্থাপনা, কর্মমুখী শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন সংসদ কার্যক্রমে সচিবরা যেন যথাযথ সহায়তা করেন। বিশেষ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে সহায়তা করতে বলেছেন।

আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে সচিবদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কর আদায়ের প্রতি সচিবদের মনোযোগী হতে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যাদের আয়কর দেওয়ার কথা, অথচ করের আওতায় আসেনি, তাদের করের আওতায় নিয়ে আসতে জোরালো নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

এ ছাড়া, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়ে নির্দেশনা দেন শেখ হাসিনা। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অহেতুক যেন হয়রানি হতে না হয়, সেই নির্দেশনাও দেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, কোনো কারণে যদি কোনো বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে সেটা তিনি ভালোভাবে নেবেন না।

সভায় পাট, চামড়া ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানির বিশেষ সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ প্রসঙ্গে মাহবুব হোসেন বলেন, তৈরি পোশাক খাতের মতো চামড়া, কৃষিজাত ও পাটজাত পণ্যেও একই ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে বলেছেন। সেচ মৌসুমে যাতে কোনো বাধাগ্রস্ত না হয়, সেটা দেখতে বলেছেন।

তিনি বলেন, সভায় সব সচিব উপস্থিত ছিলেন। সচিব পদমর্যাদায় অন্য যারা দায়িত্বে ছিলেন, তারাও উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে সচিব সভা হয়েছে, সেটা নির্দিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রত্যাশার কথা ও তার নির্দেশনা শুনতে চেয়েছি আমরা। প্রধানমন্ত্রী আমাদের সুস্পষ্টভাবে বলেছেন— আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব চালিয়ে যেতে।’

আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন প্রায় ১৫ থেকে ১৬ জন সচিব। কয়েকজন নির্দিষ্ট বিষয়ে উপস্থাপনও করেছেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নির্বাচনী ইশতিহার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানের প্রস্তুতি, খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন ও সার ব্যবস্থাপনা, কর্মমুখী শিক্ষা, নতুন পাঠ্যক্রম ও কর্মমুখী শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন— সংসদ কার্যক্রমে সচিবরা যেন যথাযথভাবে সহায়তা করেন। বিশেষ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে সহায়তা করতে বলেছেন। সংসদীয় কার্যাবলীতে কর্মকর্তাদের অবহিত হতে বলেছেন। তাদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষণের কথাও বলেছেন তিনি। ২০৪১ সাল নাগাদ তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছেন। আগামী পাঁচ বছরে সরকার পরিচালনার মূলনীতি হচ্ছে ইশতিহার। কাজেই ইশতিহার বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।

একই সঙ্গে নতুন প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে সচিব বলেছেন, তার মূল লক্ষ্য হলো— জনমানুষের অবস্থানের উন্নয়ন। কাজেই প্রকল্প থেকে জনমানুষের উন্নয়ন হয়েছে কি না, সেটা তিনি জানতে চাইবেন। কাজেই নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সেই বিষয়টি দেখতে বলেছেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রিজের সুফল পাচ্ছে না সাত গ্রামের মানুষ

পণ্য পরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশের সময় : ০৫:১৫:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নজরদারির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ক্ষেত্রে (পণ্য পরিবহনে) চাঁদাবাজি হলে সংশ্লিষ্ট সবাইকে শক্তভাবে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন তিনি।

সোমবার (৫ জানুয়ারি) সচিব সভায় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ সভা হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রীর এ নির্দেশনার কথা জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, উনি (প্রধানমন্ত্রী) আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও বাজারমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে নজরদারি করতে বলেছেন। নজরদারি করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট একটি ক্ষেত্রের কথাও তিনি বলেছেন। অনেক সময় দ্রব্যমূল্যের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পর্যায়ে চাঁদাবাজির প্রসঙ্গ আসে। নিউজ আসে। এক্ষেত্রে তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে খুবই শক্তভাবে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন। এটি যাতে কোথাও না হয়।

প্রধানমন্ত্রী নতুন পাঠ্যক্রমে ভুলত্রুটি থাকলে পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে সচিব সভা হয়, সেটা নির্দিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে হয় না। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমরা প্রত্যাশার কথা ও তার নির্দেশনা শুনতে চেয়েছি।

মাহবুব হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রম প্রচলিত কোনো শিক্ষাক্রম নয়। আমাদের অগুনতি প্রশিক্ষিত লোক নেই। তবে যদি কোনো ভুলত্রুটি থাকে, তবে পর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন। এ বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতেও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

সচিব বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানের প্রস্তুতি, খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন ও সার ব্যবস্থাপনা, কর্মমুখী শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন সংসদ কার্যক্রমে সচিবরা যেন যথাযথ সহায়তা করেন। বিশেষ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে সহায়তা করতে বলেছেন।

আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে সচিবদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কর আদায়ের প্রতি সচিবদের মনোযোগী হতে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যাদের আয়কর দেওয়ার কথা, অথচ করের আওতায় আসেনি, তাদের করের আওতায় নিয়ে আসতে জোরালো নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

এ ছাড়া, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণের বিষয়ে নির্দেশনা দেন শেখ হাসিনা। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অহেতুক যেন হয়রানি হতে না হয়, সেই নির্দেশনাও দেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, কোনো কারণে যদি কোনো বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে সেটা তিনি ভালোভাবে নেবেন না।

সভায় পাট, চামড়া ও কৃষিজাত পণ্য রপ্তানির বিশেষ সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ প্রসঙ্গে মাহবুব হোসেন বলেন, তৈরি পোশাক খাতের মতো চামড়া, কৃষিজাত ও পাটজাত পণ্যেও একই ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে বলেছেন। সেচ মৌসুমে যাতে কোনো বাধাগ্রস্ত না হয়, সেটা দেখতে বলেছেন।

তিনি বলেন, সভায় সব সচিব উপস্থিত ছিলেন। সচিব পদমর্যাদায় অন্য যারা দায়িত্বে ছিলেন, তারাও উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে সচিব সভা হয়েছে, সেটা নির্দিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রত্যাশার কথা ও তার নির্দেশনা শুনতে চেয়েছি আমরা। প্রধানমন্ত্রী আমাদের সুস্পষ্টভাবে বলেছেন— আত্মপ্রত্যয়, আত্মবিশ্বাস ও আত্মসম্মান বজায় রেখে নিজ নিজ দায়িত্ব চালিয়ে যেতে।’

আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন প্রায় ১৫ থেকে ১৬ জন সচিব। কয়েকজন নির্দিষ্ট বিষয়ে উপস্থাপনও করেছেন। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নির্বাচনী ইশতিহার, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, রমজানের প্রস্তুতি, খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি, কৃষি উৎপাদন ও সার ব্যবস্থাপনা, কর্মমুখী শিক্ষা, নতুন পাঠ্যক্রম ও কর্মমুখী শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন— সংসদ কার্যক্রমে সচিবরা যেন যথাযথভাবে সহায়তা করেন। বিশেষ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে সহায়তা করতে বলেছেন। সংসদীয় কার্যাবলীতে কর্মকর্তাদের অবহিত হতে বলেছেন। তাদের এ বিষয়ে প্রশিক্ষণের কথাও বলেছেন তিনি। ২০৪১ সাল নাগাদ তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছেন। আগামী পাঁচ বছরে সরকার পরিচালনার মূলনীতি হচ্ছে ইশতিহার। কাজেই ইশতিহার বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।

একই সঙ্গে নতুন প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে সচিব বলেছেন, তার মূল লক্ষ্য হলো— জনমানুষের অবস্থানের উন্নয়ন। কাজেই প্রকল্প থেকে জনমানুষের উন্নয়ন হয়েছে কি না, সেটা তিনি জানতে চাইবেন। কাজেই নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সেই বিষয়টি দেখতে বলেছেন।