Dhaka শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাবিতে ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারীসহ ২ জনের দোষ স্বীকার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ২২৬ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মো. মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন (৪৪) ও তার অন্যতম সহায়তাকারী মো. মুরাদ হোসেন দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তারা ধর্ষণের ঘটনায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হন। ফলে জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মুজাহিদুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) তিনদিনের রিমান্ড শেষে ছাত্রলীগ নেতা মোস্তাফিজুরসহ চারজনকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ইয়াসমিন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে যাওয়া অন্য আসামিরা হলেন সাব্বির হাসান, সাগর সিদ্দিক ও হাসানুজ্জামান।

এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি আসামিদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগমের আদালত।

৩ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে জাবির মীর মশাররফ হোসেন হলে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে হলের পাশে জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী রাতেই বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

আবহাওয়া

জাবিতে ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারীসহ ২ জনের দোষ স্বীকার

প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মো. মামুনুর রশিদ ওরফে মামুন (৪৪) ও তার অন্যতম সহায়তাকারী মো. মুরাদ হোসেন দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তারা ধর্ষণের ঘটনায় স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হন। ফলে জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমান। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মুজাহিদুল ইসলাম তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) তিনদিনের রিমান্ড শেষে ছাত্রলীগ নেতা মোস্তাফিজুরসহ চারজনকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে ঢাকার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ইয়াসমিন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে যাওয়া অন্য আসামিরা হলেন সাব্বির হাসান, সাগর সিদ্দিক ও হাসানুজ্জামান।

এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি আসামিদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগমের আদালত।

৩ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাত সাড়ে ৯টার দিকে জাবির মীর মশাররফ হোসেন হলে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে হলের পাশে জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী রাতেই বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।