Dhaka সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

সাভার উপজেলা প্রতিনিধি : 

সাভারের আশুলিয়ায় সকালের নাস্তা তৈরি করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। আহতরা বর্তমানে ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে আশুলিয়ার দুর্গাপুর চালাবাজার এলাকার সোহাগ মণ্ডলের মালিকানাধীন দোতলা ভাড়াবাড়ির নিচতলার একটি ফ্ল্যাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- মো. জাহাঙ্গীর (৪০), বিউটি বেগম (৩৫) ও তাদের মেয়ে তানহা (০৫)। জাহাঙ্গীর একটি ওষুধ কারখানায় ও তার স্ত্রী বিউটি একটি চামড়াজাত পণ্য কারখানায় চাকরি করেন।

আহতদের গ্রামের বাড়ি মাগুরা জেলায়। বর্তমানে তারা দুর্গাপুর চালাবাজার এলাকার সোহাগ মণ্ডলের বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করেন।
রান্নার কাজে এলপি গ্যাস ব্যবহার করত পরিবারটি।

স্থানীয়রা জানান, রান্নার কাজে এলপি গ্যাস ব্যবহার করতো পরিবারটি। সকালে চুলা জ্বালাতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সিলিন্ডারে লিকেজ থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা তাদের। পরে দগ্ধদের প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ও পরে ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।

গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আশুলিয়ার গুমাইল এলাকায় রান্নার সময় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ৩ জনের মৃত্যু হয়, বাকিরা এখনও চিকিৎসাধীন আছেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বিমানের ফ্লাইটে ফের ত্রুটি, শারজাহ না গিয়ে ফিরে এলো ঢাকায়

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

প্রকাশের সময় : ১২:২৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সাভার উপজেলা প্রতিনিধি : 

সাভারের আশুলিয়ায় সকালের নাস্তা তৈরি করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। আহতরা বর্তমানে ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে আশুলিয়ার দুর্গাপুর চালাবাজার এলাকার সোহাগ মণ্ডলের মালিকানাধীন দোতলা ভাড়াবাড়ির নিচতলার একটি ফ্ল্যাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- মো. জাহাঙ্গীর (৪০), বিউটি বেগম (৩৫) ও তাদের মেয়ে তানহা (০৫)। জাহাঙ্গীর একটি ওষুধ কারখানায় ও তার স্ত্রী বিউটি একটি চামড়াজাত পণ্য কারখানায় চাকরি করেন।

আহতদের গ্রামের বাড়ি মাগুরা জেলায়। বর্তমানে তারা দুর্গাপুর চালাবাজার এলাকার সোহাগ মণ্ডলের বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করেন।
রান্নার কাজে এলপি গ্যাস ব্যবহার করত পরিবারটি।

স্থানীয়রা জানান, রান্নার কাজে এলপি গ্যাস ব্যবহার করতো পরিবারটি। সকালে চুলা জ্বালাতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। সিলিন্ডারে লিকেজ থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা তাদের। পরে দগ্ধদের প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ও পরে ঢাকার জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।

গত ১৪ ফেব্রুয়ারি আশুলিয়ার গুমাইল এলাকায় রান্নার সময় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ৩ জনের মৃত্যু হয়, বাকিরা এখনও চিকিৎসাধীন আছেন।