Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সৌদি আরবে রোজা শুরু সোমবার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ইসলামের সূতিকাগার ও পবিত্র ভূমি সৌদি আরবে দেখা গেছে রমজান মাসের চাঁদ। ফলে সোমবার (১১ মার্চ) থেকে দেশটিতে শুরু হবে মহিমান্বিত রমজান মাস। একইসঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশগুলোতেও ওইদিন রোজা শুরু হবে।

রোববার (১০ মার্চ) স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদের খোঁজ শুরু হয়। এ সময় চাঁদ দেখার জন্য খালি চোখের পাশাপাশি অত্যাধুনিক টেলিস্কোপও ব্যবহার করা হয়। পরে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটের দিকে চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়। এরপর মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতও চাঁদ ওঠার ঘোষণা দেয়।

সন্ধ্যা ৬টার কিছু আগে প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ আল খুদারি জানান, “এমন আবহাওয়ায় সুদাইয়ের মাজমা বিশ্ববিদ্যালয় জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ থেকে রমজানের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়।”

তখন পবিত্র কাবাভিত্তিক ফেসবুক পেজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ জানায়, মেঘের ঘনত্বের কারণে দেশের কোথাও চাঁদ দেখা সম্ভব হয়নি এবং কোথাও থেকে চাঁদ দেখার তথ্য আসেনি।

এর আগে, প্রথম দেশ হিসেবে রমজানের তারিখ ঘোষণা করেছে ওয়েশিনিয়ার দেশ অস্ট্রেলিয়া। সোমবার (১১ মার্চ) শা’বানের শেষ দিন। ফলে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রমজানের প্রথম দিন হবে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে দেশটি।

অস্ট্রেলিয়ার গ্র্যান্ড মুফতি, ফেডারেল কাউন্সিল অফ ইমামস, অস্ট্রেলিয়ান ফতোয়া কাউন্সিল এবং ফতোয়া ও শরিয়া আরবিট্রেশন কাউন্সিলের এ তথ্য নিশ্চিত করে।

এরপর রমজানের তারিখ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনাই। দেশটিতেও মঙ্গলবার (১২ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হবে বলে ঘোষণা করা হয়। এরপর একইদিনে রোজা পালনের ঘোষণা দেয় ওই অঞ্চলের আরেক দেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়, সিঙ্গাপুরও ফিলিপাইন।

এদিকে, আরব বিশ্বে চাঁদ দেখা কমিটিগুলো রোববার (১০ মার্চ) মাগরেবের নামাজের পরে রমজানের দেখার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

সৌদি আরবে রোজা শুরু সোমবার

প্রকাশের সময় : ১০:০২:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

ইসলামের সূতিকাগার ও পবিত্র ভূমি সৌদি আরবে দেখা গেছে রমজান মাসের চাঁদ। ফলে সোমবার (১১ মার্চ) থেকে দেশটিতে শুরু হবে মহিমান্বিত রমজান মাস। একইসঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশগুলোতেও ওইদিন রোজা শুরু হবে।

রোববার (১০ মার্চ) স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে চাঁদের খোঁজ শুরু হয়। এ সময় চাঁদ দেখার জন্য খালি চোখের পাশাপাশি অত্যাধুনিক টেলিস্কোপও ব্যবহার করা হয়। পরে সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটের দিকে চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়। এরপর মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতও চাঁদ ওঠার ঘোষণা দেয়।

সন্ধ্যা ৬টার কিছু আগে প্রধান জ্যোতির্বিদ আব্দুল্লাহ আল খুদারি জানান, “এমন আবহাওয়ায় সুদাইয়ের মাজমা বিশ্ববিদ্যালয় জ্যোতির্বিদ্যা পর্যবেক্ষণ থেকে রমজানের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়।”

তখন পবিত্র কাবাভিত্তিক ফেসবুক পেজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ জানায়, মেঘের ঘনত্বের কারণে দেশের কোথাও চাঁদ দেখা সম্ভব হয়নি এবং কোথাও থেকে চাঁদ দেখার তথ্য আসেনি।

এর আগে, প্রথম দেশ হিসেবে রমজানের তারিখ ঘোষণা করেছে ওয়েশিনিয়ার দেশ অস্ট্রেলিয়া। সোমবার (১১ মার্চ) শা’বানের শেষ দিন। ফলে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রমজানের প্রথম দিন হবে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে দেশটি।

অস্ট্রেলিয়ার গ্র্যান্ড মুফতি, ফেডারেল কাউন্সিল অফ ইমামস, অস্ট্রেলিয়ান ফতোয়া কাউন্সিল এবং ফতোয়া ও শরিয়া আরবিট্রেশন কাউন্সিলের এ তথ্য নিশ্চিত করে।

এরপর রমজানের তারিখ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনাই। দেশটিতেও মঙ্গলবার (১২ মার্চ) থেকে রোজা শুরু হবে বলে ঘোষণা করা হয়। এরপর একইদিনে রোজা পালনের ঘোষণা দেয় ওই অঞ্চলের আরেক দেশ মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়, সিঙ্গাপুরও ফিলিপাইন।

এদিকে, আরব বিশ্বে চাঁদ দেখা কমিটিগুলো রোববার (১০ মার্চ) মাগরেবের নামাজের পরে রমজানের দেখার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।