Dhaka বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সর্বজনীন পেনশন তহবিল নামের ব্যাংক হিসাবে পেনশন স্কিমে অংশ নেওয়া সবার জমা দেওয়া অর্থ জমা থাকবে। এই অর্থ জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ নিরাপদ ও কম ঝুঁকিপূর্ণ উৎসে বিনিয়োগ করবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের ট্রেজারি বন্ডকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্য লভ্যাংশের ভিত্তিতে পেনশনারের মাসিক অ্যানুয়াটি হিসাব করে একজন পেনশনারের মাসিক পেনশন প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি কত টাকা, কত সময় পর্যন্ত জমা দিয়ে, কী পরিমাণ পেনশন প্রাপ্য হবেন তার একটি সম্ভাব্য হিসাব দেখানো হয়েছে- যা বাস্তবসম্মত।

রোববার (২২ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সর্বজনীন পেনশনের অর্থ বিনিয়োগ বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে প্রভিডেন্ট ফান্ড ছিল, গ্র্যাচুইটি ফান্ড ছিল। এগুলোর রিপ্লেসমেন্টই হচ্ছে আধুনিককালের পেনশন স্কিম। এই স্কিমটি আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের চাহিদার অনেকটাই মেটাতে পারবে। আমরা প্রতি কোয়ার্টারলি আপনাদের হিসাব দেব যে আমাদের কত ফান্ড হয়েছে। আর এ ফান্ডের মালিক কিন্তু আপনারাও।

তিনি বলেন, এ পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন তহবিলে ১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার বেশি জমা হয়েছে। আজ জমা হওয়া অর্থ থেকে ১১ কোটি ৩১ লাখ টাকার ১০ বছর মেয়াদী ট্রেজারি বন্ড কিনে বিনিয়োগের উদ্বোধন করা হলো। এ পর্যন্ত ৪টি স্কিমের আওতায় ১৫ হাজার মানুষ ১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা জমা করেছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জমানো অর্থ সুরক্ষিত থাকবে। সবচেয়ে সুরক্ষিত জায়গা ট্রেজারি বন্ডে জমানো অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। যারা অংশগ্রহণ করবে তারা সবাই এটার মালিক। প্রতি কোয়ার্টারে এই পেনশন স্কিমে জমা ও বিনিয়োগের অর্থের তথ্য জনগণকে জানানো হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের এখন ২০ থেকে ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। আমাদের সম্পর্কে আইএমএফ ও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকও বলছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি সবদিক মিলিয়ে সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা আবারও বলবো সারা বিশ্বের অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে। আমরা এককভাবে আমাদের অর্থনীতি চালাতে পারিনা। সবাই একসঙ্গে মিলেমিশেই এগিয়ে যেতে হবে।

তিনি বলেন, সবসময় কোনো না কোনো কিছু লেগেই থাকে। একদিকে যুদ্ধ বন্ধ হলে অন্যদিকে আবার আরেক যুদ্ধ শুরু হয়। এবার আপনারাই বলেন (সাংবাদিকদের) নিয়ন্ত্রণ কীভাবে করবেন। এগুলোর সঙ্গে যে সমস্ত এলাকা জড়িত রয়েছে সেগুলোকে কীভাবে দমন করবেন।

মুস্তফা কামাল বলেন, শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদহার) নয়-ছয় করতে পারবেন না। যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, নয়-ছয় যদি না থাকতো তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার-দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকতো না।

তিনি বলেন, অনেক লম্বা সময়ের জন্য খাবারের নিজস্ব ব্যবস্থা আছে। অন্য দেশের তুলনায় আমরা ভালো অবস্থানে আছি। সরকারকে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে রাজস্ব, সরকারি কাজ এবং দেশের অর্থনীতি চালাতে হবে। এ কাজটি সরকার করে যাচ্ছে। খাবার-দাবারের সংকট থেকে আমরা পরিত্রাণ পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, খাবার নিয়ে এক সময় অনেক টানাপোড়েন ছিল। এখন আর সে অবস্থা নেই, প্রচুর খাদ্য আছে। এর কারণটা হলো দেশের বিজ্ঞানী যারা আছেন কৃষির ওপরে কাজ করেন, তাদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞতা। আগে আমরা যে আকার নিয়ে অর্থনীতির বিস্তার ঘটাচ্ছিলাম সেখান অনেক দূর আসছি। এখন খাদ্যশস্য উৎপাদন ৫ গুণ বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, নয়-ছয় সুদহারের সিদ্ধান্ত ছিল রাজনৈতিক এবং ভুল সিদ্ধান্ত। আমরা রাজনৈতিক নেতৃত্ব বোঝাতে সক্ষম হওয়ায় এটা পরিবর্তন করা হয়েছে। বিষয়টি জানিয়ে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন একজন সাংবাদিক।

জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতির প্রত্যেকটা কম্পোনেন্ট ফেক্সিবল, এটা ফিক্সড কিছুই নয়। কোনো দেশ পাঁচ বছরের অর্থনীতির প্ল্যান একবারে করে না। দুই বছরের একবারে করে না, বছরভিত্তিক করে। গভর্নর মহোদয় যদি মনে করেন যে এটা ঠিক হয়নি, এটা ভালো, এটা উনার ব্যাপার। ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যেক ব্যক্তির চিন্তা আছে, চিত্তাভাবনা আছে, সেই ভাবনা মোতাবেক তিনি এগোবেন। হয়তো উনি ভাবছেন, এটা যদি করা হতো, হয়তো ভালো হতো। কিন্তু কোনটা ভালো হতো কেউ বলতে পারবে না।

জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে এক প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসতো। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।

আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে করা আরেক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।

অনুষ্ঠান শেষে সর্বজনীন পেনশন তহবিলের অর্থ বিনিয়োগের জন্য কেনা ট্রেজারি বন্ড আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কবিরুল ইজদানী খান কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পর্ষদের চেয়ারম্যান ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে হস্তান্তর করেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৮:২৭:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সর্বজনীন পেনশন তহবিল নামের ব্যাংক হিসাবে পেনশন স্কিমে অংশ নেওয়া সবার জমা দেওয়া অর্থ জমা থাকবে। এই অর্থ জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ নিরাপদ ও কম ঝুঁকিপূর্ণ উৎসে বিনিয়োগ করবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের ট্রেজারি বন্ডকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্য লভ্যাংশের ভিত্তিতে পেনশনারের মাসিক অ্যানুয়াটি হিসাব করে একজন পেনশনারের মাসিক পেনশন প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি কত টাকা, কত সময় পর্যন্ত জমা দিয়ে, কী পরিমাণ পেনশন প্রাপ্য হবেন তার একটি সম্ভাব্য হিসাব দেখানো হয়েছে- যা বাস্তবসম্মত।

রোববার (২২ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সর্বজনীন পেনশনের অর্থ বিনিয়োগ বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে প্রভিডেন্ট ফান্ড ছিল, গ্র্যাচুইটি ফান্ড ছিল। এগুলোর রিপ্লেসমেন্টই হচ্ছে আধুনিককালের পেনশন স্কিম। এই স্কিমটি আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের চাহিদার অনেকটাই মেটাতে পারবে। আমরা প্রতি কোয়ার্টারলি আপনাদের হিসাব দেব যে আমাদের কত ফান্ড হয়েছে। আর এ ফান্ডের মালিক কিন্তু আপনারাও।

তিনি বলেন, এ পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন তহবিলে ১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকার বেশি জমা হয়েছে। আজ জমা হওয়া অর্থ থেকে ১১ কোটি ৩১ লাখ টাকার ১০ বছর মেয়াদী ট্রেজারি বন্ড কিনে বিনিয়োগের উদ্বোধন করা হলো। এ পর্যন্ত ৪টি স্কিমের আওতায় ১৫ হাজার মানুষ ১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা জমা করেছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জমানো অর্থ সুরক্ষিত থাকবে। সবচেয়ে সুরক্ষিত জায়গা ট্রেজারি বন্ডে জমানো অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। যারা অংশগ্রহণ করবে তারা সবাই এটার মালিক। প্রতি কোয়ার্টারে এই পেনশন স্কিমে জমা ও বিনিয়োগের অর্থের তথ্য জনগণকে জানানো হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের এখন ২০ থেকে ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। আমাদের সম্পর্কে আইএমএফ ও ওয়ার্ল্ড ব্যাংকও বলছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি সবদিক মিলিয়ে সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা আবারও বলবো সারা বিশ্বের অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে। আমরা এককভাবে আমাদের অর্থনীতি চালাতে পারিনা। সবাই একসঙ্গে মিলেমিশেই এগিয়ে যেতে হবে।

তিনি বলেন, সবসময় কোনো না কোনো কিছু লেগেই থাকে। একদিকে যুদ্ধ বন্ধ হলে অন্যদিকে আবার আরেক যুদ্ধ শুরু হয়। এবার আপনারাই বলেন (সাংবাদিকদের) নিয়ন্ত্রণ কীভাবে করবেন। এগুলোর সঙ্গে যে সমস্ত এলাকা জড়িত রয়েছে সেগুলোকে কীভাবে দমন করবেন।

মুস্তফা কামাল বলেন, শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদহার) নয়-ছয় করতে পারবেন না। যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, নয়-ছয় যদি না থাকতো তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার-দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকতো না।

তিনি বলেন, অনেক লম্বা সময়ের জন্য খাবারের নিজস্ব ব্যবস্থা আছে। অন্য দেশের তুলনায় আমরা ভালো অবস্থানে আছি। সরকারকে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে রাজস্ব, সরকারি কাজ এবং দেশের অর্থনীতি চালাতে হবে। এ কাজটি সরকার করে যাচ্ছে। খাবার-দাবারের সংকট থেকে আমরা পরিত্রাণ পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, খাবার নিয়ে এক সময় অনেক টানাপোড়েন ছিল। এখন আর সে অবস্থা নেই, প্রচুর খাদ্য আছে। এর কারণটা হলো দেশের বিজ্ঞানী যারা আছেন কৃষির ওপরে কাজ করেন, তাদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞতা। আগে আমরা যে আকার নিয়ে অর্থনীতির বিস্তার ঘটাচ্ছিলাম সেখান অনেক দূর আসছি। এখন খাদ্যশস্য উৎপাদন ৫ গুণ বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, নয়-ছয় সুদহারের সিদ্ধান্ত ছিল রাজনৈতিক এবং ভুল সিদ্ধান্ত। আমরা রাজনৈতিক নেতৃত্ব বোঝাতে সক্ষম হওয়ায় এটা পরিবর্তন করা হয়েছে। বিষয়টি জানিয়ে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন একজন সাংবাদিক।

জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতির প্রত্যেকটা কম্পোনেন্ট ফেক্সিবল, এটা ফিক্সড কিছুই নয়। কোনো দেশ পাঁচ বছরের অর্থনীতির প্ল্যান একবারে করে না। দুই বছরের একবারে করে না, বছরভিত্তিক করে। গভর্নর মহোদয় যদি মনে করেন যে এটা ঠিক হয়নি, এটা ভালো, এটা উনার ব্যাপার। ব্যক্তি হিসেবে প্রত্যেক ব্যক্তির চিন্তা আছে, চিত্তাভাবনা আছে, সেই ভাবনা মোতাবেক তিনি এগোবেন। হয়তো উনি ভাবছেন, এটা যদি করা হতো, হয়তো ভালো হতো। কিন্তু কোনটা ভালো হতো কেউ বলতে পারবে না।

জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে এক প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসতো। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।

আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে করা আরেক প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।

অনুষ্ঠান শেষে সর্বজনীন পেনশন তহবিলের অর্থ বিনিয়োগের জন্য কেনা ট্রেজারি বন্ড আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কবিরুল ইজদানী খান কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পর্ষদের চেয়ারম্যান ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে হস্তান্তর করেন।