Dhaka শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সরকারের অধীনে ভোটে গেলে কী হবে তা সবাই জানে : রিজভী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ক্ষমতাসীনদের অধীনে নির্বাচন গেলে ফলাফল কী হতে পারে তা সবাই জানে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (১০ মে) নয়াপল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এমন মন্তব্য করেন।
বুধবার (১০ মে) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

বিএনপির এই নেতা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সরকারের ওপর চাপ নেই তা সত্য নয়। সরকার আন্তর্জাতিক মহলের পরামর্শকে আড়াল করে নিজেদের মত প্রতিষ্ঠা করতেই চাপ নেই বলছে। ক্ষমতাসীনদের অধীনে নির্বাচন গেলে কী হতে পারে তা সবাই জানে। তারা নিজেরাই প্রমাণ করেছে তাদের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। আওয়ামী লীগ সরকার লুটপাট জারি রাখতেই নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চায়।

রিজভী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংকসহ দেশের সব ব্যাংক গিলে ফেলেছে ক্ষমতাসীন দলের রাঘব-বোয়ালরা। অর্থপাচারকারীদের নাম প্রকাশ হচ্ছে কেবলমাত্র ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং আওয়ামী নেতাদের।

বিএনপির এই নেতা বলেন, অর্থপাচারকারীদের নাম প্রকাশিত হচ্ছে কেবল ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এবং আওয়ামী নেতাদের। ঋণের নামে ব্যাংক খালি করল কারা? বিপুল রিজার্ভের তথ্য দিয়ে জোরেশোরে ঢোল বাজালেন প্রধানমন্ত্রী, সেই রিজার্ভ এখন তলানিতে ঠেকল কীভাবে? এই সরকার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন শুধু কেলেঙ্কারিতে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে, পদ্মা সেতুতে, মেগা প্রজেক্টের নামে, বিদ্যুৎ, গ্যাস পানিতে, প্রশ্নফাঁসে, নিয়োগবাণিজ্যসহ সবচেয়ে বড় নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি হচ্ছে ভোট ডাকাতি।

তিনি বলেন, সরকার তার অপকর্ম আড়াল করতে পারবে না। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আন্দোলন জয়যুক্ত করতে দেশনায়ক তারেক রহমানের প্রাজ্ঞ ও দুরদর্শী নেতৃত্বে গণতন্ত্রকামী মানুষ এখন ঐক্যবদ্ধ। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে শেখ হাসিনার কোনো রণকৌশলই কাজে লাগবে না। কারণ তিনিই হচ্ছেন বর্তমান দুঃসময়ের শ্রষ্টা।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মিথ্যাচার করছেন বলে দাবি করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ক্ষণে ক্ষণে তাদের বক্তব্য পরিবর্তন হলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া আগামী নির্বাচন হবে না। দেশ-বিদেশের মানুষও তা মেনে নেবে না।

রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের লুটেরা ও দুর্নীতিবাজ চক্র আয়েশি জীবন কাটালেও সাধারণ মানুষের এখন ‘নুন আন্তে পান্তা’ ফুরায় অবস্থা। সরকারের লোকজনের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দ্রব্য, সার-বীজ, কীটনাশকসহ জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। তাপদাহে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন নাভিশ্বাস।

তিনি বলেন, এই তীব্র দাবদাহে শহরে ৫-৬ ঘণ্টা এবং গ্রামাঞ্চলে ১২-১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং চলছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। এরমধ্যে আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে। এরইমধ্যে দেড় বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৭৪ শতাংশ। ডলারের বিনিময় হার অস্বাভাবিক বেড়েছে। ব্যাংকগুলো লুটপাট করে দেউলিয়া করে দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ নেতা বলেন, দেশকে একটি পারিবারিক জমিদারিতে পরিণত করে ১৮ কোটি মানুষকে দ্বিতীয় শ্রেণির প্রজা বানানো হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে নির্বিচারে দলীয়করণ, মানবাধিকার হরণ, নানা কালাকানুনের মাধ্যমে কণ্ঠের টুঁটি চেপে ধরা হয়েছে।

রহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের তথাকথিত উন্নয়নের নামে দেশে যে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে, তার সব দেনা সাধারণ মানুষের ঘাড়ে পড়েছে। চলতি বছর শুধু ঋণের সুদ পরিশোধ করতে হবে লক্ষকোটি টাকার বেশি। উন্নয়নের চাপাবাজির নামে দেশকে দেউলিয়া করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এই আইনে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীসহ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অসংখ্য শিক্ষার্থী এখনো কারাগারে। কেবলমাত্র সরকারের সমালোচনা করার জন্য গত কয়েক মাসে প্রায় দুই শতাধিক গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে দেশে মানুষ ন্যায়বিচার পাচ্ছে না দাবি করে তিনি বলেন, দলীয়করণের রাজনীতি গণতান্ত্রিক রাজনীতি নয়। সুবিচার নিশ্চিত করতে হলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধীরা শত্রুদল নয়।

কারাগারে যুবদল নেতাদের নির্যাতন করা হচ্ছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরবকে ২৪ ঘণ্টা লকআপে রাখা হয়েছে। কেন তার ওপর এই বর্বরোচিত আচরণ তা জেল কর্তৃপক্ষকে জবাব দিতে হবে। এক শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে জেলের ছোট্ট কক্ষে দিনরাত পার করতে হচ্ছে সাইফুল আলম নীরবকে। এটি সুস্পষ্ট যে, স্বারষ্ট্রমন্ত্রী প্রভাব খাটিয়ে সাইফুল আলম নীরবকে কারাগারের মধ্যে যন্ত্রণা দিচ্ছেন। কারণ একই নির্বাচনি এলাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে বিএনপির প্রার্থী হন নীরব। রাজনৈতিক প্রতিশোধের শিকার হয়েছেন ডায়াবেটিসসহ নানা অসুখে জর্জরিত নীরব।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা ফজলুল হক মিলন, মীর শরফত আলী সপু, ডা. রফিকুল ইসলাম, আসাদুল করিম শাহীন, আব্দুল খালেক, আমিরুল ইসলাম খান আলীম, আমিনুল ইসলাম, তরিকুল আলম তেনজিং, আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

সরকারের অধীনে ভোটে গেলে কী হবে তা সবাই জানে : রিজভী

প্রকাশের সময় : ০২:৩২:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ক্ষমতাসীনদের অধীনে নির্বাচন গেলে ফলাফল কী হতে পারে তা সবাই জানে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (১০ মে) নয়াপল্টনে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এমন মন্তব্য করেন।
বুধবার (১০ মে) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

বিএনপির এই নেতা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সরকারের ওপর চাপ নেই তা সত্য নয়। সরকার আন্তর্জাতিক মহলের পরামর্শকে আড়াল করে নিজেদের মত প্রতিষ্ঠা করতেই চাপ নেই বলছে। ক্ষমতাসীনদের অধীনে নির্বাচন গেলে কী হতে পারে তা সবাই জানে। তারা নিজেরাই প্রমাণ করেছে তাদের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। আওয়ামী লীগ সরকার লুটপাট জারি রাখতেই নিজেদের অধীনে নির্বাচন করতে চায়।

রিজভী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংকসহ দেশের সব ব্যাংক গিলে ফেলেছে ক্ষমতাসীন দলের রাঘব-বোয়ালরা। অর্থপাচারকারীদের নাম প্রকাশ হচ্ছে কেবলমাত্র ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং আওয়ামী নেতাদের।

বিএনপির এই নেতা বলেন, অর্থপাচারকারীদের নাম প্রকাশিত হচ্ছে কেবল ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এবং আওয়ামী নেতাদের। ঋণের নামে ব্যাংক খালি করল কারা? বিপুল রিজার্ভের তথ্য দিয়ে জোরেশোরে ঢোল বাজালেন প্রধানমন্ত্রী, সেই রিজার্ভ এখন তলানিতে ঠেকল কীভাবে? এই সরকার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন শুধু কেলেঙ্কারিতে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে, পদ্মা সেতুতে, মেগা প্রজেক্টের নামে, বিদ্যুৎ, গ্যাস পানিতে, প্রশ্নফাঁসে, নিয়োগবাণিজ্যসহ সবচেয়ে বড় নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি হচ্ছে ভোট ডাকাতি।

তিনি বলেন, সরকার তার অপকর্ম আড়াল করতে পারবে না। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আন্দোলন জয়যুক্ত করতে দেশনায়ক তারেক রহমানের প্রাজ্ঞ ও দুরদর্শী নেতৃত্বে গণতন্ত্রকামী মানুষ এখন ঐক্যবদ্ধ। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে শেখ হাসিনার কোনো রণকৌশলই কাজে লাগবে না। কারণ তিনিই হচ্ছেন বর্তমান দুঃসময়ের শ্রষ্টা।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মিথ্যাচার করছেন বলে দাবি করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ক্ষণে ক্ষণে তাদের বক্তব্য পরিবর্তন হলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া আগামী নির্বাচন হবে না। দেশ-বিদেশের মানুষও তা মেনে নেবে না।

রিজভী বলেন, ক্ষমতাসীন দলের লুটেরা ও দুর্নীতিবাজ চক্র আয়েশি জীবন কাটালেও সাধারণ মানুষের এখন ‘নুন আন্তে পান্তা’ ফুরায় অবস্থা। সরকারের লোকজনের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে দ্রব্য, সার-বীজ, কীটনাশকসহ জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। তাপদাহে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন নাভিশ্বাস।

তিনি বলেন, এই তীব্র দাবদাহে শহরে ৫-৬ ঘণ্টা এবং গ্রামাঞ্চলে ১২-১৪ ঘণ্টা লোডশেডিং চলছে। নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। এরমধ্যে আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে। এরইমধ্যে দেড় বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৭৪ শতাংশ। ডলারের বিনিময় হার অস্বাভাবিক বেড়েছে। ব্যাংকগুলো লুটপাট করে দেউলিয়া করে দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির এ নেতা বলেন, দেশকে একটি পারিবারিক জমিদারিতে পরিণত করে ১৮ কোটি মানুষকে দ্বিতীয় শ্রেণির প্রজা বানানো হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে নির্বিচারে দলীয়করণ, মানবাধিকার হরণ, নানা কালাকানুনের মাধ্যমে কণ্ঠের টুঁটি চেপে ধরা হয়েছে।

রহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের তথাকথিত উন্নয়নের নামে দেশে যে সীমাহীন লুটপাট হয়েছে, তার সব দেনা সাধারণ মানুষের ঘাড়ে পড়েছে। চলতি বছর শুধু ঋণের সুদ পরিশোধ করতে হবে লক্ষকোটি টাকার বেশি। উন্নয়নের চাপাবাজির নামে দেশকে দেউলিয়া করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এই আইনে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীসহ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অসংখ্য শিক্ষার্থী এখনো কারাগারে। কেবলমাত্র সরকারের সমালোচনা করার জন্য গত কয়েক মাসে প্রায় দুই শতাধিক গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে দেশে মানুষ ন্যায়বিচার পাচ্ছে না দাবি করে তিনি বলেন, দলীয়করণের রাজনীতি গণতান্ত্রিক রাজনীতি নয়। সুবিচার নিশ্চিত করতে হলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধীরা শত্রুদল নয়।

কারাগারে যুবদল নেতাদের নির্যাতন করা হচ্ছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরবকে ২৪ ঘণ্টা লকআপে রাখা হয়েছে। কেন তার ওপর এই বর্বরোচিত আচরণ তা জেল কর্তৃপক্ষকে জবাব দিতে হবে। এক শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে জেলের ছোট্ট কক্ষে দিনরাত পার করতে হচ্ছে সাইফুল আলম নীরবকে। এটি সুস্পষ্ট যে, স্বারষ্ট্রমন্ত্রী প্রভাব খাটিয়ে সাইফুল আলম নীরবকে কারাগারের মধ্যে যন্ত্রণা দিচ্ছেন। কারণ একই নির্বাচনি এলাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে বিএনপির প্রার্থী হন নীরব। রাজনৈতিক প্রতিশোধের শিকার হয়েছেন ডায়াবেটিসসহ নানা অসুখে জর্জরিত নীরব।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা ফজলুল হক মিলন, মীর শরফত আলী সপু, ডা. রফিকুল ইসলাম, আসাদুল করিম শাহীন, আব্দুল খালেক, আমিরুল ইসলাম খান আলীম, আমিনুল ইসলাম, তরিকুল আলম তেনজিং, আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী প্রমুখ।