Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবজির দাম চড়া, কমেনি মুরগির দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাজারে সব ধরনের সবজির দাম আগের তুলনায় বেড়েছে। প্রতি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে দাম। বেশির ভাগ সবজির কেজি এখন ৬০ থেকে ৮০ টাকার ওপরে। একইসঙ্গে গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে মুরগি। তবে বাজারগুলোতে আলু ও পেঁয়াজের দাম স্থিতিশীল রয়েছে।

শুক্রবার (৪ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ ভালো থাকলেও সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের সবজি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। এসব বাজারে বেগুন প্রকারভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর মুখী ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে সাজনা কেজিতে ১৪০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, কাঁচা আম ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা ও পেঁপে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, ইন্ডিয়ান গাজর ১৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা ও হাইব্রিড শসা ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ১০ থেকে ২০ টাকা, ধনেপাতা ৩২০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ টাকা পিস, ক্যাপসিকাম ৩৫০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা, কলমি শাক ২ আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা ও ডাটা শাক দুই আঁটি ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে আলু ২৫ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫৫ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা আছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৩০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হয়েছে ২৪০ টাকা কেজি দরে। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়।

গরুর মাংস গত সপ্তাহের মতোই ৮০০ থেকে ৯৫০ টাকা, খাসি ও পাঁঠা ছাগলের মাংস ১২০০ থেকে ১২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা ও খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম ১১০ থেকে ১১৫ টাকা, সাদা ডিম ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, হাঁসের ডিম ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে মাছের বাজারগুলো গত সপ্তাহের মতো দাম চড়া দেখা গেছে। এসব বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ টাকা, ৭০০ গ্রামের ইলিশ ২ হাজার ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে এক কেজি শিং চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, দেশি শিং ১০০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, চাষের পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বড় কাতল ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকায় ও পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

চাল ব্যবসায়ীদের আড়তে কাটারি, জিরাশাইল, নাজিরশাইল ও মিনিকেটসহ প্রায় সব চালের দাম কেজিতে ৪ থেকে ৯ টাকা বেড়েছে। আড়তে মোটা চাল (গুটি, স্বর্ণা) কেজিপ্রতি ৫৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। জিরাশাইল ও মিনিকেট আতপ বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকার মধ্যে।

আর খুচরায় সরু চালের মধ্যে ডায়মন্ড, মঞ্জুর, সাগর, রসিদ- এসব ব্র্যান্ডের মিনিটেক চাল প্রতিকেজি ৮০ থেকে ৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৫ থেকে ৬ টাকা। ভালো মানের মিনিকেট আতপ মোজাম্মেল ব্র্যান্ডের চাল বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগে দাম ৮০ টাকা ছিল বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন।

খুচরায় মাঝারি ও মোটা চালের দামও কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৬ টাকা বেড়েছে। এর মধ্যে স্বর্ণা চালের দাম কেজিতে ৪ টাকা বেড়ে ৫৫ থেকে ৫৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ জাতের মাঝারি মানের চালের দামও কেজিতে ৩ টাকা বেড়ে ৬০ থেকে ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা বাজারে মুদি পণ্যের দামেও তেমন হেরফের নেই। কেজিপ্রতি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকা, দেশি রসুন ১২০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, চায়না আদা ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা ১২০ দরে বিক্রি হয়েছে।

এছাড়া প্রতি কেজি ছোট মসুর ডাল ১৩০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১১০ টাকা, মাষকলাই ডাল ১৮০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১০০ টাকা, কাজু বাদাম ১ হাজার ৭০০ টাকা, পেস্তা বাদাম ২ হাজার ৭০০ টাকা, কাঠ বাদাম ১ হাজার ২২০ টাকা, কিশমিশ ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, দারুচিনি ৫২০ টাকা, লবঙ্গ ১ হাজার ৪০০ টাকা, কালো গোলমরিচ ১ হাজার ৩০০ টাকা, সাদা গোলমরিচ ১ হাজার ৬০০ টাকা, জিরা ৬০০ টাকা, প্যাকেট পোলাও চাল ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা, খোলা পোলাও চাল মান ভেদে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

আর প্রতি কেজি প্যাকেটজাত সাদা চিনি ১২৫ টাকা, খোলা সাদা চিনি ১২০ টাকা, খোলা লালচিনি ১৪০ টাকা, প্যাকেট লালচিনি ১৭০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৪০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ৯০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৮০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৫০ টাকায় দরে বিক্রি হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

সবজির দাম চড়া, কমেনি মুরগির দাম

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৩:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জুলাই ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাজারে সব ধরনের সবজির দাম আগের তুলনায় বেড়েছে। প্রতি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে দাম। বেশির ভাগ সবজির কেজি এখন ৬০ থেকে ৮০ টাকার ওপরে। একইসঙ্গে গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে মুরগি। তবে বাজারগুলোতে আলু ও পেঁয়াজের দাম স্থিতিশীল রয়েছে।

শুক্রবার (৪ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ ভালো থাকলেও সপ্তাহ ব্যবধানে সব ধরনের সবজি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। এসব বাজারে বেগুন প্রকারভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর মুখী ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে সাজনা কেজিতে ১৪০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, কাঁচা আম ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা ও পেঁপে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, ইন্ডিয়ান গাজর ১৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা ও হাইব্রিড শসা ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এসব বাজারে লেবুর হালি ১০ থেকে ২০ টাকা, ধনেপাতা ৩২০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ টাকা পিস, ক্যাপসিকাম ৩৫০ টাকা, কাঁকরোল ৮০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা, কলমি শাক ২ আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা ও ডাটা শাক দুই আঁটি ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে আলু ২৫ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫৫ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা আছে। সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৩০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হয়েছে ২৪০ টাকা কেজি দরে। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়।

গরুর মাংস গত সপ্তাহের মতোই ৮০০ থেকে ৯৫০ টাকা, খাসি ও পাঁঠা ছাগলের মাংস ১২০০ থেকে ১২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা ও খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম ১১০ থেকে ১১৫ টাকা, সাদা ডিম ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, হাঁসের ডিম ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে মাছের বাজারগুলো গত সপ্তাহের মতো দাম চড়া দেখা গেছে। এসব বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ ২ হাজার ৭০০ টাকা, ৭০০ গ্রামের ইলিশ ২ হাজার ৪০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে এক কেজি শিং চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, দেশি শিং ১০০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, চাষের পাঙাশ ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বড় কাতল ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকায় ও পাঁচ মিশালি মাছ ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

চাল ব্যবসায়ীদের আড়তে কাটারি, জিরাশাইল, নাজিরশাইল ও মিনিকেটসহ প্রায় সব চালের দাম কেজিতে ৪ থেকে ৯ টাকা বেড়েছে। আড়তে মোটা চাল (গুটি, স্বর্ণা) কেজিপ্রতি ৫৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। জিরাশাইল ও মিনিকেট আতপ বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকার মধ্যে।

আর খুচরায় সরু চালের মধ্যে ডায়মন্ড, মঞ্জুর, সাগর, রসিদ- এসব ব্র্যান্ডের মিনিটেক চাল প্রতিকেজি ৮০ থেকে ৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ৫ থেকে ৬ টাকা। ভালো মানের মিনিকেট আতপ মোজাম্মেল ব্র্যান্ডের চাল বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগে দাম ৮০ টাকা ছিল বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন।

খুচরায় মাঝারি ও মোটা চালের দামও কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৬ টাকা বেড়েছে। এর মধ্যে স্বর্ণা চালের দাম কেজিতে ৪ টাকা বেড়ে ৫৫ থেকে ৫৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ জাতের মাঝারি মানের চালের দামও কেজিতে ৩ টাকা বেড়ে ৬০ থেকে ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা বাজারে মুদি পণ্যের দামেও তেমন হেরফের নেই। কেজিপ্রতি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৬০ টাকা, দেশি রসুন ১২০ টাকা, চায়না রসুন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, চায়না আদা ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, ভারতীয় আদা ১২০ দরে বিক্রি হয়েছে।

এছাড়া প্রতি কেজি ছোট মসুর ডাল ১৩০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১১০ টাকা, মাষকলাই ডাল ১৮০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১০০ টাকা, কাজু বাদাম ১ হাজার ৭০০ টাকা, পেস্তা বাদাম ২ হাজার ৭০০ টাকা, কাঠ বাদাম ১ হাজার ২২০ টাকা, কিশমিশ ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, দারুচিনি ৫২০ টাকা, লবঙ্গ ১ হাজার ৪০০ টাকা, কালো গোলমরিচ ১ হাজার ৩০০ টাকা, সাদা গোলমরিচ ১ হাজার ৬০০ টাকা, জিরা ৬০০ টাকা, প্যাকেট পোলাও চাল ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা, খোলা পোলাও চাল মান ভেদে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

আর প্রতি কেজি প্যাকেটজাত সাদা চিনি ১২৫ টাকা, খোলা সাদা চিনি ১২০ টাকা, খোলা লালচিনি ১৪০ টাকা, প্যাকেট লালচিনি ১৭০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৪০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ৯০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৮০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২৫০ টাকায় দরে বিক্রি হয়েছে।