Dhaka শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ৩০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফেব্রুয়ারিতে কমলো মূল্যস্ফীতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। যা জানুয়ারি মাসে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এছাড়া আগের বছরের (২০২৪ সালের) ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

পাশাপাশি খাদ্য খাতে ফেব্রুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। যা জানুয়ারি মাসে ছিল ১০ দশমিক ৭২ শতাংশ। এ মাসে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ নিত্যপণ্যের দামে স্বস্তি মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য জানিয়েছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ (জেনারেল) পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে শতকরা ৯ দশমিক ৩২ ভাগ যা জানুয়ারি মাসে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ ভাগ। আর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং একই বছরের জানুয়ারিতে ছিল এ হার ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে শতকরা ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে এ হার ছিল যথাক্রমে ১০.৭২ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।

আর ২০২৪ সালে ফেব্রুয়ারিতে এ হার ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বিবিএসের হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের। বিবিএসের দাবি শীত মৌসুমের পণ্যের সরবরাহ বাড়ায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে।

উল্লেখ্য, বিবিএস এর আওতায় ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইং প্রতিমাসে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার মূল্য সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করে ভোক্তা মূল্যসূচক এবং মূল্যস্ফীতির এ হার নির্ধারণ করে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আমতলী-তালতলী আঞ্চলিক সড়ক বেহাল, দুর্ভোগে স্থানীয়রা

ফেব্রুয়ারিতে কমলো মূল্যস্ফীতি

প্রকাশের সময় : ০৯:১২:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। যা জানুয়ারি মাসে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এছাড়া আগের বছরের (২০২৪ সালের) ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

পাশাপাশি খাদ্য খাতে ফেব্রুয়ারি মাসে মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। যা জানুয়ারি মাসে ছিল ১০ দশমিক ৭২ শতাংশ। এ মাসে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ নিত্যপণ্যের দামে স্বস্তি মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য জানিয়েছে।

ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ (জেনারেল) পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে শতকরা ৯ দশমিক ৩২ ভাগ যা জানুয়ারি মাসে ছিল ৯ দশমিক ৯৪ ভাগ। আর ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং একই বছরের জানুয়ারিতে ছিল এ হার ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে শতকরা ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে এ হার ছিল যথাক্রমে ১০.৭২ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।

আর ২০২৪ সালে ফেব্রুয়ারিতে এ হার ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বিবিএসের হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের। বিবিএসের দাবি শীত মৌসুমের পণ্যের সরবরাহ বাড়ায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমেছে।

উল্লেখ্য, বিবিএস এর আওতায় ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইং প্রতিমাসে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন প্রকার দ্রব্য ও সেবার মূল্য সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করে ভোক্তা মূল্যসূচক এবং মূল্যস্ফীতির এ হার নির্ধারণ করে।