Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পদত্যাগ

পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। মঙ্গলবার (২১ জুলাই) সকালে জনপ্রশাসন সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।

স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে তিনি তার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে আরও জানা যায়, নতুন মহাপরিচালক হিসেবে বর্তমান অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, মুগদা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের নাম বিবেচনায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, করোনা নিয়ে মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কাজে সমন্বয়হীনতা আগে থেকে থাকলেও সেটা প্রকাশ্যে আসে সম্প্রতি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে অধিদফতর থেকে অনুমোদন পাওয়া রিজেন্ট হাসপাতাল এবং নমুনা সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান জেকেজির নজিরবিহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ও প্রতারণার পর।
আলোচনা সমালোচনার পর স্বাস্থ্য অধিদফতর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয়, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চুক্তিটি করা হয়েছিল।’ এই বক্তব্যের পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অধিদফতরের মহাপরিচালককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে তিন দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলেছিল। ওই সময়সীমার শেষ দিনে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে সচিবের কাছে নোটিশের লিখিত জবাব দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।

Tag :
জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পদত্যাগ

প্রকাশের সময় : ০৩:১১:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০

পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। মঙ্গলবার (২১ জুলাই) সকালে জনপ্রশাসন সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।

স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে তিনি তার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে আরও জানা যায়, নতুন মহাপরিচালক হিসেবে বর্তমান অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, মুগদা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের নাম বিবেচনায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, করোনা নিয়ে মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কাজে সমন্বয়হীনতা আগে থেকে থাকলেও সেটা প্রকাশ্যে আসে সম্প্রতি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে অধিদফতর থেকে অনুমোদন পাওয়া রিজেন্ট হাসপাতাল এবং নমুনা সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান জেকেজির নজিরবিহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ও প্রতারণার পর।
আলোচনা সমালোচনার পর স্বাস্থ্য অধিদফতর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয়, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চুক্তিটি করা হয়েছিল।’ এই বক্তব্যের পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অধিদফতরের মহাপরিচালককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে তিন দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলেছিল। ওই সময়সীমার শেষ দিনে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে সচিবের কাছে নোটিশের লিখিত জবাব দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।