শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৪০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
এ আর রহমানের গানকে ‘বেকার’ বললেন সনু নিগম চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিলো হামাস বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠায় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে : প্রধান বিচারপতি জিয়াউর রহমানকে মূলধন করে বিএনপি কখনো রাজনীতি করেনি : আমীর খসরু ‘আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদীদের কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’ ৯৯৯ কল করে আত্মসমর্পণ করলো সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বান্দরবানে বন্যহাতির আক্রমণে শ্রমিকের মৃত্যু ১/১১ ভয় দেখিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সমর্থন নিতে চায় : রিজভী ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম এলএনজি রপ্তানি চুক্তি বাংলাদেশের সঙ্গে বিদেশে সব ধরনের সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

ডা. সাবরিনা ফের রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০
ফাইল ছবি

হাজার হাজার মানুষের করোনার পরীক্ষা করে ভুয়া প্রতিবেদন দেয়াসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে গ্রেফতার ডা. সাবরিনা চৌধুরীকে আরও ২ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
শুক্রবার (১৭ জুলাই) দুপুরে তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়।

এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। এছাড়া তেজগাঁও থানার প্রতারণা মামলায় আবারও তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে ডিবি। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম মাসুদুর রহমানের আদালত জামিন আবেদন খারিজ করে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সরকারি ডাক্তার হওয়ার পরও জোবেদা খাতুন হেলথকেয়ার (জেকেজি) প্রকল্পে নিয়ম না মেনে চেয়ারম্যান থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ প্রতিষ্ঠান থেকেই তিনি করোনার ভুয়া সনদ দিয়েছেন বলে অভিযোগ পুলিশের।

এর আগে গত ১৪ জুলাই ডা. সাবরিনার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। সেই রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হয়েছে।

গত ২৩ জুন জেকেজির গুলশান কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ও ডা. সাবরিনার স্বামী আরিফ চৌধুরীসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর পর থেকেই সরকারি চিকিৎসক হয়ে একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পদে থাকা সাবরিনার নাম এবং জালিয়াতির তথ্য নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়। এ সময় একটি ল্যাপটপে ১৫ হাজার ভুয়া রিপোর্ট তৈরির আলামত পাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়।

জেকেজি হেলথকেয়ার থেকে ২৭ হাজার রোগীকে করোনা টেস্টের রিপোর্ট দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের করোনার নমুনা সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) মাধ্যমে সঠিক পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০ জনের ভুয়া রিপোর্ট তৈরি করা হয়, যা জব্দ করা ল্যাপটপে পাওয়া গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরো সংবাদ

আবহাওয়া