শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৭:২৯ পূর্বাহ্ন
/ ট্রাফিক গাইড
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে নাড়ির টানে ঘরে ফেরা মানুষের যাত্রা আনন্দময় ও নির্বিঘ্ন করতে ১২টি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। সোমবার (৪ জুলাই) এসব নির্দেশনা দেয়া হয় বিস্তারিত.....
২০১৮ সালে ৫০০ জরুরি অবতরণের সময় যে ২০ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে তার কোনটি বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ছিল না। তবুও কিছু বিমানবন্দর আছে যেগুলো তাদের অবস্থান, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, দুরূহ অবতরণ এবং
রেল স্টেশনে গিয়ে ট্রেনের টিকিট কাটার ঝক্কি-ঝামেলা আছে। এজন্য সময় ও প্রস্তুতিরও প্রয়োজন আছে। করোনা সংক্রমণের পর থেকে ট্রেনের একশ’ভাগ টিকিট অনলাইনে দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ কাউন্টার থেকে এখন আর কোনো
আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রী পরিবহণ করবে গণপরিহণ। এ ব্যপারে পরিহন মালিক-শ্রমিকরা ট্রাফিক পুলিশের কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। শনিবার (২৫ জুলাই) গণপরিবহন মালিক-শ্রমিকদের নিয়ে ট্রাফিক নির্দেশনা পালন সংক্রান্ত এক
ট্রাফিক আইন অমান্য করার কারণে জরিমানার শিকার হতে হয় অনেককে। প্রচলিত ভাষায় যাকে বলা হয় ‘কেস স্লিপ’। যা দেখিয়ে নির্ধারিত জরিমানার টাকা পরিশোধ করে মামলা থেকে অব্যহতি নিতে হয়।  
নিয়মকানুন মেনে গাড়ি চালানোর জন্য দরকার প্রশিক্ষণ ও কিছু দরকারি কাগজপত্র। ড্রাইভিং লাইসেন্স সঙ্গে থাকলে চালক রাস্তার ট্রাফিক সংকেতগুলো সম্পর্কে জানেন ও মানেন বলে ধরে নেওয়া হয়। কারণ লাইসেন্স দেওয়ার
রাজধানী ঢাকায় চলাচলের সময় অনেকেই ভুলে যান কোন বাস কোথায় যাবে। অন্যান্য শহর থেকে যারা আসেন তাদেরও জানা থাকে না বাস চলাচলের রুট। তাই অনেক সময় ভুল করে অন্য বাসে
দেশব্যাপী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর সংক্রমণ রোধ এবং এর বিস্তার প্রতিরোধকল্পে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশের সকল ইউনিট সম্মিলিতভাবে কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক পূর্ব বিভাগের

আবহাওয়া