Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২৯ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৮:০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০
  • ১৯৫ জন দেখেছেন

সংবাদ সম্মেলনে রেলসন্ত্রী

যমুনা নদীর উপর বিদ্যমান বঙ্গবন্ধুর সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মাণ করা হবে বঙ্গবন্ধু রেল সেতু। জাপানি কোম্পানি তৈরী করবে এই সেতু। আগামী ২৯ নভেম্বর সেতুটির নির্মাণকাজ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

আরও পড়ুন : রাতের ট্রেন ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য

৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু রেলসেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১২ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা দেবে জাইকা। অবশিষ্ট ৪ হাজার ৬৩১ কোটি টাকার জোগান দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে জুলাই ২০১৬ থেকে আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত।

নির্মাণকাজ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে রেলমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে সীমিত পরিসরে কেবল যাত্রীবাহী ট্রেন পারাপার হয়ে আসছে। নতুন রেলসেতুটি হলে দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগে প্রভুত উন্নয়ন সাধিত হবে, যা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

আবহাওয়া

ডিসেম্বরে বিয়ে করছেন মধুমিতা

২৯ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন

প্রকাশের সময় : ০৮:০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০

যমুনা নদীর উপর বিদ্যমান বঙ্গবন্ধুর সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মাণ করা হবে বঙ্গবন্ধু রেল সেতু। জাপানি কোম্পানি তৈরী করবে এই সেতু। আগামী ২৯ নভেম্বর সেতুটির নির্মাণকাজ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

আরও পড়ুন : রাতের ট্রেন ছিনতাইকারীদের অভয়ারণ্য

৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গবন্ধু রেলসেতু নির্মাণে ব্যয় হবে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১২ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা দেবে জাইকা। অবশিষ্ট ৪ হাজার ৬৩১ কোটি টাকার জোগান দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে জুলাই ২০১৬ থেকে আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত।

নির্মাণকাজ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে রেলমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে সীমিত পরিসরে কেবল যাত্রীবাহী ট্রেন পারাপার হয়ে আসছে। নতুন রেলসেতুটি হলে দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগে প্রভুত উন্নয়ন সাধিত হবে, যা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।