Dhaka রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হেফাজতের সমাবেশ ঘিরে জনসমুদ্র রাজধানী

নিজস্ব ছবি

রাজধানীতে হেফাজতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে পল্টন ও এর আশপাশের এলাকা। ফ্রান্সে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে পূর্বঘোষিত এই কর্মসূচি পালন করছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় সমাবেশ করছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

সোমবার বেলা ১১টা থেকে হেফাজত নেতা-কর্মী-সমর্থকরা পল্টনের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ প্লাজার সামনে সমাবেশ শুরু করে। এর আগে ভোর ৬টা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তারা এখানে জড়ো হতে শুরু করে।

আরও পড়ুন : মুসলিমদের সেন্টিমেন্ট বুঝতে পেরেছেন ম্যাক্রন

বেলা ১১টায় বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। এতে বিজয়নগর, প্রেস ক্লাব থেকে পল্টন, গুলিস্তান সড়ক বন্ধ করে দেয়া হয়। আশপাশের এলাকায় প্রচুর সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

সমাবেশে হেফাজতের নেতারা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ফ্রান্সের বক্তব্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা ও ঘৃণা প্রস্তাব আনার দাবি জানান। এছাড়া ফ্রান্সের পণ্য বর্জন এবং বাংলাদেশ থেকে ফরাসি দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ারও দাবি জানান তারা। সমাবেশ শেষে হেফাজত কর্মীদের গুলশানে ফরাসি দূতাবাস ঘেরাওয়ের কথা রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

হেফাজতের সমাবেশ ঘিরে জনসমুদ্র রাজধানী

প্রকাশের সময় : ০৭:৪৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০

রাজধানীতে হেফাজতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে পল্টন ও এর আশপাশের এলাকা। ফ্রান্সে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে পূর্বঘোষিত এই কর্মসূচি পালন করছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম এলাকায় সমাবেশ করছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

সোমবার বেলা ১১টা থেকে হেফাজত নেতা-কর্মী-সমর্থকরা পল্টনের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ প্লাজার সামনে সমাবেশ শুরু করে। এর আগে ভোর ৬টা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তারা এখানে জড়ো হতে শুরু করে।

আরও পড়ুন : মুসলিমদের সেন্টিমেন্ট বুঝতে পেরেছেন ম্যাক্রন

বেলা ১১টায় বায়তুল মোকাররম ও আশপাশের এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। এতে বিজয়নগর, প্রেস ক্লাব থেকে পল্টন, গুলিস্তান সড়ক বন্ধ করে দেয়া হয়। আশপাশের এলাকায় প্রচুর সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

সমাবেশে হেফাজতের নেতারা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ফ্রান্সের বক্তব্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা ও ঘৃণা প্রস্তাব আনার দাবি জানান। এছাড়া ফ্রান্সের পণ্য বর্জন এবং বাংলাদেশ থেকে ফরাসি দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ারও দাবি জানান তারা। সমাবেশ শেষে হেফাজত কর্মীদের গুলশানে ফরাসি দূতাবাস ঘেরাওয়ের কথা রয়েছে।