Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হুন্ডি প্রতিরোধে দিনে ২০০ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে: গভর্নর

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, দেশ থেকে অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের অপরাধে যুক্ত হওয়ায় প্রতিদিনই এক থেকে ২শ’ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে।

সোমবার (১১ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদর দফতরে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, যারা এক্সপোর্টার আছে তারাও মানি লন্ডারিংয়ে জড়িত। এ জন্য অবৈধ অর্থ লেনদেন প্রতিরোধে সরকারি সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশে বছরে মানি চেঞ্জারের মাধ্যমে লেনদেন হয় ৪৫ থেকে ৫০ মিলিয়ন। আর ব্যাংকিং চ্যানেলে হয় ২৭০ বিলিয়ন। কিন্তু ছোট একটি অংশের লেনদেন সত্ত্বেও মানি চেঞ্জাররা যখন ডলারের রেট ২ টাকা বাড়িয়ে দেন, তখন অনেক প্রবাসীই রেমিট্যান্সের অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এভাবেই ডলার সংকট তৈরি হয়। এ জন্য মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে।

অন্যদের মধ্যে সিআইডি প্রধান মো. আলী বলেন, মাদক, মানি লন্ডারিং মামলায় শুধু বাহক বা ব্যবহারকারী নয়, গডফাদারদের খোঁজা হচ্ছে। সে লক্ষ্যে তদন্ত কর্মকর্তাদের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে যোগ্য করে গড়ে তোলা হচ্ছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

হুন্ডি প্রতিরোধে দিনে ২০০ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে: গভর্নর

প্রকাশের সময় : ০৩:০১:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, দেশ থেকে অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া হয়েছে। এ ধরনের অপরাধে যুক্ত হওয়ায় প্রতিদিনই এক থেকে ২শ’ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে।

সোমবার (১১ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদর দফতরে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, যারা এক্সপোর্টার আছে তারাও মানি লন্ডারিংয়ে জড়িত। এ জন্য অবৈধ অর্থ লেনদেন প্রতিরোধে সরকারি সব সংস্থাকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, দেশে বছরে মানি চেঞ্জারের মাধ্যমে লেনদেন হয় ৪৫ থেকে ৫০ মিলিয়ন। আর ব্যাংকিং চ্যানেলে হয় ২৭০ বিলিয়ন। কিন্তু ছোট একটি অংশের লেনদেন সত্ত্বেও মানি চেঞ্জাররা যখন ডলারের রেট ২ টাকা বাড়িয়ে দেন, তখন অনেক প্রবাসীই রেমিট্যান্সের অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এভাবেই ডলার সংকট তৈরি হয়। এ জন্য মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে।

অন্যদের মধ্যে সিআইডি প্রধান মো. আলী বলেন, মাদক, মানি লন্ডারিং মামলায় শুধু বাহক বা ব্যবহারকারী নয়, গডফাদারদের খোঁজা হচ্ছে। সে লক্ষ্যে তদন্ত কর্মকর্তাদের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে যোগ্য করে গড়ে তোলা হচ্ছে।