Dhaka মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সকলের সহযোগীতায় রাজমিস্ত্রি ফরিদ বাঁচতে চায়!

রাজমিস্ত্রি ফরিদ

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের পোতাজিয়া সরকারপাড়া মহল্লার সাত্তার প্রামাণিকের ছেলে রাজমিস্ত্রি ফরিদ প্রামাণিক (৩৫) এর দিন ভালোই চলছিলো। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাসে প্রায় ৫ বছর পূর্বে পৌর এলাকার দরগাহপাড়া গ্রামের জনৈক মানিকের বিল্ডিংয়ের ৫ তলায় রাজমিস্ত্রির কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃৃষ্ট হয়ে কোনমতে প্রাণে বেঁচে গেলেও তাকে হারাতে হয় বা হাত, বা পায়ের সবগুলো আঙ্গুল ও ডান পায়ের ৩ টি আঙ্গুল।

পোতাজিয়া সরকারপাড়া মহল্লার আজাদের বাড়িতে আশ্রিত ফরিদ এলাকাবাসীর সহযোগীতায় তার স্ত্রী, ১ ছেলে ১ মেয়ে নিয়ে খেয়ে না খেয়ে মানবেতর দিনযাপন করে আসছে। দুর্র্ঘটনার পর থেকেই অসহায় ফরিদকে দৈনিক আড়াই’শ টাকার ওষুধ খেতে হচ্ছে এবং প্রতিমাসে নিয়মিত একবার ঢাকায় চেকআপের জন্য যেতে হচ্ছে।

আরও পড়ুন : নিয়োগ পেলেন বিউটি: ৫ কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন হাইকোর্টে

পরিবারের ভরণপোষণের ব্যয় বহনই যেখানে ফরিদের জন্য অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে অর্থাভাবে ঠিকমতো চিকিৎসা করতে না পারায় বর্তমানে তার দুটি পা ক্রমশঃ ফুলে যাচ্ছে এবং বা পায়ে পঁচন ধরেছে। এজন্য, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তার পঁচন ধরা বা পায়ে অপারেশনের পরামর্শ দিয়েছেন।

জরুরী ভিত্তিতে ফরিদের পা অপারেশন করা না গেলে পঁচন থেকে সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। এমনকি পুরো পা কেটে ফেলা হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানিয়েছেন।

অর্থাভাবে অসহায় ফরিদ অপারেশনসহ চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করতে অক্ষম হওয়ায় তিনি দেশ বিদেশের বিত্তবান ও সুহৃদের নিকট সাহায্যের মানবিক আবেদন জানিয়েছে। ফরিদের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ০১৯৩৯-০৪৮১৫৬ (বিকাশ পার্সোনাল) নাম্বারে সে আর্থিক সহযোগীতার দাবী জানিয়েছে। সকলের সহযোগীতায় সে ফরিদ বাঁচতে চায়।

 

আবহাওয়া

সকলের সহযোগীতায় রাজমিস্ত্রি ফরিদ বাঁচতে চায়!

প্রকাশের সময় : ০৬:০৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের পোতাজিয়া সরকারপাড়া মহল্লার সাত্তার প্রামাণিকের ছেলে রাজমিস্ত্রি ফরিদ প্রামাণিক (৩৫) এর দিন ভালোই চলছিলো। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাসে প্রায় ৫ বছর পূর্বে পৌর এলাকার দরগাহপাড়া গ্রামের জনৈক মানিকের বিল্ডিংয়ের ৫ তলায় রাজমিস্ত্রির কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃৃষ্ট হয়ে কোনমতে প্রাণে বেঁচে গেলেও তাকে হারাতে হয় বা হাত, বা পায়ের সবগুলো আঙ্গুল ও ডান পায়ের ৩ টি আঙ্গুল।

পোতাজিয়া সরকারপাড়া মহল্লার আজাদের বাড়িতে আশ্রিত ফরিদ এলাকাবাসীর সহযোগীতায় তার স্ত্রী, ১ ছেলে ১ মেয়ে নিয়ে খেয়ে না খেয়ে মানবেতর দিনযাপন করে আসছে। দুর্র্ঘটনার পর থেকেই অসহায় ফরিদকে দৈনিক আড়াই’শ টাকার ওষুধ খেতে হচ্ছে এবং প্রতিমাসে নিয়মিত একবার ঢাকায় চেকআপের জন্য যেতে হচ্ছে।

আরও পড়ুন : নিয়োগ পেলেন বিউটি: ৫ কর্মকর্তা ক্ষমা চাইলেন হাইকোর্টে

পরিবারের ভরণপোষণের ব্যয় বহনই যেখানে ফরিদের জন্য অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে অর্থাভাবে ঠিকমতো চিকিৎসা করতে না পারায় বর্তমানে তার দুটি পা ক্রমশঃ ফুলে যাচ্ছে এবং বা পায়ে পঁচন ধরেছে। এজন্য, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তার পঁচন ধরা বা পায়ে অপারেশনের পরামর্শ দিয়েছেন।

জরুরী ভিত্তিতে ফরিদের পা অপারেশন করা না গেলে পঁচন থেকে সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। এমনকি পুরো পা কেটে ফেলা হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানিয়েছেন।

অর্থাভাবে অসহায় ফরিদ অপারেশনসহ চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করতে অক্ষম হওয়ায় তিনি দেশ বিদেশের বিত্তবান ও সুহৃদের নিকট সাহায্যের মানবিক আবেদন জানিয়েছে। ফরিদের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ০১৯৩৯-০৪৮১৫৬ (বিকাশ পার্সোনাল) নাম্বারে সে আর্থিক সহযোগীতার দাবী জানিয়েছে। সকলের সহযোগীতায় সে ফরিদ বাঁচতে চায়।