Dhaka মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শাহজালাল বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় সোয়া ৮ কেজি সোনা উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৮ কেজি ১২০ গ্রাম ওজনের ৭০ স্বর্ণবার উদ্ধার করেছে ঢাকা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে কাতারের দোহা থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৩২৬ ফ্লাইট থেকে এই সোনা উদ্ধার করা হয়।

উড়োজাহাজটির সামনের কার্গো হোল্ডে সোনার বারগুলো কালো স্কচটেপ দিয়ে মুড়িয়ে কাপড়ে প্যাঁচানো অবস্থায় পড়ে ছিল। উদ্ধার হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় ১২ কোটি টাকা।

ঢাকা কাস্টম হাউসের বিমানবন্দর ইনচার্জ যুগ্ম কমিশনার নাজমুন নাহার কায়সার এবং সহকারী কমিশনার এস এম সরাফত হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান পরিচালনা করে।

এ বিষয়ে কাস্টমস কমিশনার মুহম্মদ জাকির হোসেন বলেন, দেশীয় অর্থনীতিকে সুরক্ষিত রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রা পাচার ও চোরাচালান রোধে বাংলাদেশ কাস্টমস সর্বদা সচেষ্ট। ভবিষ্যতেও কাস্টমস দক্ষতার সঙ্গে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

জাকির হোসেন আরও জানান, উদ্ধার করা সোনা যথাযথ প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে।

ঘটনার বিষয়ে কাস্টমস আইন, ২০২৩ এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। কীভাবে বিমানটির কার্গো হোল্ডে এত পরিমাণ সোনা প্রবেশ করল, কারা এতে জড়িত, তা খতিয়ে দেখার অংশ হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানা গেছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় সোয়া ৮ কেজি সোনা উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০৯:১৫:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৮ কেজি ১২০ গ্রাম ওজনের ৭০ স্বর্ণবার উদ্ধার করেছে ঢাকা কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে কাতারের দোহা থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৩২৬ ফ্লাইট থেকে এই সোনা উদ্ধার করা হয়।

উড়োজাহাজটির সামনের কার্গো হোল্ডে সোনার বারগুলো কালো স্কচটেপ দিয়ে মুড়িয়ে কাপড়ে প্যাঁচানো অবস্থায় পড়ে ছিল। উদ্ধার হওয়া সোনার বাজারমূল্য প্রায় ১২ কোটি টাকা।

ঢাকা কাস্টম হাউসের বিমানবন্দর ইনচার্জ যুগ্ম কমিশনার নাজমুন নাহার কায়সার এবং সহকারী কমিশনার এস এম সরাফত হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান পরিচালনা করে।

এ বিষয়ে কাস্টমস কমিশনার মুহম্মদ জাকির হোসেন বলেন, দেশীয় অর্থনীতিকে সুরক্ষিত রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রা পাচার ও চোরাচালান রোধে বাংলাদেশ কাস্টমস সর্বদা সচেষ্ট। ভবিষ্যতেও কাস্টমস দক্ষতার সঙ্গে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

জাকির হোসেন আরও জানান, উদ্ধার করা সোনা যথাযথ প্রক্রিয়া শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে।

ঘটনার বিষয়ে কাস্টমস আইন, ২০২৩ এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। কীভাবে বিমানটির কার্গো হোল্ডে এত পরিমাণ সোনা প্রবেশ করল, কারা এতে জড়িত, তা খতিয়ে দেখার অংশ হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানা গেছে।