Dhaka রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না : কাদের

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০২:০৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১৯১ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন যে, যারা আমাদের নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের থেকে আমরা কোনো পণ্য কিনব না। এটা প্রধানমন্ত্রীর নিজের কথা। আন্তর্জাতিক বিশ্বে যে টানাপড়েন আছে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের যে অবস্থা… গাজাতে যে হামলা চলছে, সত্যি কথা বলতে সেখানে গণহত্যা চলছে। ইউক্রেনের প্রশ্নেও আমেরিকার যে ফান্ড এবং অস্ত্র সরবরাহের যে অবাধ একটা সুযোগ ছিল, সেটি এখন তাদের কংগ্রেসে প্রচণ্ড বাঁধার সম্মুখীন। সেটি আজকেও আমরা খবরে দেখলাম।

যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে সরকারি দলের মুখপাত্র ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলেও একতরফা সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দক্ষিণ এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের যে বন্ধুরা আছে তারা কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাপারে একতরফা কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার ব্যাপারে একমত না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ব্যাপারে বিভিন্ন সময় অনেকগুলো বিবৃতি দেওয়ার একটা ব্যাপার ছিল। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নের সব দেশ এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের মতের সঙ্গে বিরূপ বক্তব্য দিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে টানাপড়েন আছে। বিদেশে আমারও বন্ধুহীন নই, আমাদেরও বন্ধু আছে। আমাদের বন্ধুরাও বাংলাদেশের খোঁজ-খবর রাখে। সেসব বিদেশিরাও জানেন, সাংবিধানিক রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই নির্বাচন করছেন এবং নির্বাচনের পথে হাঁটছেন। এর কারণ হলো দেশটা যেন আবদ্ধে ডুবে না যায়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি (জাপা) ও ১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়ে তিনি বলেন, সিট ভাগাভাগি আমাদের আলোচনায় ছিল না। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি, নির্বাচনটা যাতে ভালোভাবে হয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় পার্টির সাথে আলোচনা করেছি। সেটির মূল বিষয় ছিল নির্বাচনকে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য নির্বাচনমুখী শক্তিদের নিয়ে আমরা সমন্বিতভাবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে… গুপ্তহত্যা, নাশকতা ও নির্বাচনবিরোধী অপকর্মকে প্রতিহত করব। এটাই আমাদের আলাপ-আলোচনার মূল বিষয় ছিল।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির দল হিসেবে অনেক কথাই বলতে পারে। রাজনৈতিক দলের হিসেবে নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করতে তারা তো চাইবেই। বাস্তবে কী হবে সেটি পরে দেখা যাবে। চাইতে তো কোনো দোষ নেই, আশা বড় থাকাই ভালো। আসন ভাগাভাগির বিষয়টা আমি জানি না। আসন ভাগাভাগি হয়েছে এমন কোনো আলোচনাও হয়নি। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি।

জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা নিয়ে এত লুকোচুরি কেন? এ প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লুকোচুরির বিষয় না। এটা নিয়ে এত ঢাক-ঢোল পেঠানোর কী আছে? নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকা দরকার। কারণ, নির্বাচনবিরোধী শক্তিরা যে অপরাজনীতি করছে, সেটি মোকাবিলার জন্য আমাদের মধ্যে একটা সমন্বয় করা দরকার। কারণ, নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ করা, নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করা, নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার অঙ্গীকার আমাদের রয়েছে। এজন্য আমরা আলাপ-আলোচনা করছি। এখানে লুকোচুরির কোনো ব্যাপার না। আমরা রাজনৈতিক বিষয়ে কথা বলেছি।

বিদ্রোহী বা স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়ে পুরোনো অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বতন্ত্র নির্বাচন যারা করবে তাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বাধা থাকবে না। জনগণের ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচিত হলে কারও কোনো আপত্তি নেই।

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে বিএনপি ততই মরিয়া হয়ে উঠছে। তাদের গুপ্ত টার্গেট আরও ভয়াবহ হতে পারে। বিএনপির নৃশংস রাজনীতির টার্গেট পুলিশ, সাধারণ মানুষসহ অনেকে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, সিরাজগঞ্জে মুরগির বাচ্চা বহনকারী একটি কার্ভাডভ্যান পোড়ানো হয়েছে। এতে সাত হাজার মুরগির বাচ্চা পুড়ে গেছে। এখন মুরগির বাচ্চাও তাদের (বিএনপি) শত্রু। মুরগির বাচ্চাও তাদের টার্গেট। নাশকতা, গুপ্ত হামলার আজকের যে ভয়াবহ চিত্র, সেটা নতুন নতুন রেকর্ড স্থাপন করছে তারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বুধবার (৬ ডিসেম্বর) পর্যন্ত পায় ৬০০ যানবাহন পোড়ানো হয়েছে। দশটি ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। বিএনপির আন্দোলন-অগ্নিসন্ত্রাসে পুলিশবাহিনী সদস্য, পরিবহন শ্রমিক, রাজনৈতিক কর্মীসহ কয়েকজন মারা যাওয়ার পাশাপাশি ২৫০ জন মানুষ মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, সেটি বানচালের জন্য ওরা ততই মরিয়া হয়ে উঠছে। মরণ কামড় দিতে চাইছে। সে কারণেই আজকে নির্বাচনমুখী যে রাজনৈতিক দল আছে, যাদের সঙ্গে আমাদের আগে জোট ছিল, মহাজোট ছিল, তাদের সঙ্গে আমরা আমাদের সহযোগিতা, তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরো জোরদার করার তাগিদ অনুভব করছি। আমরা ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠক করেছি, জাতীয় পার্টির সঙ্গেও আলোচনা করেছি।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও বিএম মোজাম্মেল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কারের ভবিষ্যৎ পরবর্তী সংসদের হাতে ছেড়ে দেব না : নাহিদ ইসলাম

যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না : কাদের

প্রকাশের সময় : ০২:০৬:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন যে, যারা আমাদের নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের থেকে আমরা কোনো পণ্য কিনব না। এটা প্রধানমন্ত্রীর নিজের কথা। আন্তর্জাতিক বিশ্বে যে টানাপড়েন আছে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের যে অবস্থা… গাজাতে যে হামলা চলছে, সত্যি কথা বলতে সেখানে গণহত্যা চলছে। ইউক্রেনের প্রশ্নেও আমেরিকার যে ফান্ড এবং অস্ত্র সরবরাহের যে অবাধ একটা সুযোগ ছিল, সেটি এখন তাদের কংগ্রেসে প্রচণ্ড বাঁধার সম্মুখীন। সেটি আজকেও আমরা খবরে দেখলাম।

যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে সরকারি দলের মুখপাত্র ওবায়দুল কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলেও একতরফা সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দক্ষিণ এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের যে বন্ধুরা আছে তারা কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাপারে একতরফা কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার ব্যাপারে একমত না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ব্যাপারে বিভিন্ন সময় অনেকগুলো বিবৃতি দেওয়ার একটা ব্যাপার ছিল। কিন্তু ইউরোপীয় ইউনিয়নের সব দেশ এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের মতের সঙ্গে বিরূপ বক্তব্য দিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে টানাপড়েন আছে। বিদেশে আমারও বন্ধুহীন নই, আমাদেরও বন্ধু আছে। আমাদের বন্ধুরাও বাংলাদেশের খোঁজ-খবর রাখে। সেসব বিদেশিরাও জানেন, সাংবিধানিক রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই নির্বাচন করছেন এবং নির্বাচনের পথে হাঁটছেন। এর কারণ হলো দেশটা যেন আবদ্ধে ডুবে না যায়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি (জাপা) ও ১৪ দলীয় জোটের সঙ্গে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানিয়ে তিনি বলেন, সিট ভাগাভাগি আমাদের আলোচনায় ছিল না। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি, নির্বাচনটা যাতে ভালোভাবে হয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় পার্টির সাথে আলোচনা করেছি। সেটির মূল বিষয় ছিল নির্বাচনকে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করার জন্য নির্বাচনমুখী শক্তিদের নিয়ে আমরা সমন্বিতভাবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে… গুপ্তহত্যা, নাশকতা ও নির্বাচনবিরোধী অপকর্মকে প্রতিহত করব। এটাই আমাদের আলাপ-আলোচনার মূল বিষয় ছিল।

তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির দল হিসেবে অনেক কথাই বলতে পারে। রাজনৈতিক দলের হিসেবে নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করতে তারা তো চাইবেই। বাস্তবে কী হবে সেটি পরে দেখা যাবে। চাইতে তো কোনো দোষ নেই, আশা বড় থাকাই ভালো। আসন ভাগাভাগির বিষয়টা আমি জানি না। আসন ভাগাভাগি হয়েছে এমন কোনো আলোচনাও হয়নি। আমরা রাজনৈতিক আলোচনা করেছি।

জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা নিয়ে এত লুকোচুরি কেন? এ প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লুকোচুরির বিষয় না। এটা নিয়ে এত ঢাক-ঢোল পেঠানোর কী আছে? নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকা দরকার। কারণ, নির্বাচনবিরোধী শক্তিরা যে অপরাজনীতি করছে, সেটি মোকাবিলার জন্য আমাদের মধ্যে একটা সমন্বয় করা দরকার। কারণ, নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ করা, নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করা, নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার অঙ্গীকার আমাদের রয়েছে। এজন্য আমরা আলাপ-আলোচনা করছি। এখানে লুকোচুরির কোনো ব্যাপার না। আমরা রাজনৈতিক বিষয়ে কথা বলেছি।

বিদ্রোহী বা স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়ে পুরোনো অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বতন্ত্র নির্বাচন যারা করবে তাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বাধা থাকবে না। জনগণের ভোটে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচিত হলে কারও কোনো আপত্তি নেই।

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে বিএনপি ততই মরিয়া হয়ে উঠছে। তাদের গুপ্ত টার্গেট আরও ভয়াবহ হতে পারে। বিএনপির নৃশংস রাজনীতির টার্গেট পুলিশ, সাধারণ মানুষসহ অনেকে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, সিরাজগঞ্জে মুরগির বাচ্চা বহনকারী একটি কার্ভাডভ্যান পোড়ানো হয়েছে। এতে সাত হাজার মুরগির বাচ্চা পুড়ে গেছে। এখন মুরগির বাচ্চাও তাদের (বিএনপি) শত্রু। মুরগির বাচ্চাও তাদের টার্গেট। নাশকতা, গুপ্ত হামলার আজকের যে ভয়াবহ চিত্র, সেটা নতুন নতুন রেকর্ড স্থাপন করছে তারা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বুধবার (৬ ডিসেম্বর) পর্যন্ত পায় ৬০০ যানবাহন পোড়ানো হয়েছে। দশটি ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। বিএনপির আন্দোলন-অগ্নিসন্ত্রাসে পুলিশবাহিনী সদস্য, পরিবহন শ্রমিক, রাজনৈতিক কর্মীসহ কয়েকজন মারা যাওয়ার পাশাপাশি ২৫০ জন মানুষ মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, সেটি বানচালের জন্য ওরা ততই মরিয়া হয়ে উঠছে। মরণ কামড় দিতে চাইছে। সে কারণেই আজকে নির্বাচনমুখী যে রাজনৈতিক দল আছে, যাদের সঙ্গে আমাদের আগে জোট ছিল, মহাজোট ছিল, তাদের সঙ্গে আমরা আমাদের সহযোগিতা, তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরো জোরদার করার তাগিদ অনুভব করছি। আমরা ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠক করেছি, জাতীয় পার্টির সঙ্গেও আলোচনা করেছি।

এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও বিএম মোজাম্মেল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।