Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এ পরোয়ানা জারি করা হয়।

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর মঞ্জুরুল ইমামের আদালত তার জামিন বাতিল করে এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

মির্জা আব্বাস দম্পতির বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাটি হয়েছিল ২০১৯ সালে। ওই বছরের ৭ জুলাই দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন শাহজাহানপুর থানায় মামলাটি করেন।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এমপি, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের নামে সম্পদ অর্জন করেন।

দুদকের করা মামলাটিতে চলতি বছরের ১৫ মার্চ ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন।

জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ (বুধবার) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে তারা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল হুদা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

প্রকাশের সময় : ০১:৩২:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এ পরোয়ানা জারি করা হয়।

মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর মঞ্জুরুল ইমামের আদালত তার জামিন বাতিল করে এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

মির্জা আব্বাস দম্পতির বিরুদ্ধে ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাটি হয়েছিল ২০১৯ সালে। ওই বছরের ৭ জুলাই দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন শাহজাহানপুর থানায় মামলাটি করেন।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এমপি, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের নামে সম্পদ অর্জন করেন।

দুদকের করা মামলাটিতে চলতি বছরের ১৫ মার্চ ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন।

জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ (বুধবার) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে তারা আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আবেদন মঞ্জুর করেন। গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নুরুল হুদা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।