Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মধুমতি নদীতে আটকে পড়া ১৮ নাবিক উদ্ধার হলেন ৯৯৯-এর কলে

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চট্টগ্রাম থেকে ১৬ লাখ লিটার ডিজেল নিয়ে এমটি নুরজাহান-২ নামে একটি জাহাজ খুলনার দৌলতপুর ডিপোয় যাচ্ছিল। পথিমধ্যে খুলনার দীঘলিয়া থানাধীন মধুমতী-ভৈরব নদীর সংযোগস্থলে জাহাজটির ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকলে সেটি বিকল হয়ে যায়। বিপদে পড়ে জাহাজের ১৮ স্টাফ।

এমন তথ্য জানিয়ে রোববার (৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জাহাজের নাবিক রাজু দ্রুত উদ্ধার সহায়তা চেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল করেন। এরপর দ্রুত ব্যবস্থা নেয় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সদর নৌ-থানা। পরে একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করে।

রোববার (৮ অক্টোবর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, জাহাজটি ১৬ লাখ লিটার ডিজেল নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে খুলনার দৌলতপুর ডিপোতে যাচ্ছিল। পথে দিঘলিয়ার মধুমতি-ভৈরব নদীর সংযোগস্থলে জাহাজটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকে যায়। রবিবার সকাল ১০টায় রাজু নামে জাহাজটির একজন নাবিক ৯৯৯-এ ফোন করে জরুরি উদ্ধার সহায়তা চান।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে নৌ পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং কোস্টগার্ড নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ঘটনাটি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) সদর নৌ থানার একটি উদ্ধারকারী দল এবং খুলনা কোস্ট গার্ডের উদ্ধারকারী দল দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে জাহাজটি থেকে ১৮ জন নাবিককে নিরাপদে উদ্ধার করে। কেএমপি সদর নৌ থানার উদ্ধারকারী দলের নেতৃত্ব দেওয়া এসআই রিয়াজ ৯৯৯-কে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

মধুমতি নদীতে আটকে পড়া ১৮ নাবিক উদ্ধার হলেন ৯৯৯-এর কলে

প্রকাশের সময় : ০৪:০৫:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

চট্টগ্রাম থেকে ১৬ লাখ লিটার ডিজেল নিয়ে এমটি নুরজাহান-২ নামে একটি জাহাজ খুলনার দৌলতপুর ডিপোয় যাচ্ছিল। পথিমধ্যে খুলনার দীঘলিয়া থানাধীন মধুমতী-ভৈরব নদীর সংযোগস্থলে জাহাজটির ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকলে সেটি বিকল হয়ে যায়। বিপদে পড়ে জাহাজের ১৮ স্টাফ।

এমন তথ্য জানিয়ে রোববার (৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জাহাজের নাবিক রাজু দ্রুত উদ্ধার সহায়তা চেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল করেন। এরপর দ্রুত ব্যবস্থা নেয় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সদর নৌ-থানা। পরে একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগীদের উদ্ধার করে।

রোববার (৮ অক্টোবর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, জাহাজটি ১৬ লাখ লিটার ডিজেল নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে খুলনার দৌলতপুর ডিপোতে যাচ্ছিল। পথে দিঘলিয়ার মধুমতি-ভৈরব নদীর সংযোগস্থলে জাহাজটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকে যায়। রবিবার সকাল ১০টায় রাজু নামে জাহাজটির একজন নাবিক ৯৯৯-এ ফোন করে জরুরি উদ্ধার সহায়তা চান।

তিনি বলেন, খবর পেয়ে নৌ পুলিশ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং কোস্টগার্ড নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ঘটনাটি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) সদর নৌ থানার একটি উদ্ধারকারী দল এবং খুলনা কোস্ট গার্ডের উদ্ধারকারী দল দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে জাহাজটি থেকে ১৮ জন নাবিককে নিরাপদে উদ্ধার করে। কেএমপি সদর নৌ থানার উদ্ধারকারী দলের নেতৃত্ব দেওয়া এসআই রিয়াজ ৯৯৯-কে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।