বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ নিরাপত্তা পর্যালোচনায় কিছু বাড়তি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে ভিআইপি ও ভিভিআইপি যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্রিনিংয়ে এখন থেকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো হচ্ছে-
১. ভিআইপি ও ভিভিআইপি ব্যাগ স্ক্রিনিংয়ে অধিকতর মনোযোগ প্রদান।
২. এভিয়েশন সিকিউরিটি (AVSEC) সদস্যদের নিয়মিত সচেতনতামূলক ব্রিফিং ও নির্দেশনা প্রদান।
৪. মেটাল ডিটেক্টর ও এক্স-রে মেশিনে স্ক্যানের পর ‘হাই রিস্ক’ ব্যাগের ক্ষেত্রে ম্যানুয়াল তল্লাশি বাধ্যতামূলক।
৫. আগ্নেয়াস্ত্র বহনকারীদের জন্য বিমানবন্দরে প্রবেশের আগে পূর্বানুমতি নিশ্চিতকরণ এবং রেকর্ড সংরক্ষণ।
৬. কোনো ধরনের ‘সিকিউরিটি ব্রিচ’ ঘটলে সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত কমিটি গঠন এবং তাৎক্ষণিক প্রতিরোধমূলক নির্দেশনা প্রদান।
বিমানবন্দরের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আমাদের অবস্থান খুবই স্পষ্ট। একটুও শিথিলতা নয়। সকল স্তরে দায়িত্বশীলতা ও তদারকি আরও বাড়ানো হয়েছে।’