Dhaka শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় গণমাধ্যম দেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র প্রমাণের চেষ্টা করছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র প্রমাণের চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

রোববার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীতে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানে খুশি নয়। তারা প্রপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে। বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানো চেষ্টা চালাচ্ছে। এটি খুবই আনফেয়ার। এটি দুদেশের কারও জন্য সুখকর হবে না।

তিনি বলেন, সাউথ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে গত ১৫ বছরে কোনো সংযোগ স্থাপন হয়নি। তবে এখন সময় এসেছে সেই সংযোগ তৈরি করার। এ সময় সিপিডি দেশের সত্য চিত্র তুলে ধরতে পারে।

মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর খুব অল্প সময়ে আমাদের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। সেই সময় পুলিশ কাজ করছিল না। ছাত্ররা ট্রাফিকের কাজ সামলাচ্ছিল। পরে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সেনাবাহিনীর সমর্থন না থাকলে এই সরকার টিকবে না : ফরহাদ মজহার

ভারতীয় গণমাধ্যম দেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র প্রমাণের চেষ্টা করছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৯:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশকে জঙ্গিরাষ্ট্র প্রমাণের চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

রোববার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীতে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানে খুশি নয়। তারা প্রপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে। বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানো চেষ্টা চালাচ্ছে। এটি খুবই আনফেয়ার। এটি দুদেশের কারও জন্য সুখকর হবে না।

তিনি বলেন, সাউথ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে গত ১৫ বছরে কোনো সংযোগ স্থাপন হয়নি। তবে এখন সময় এসেছে সেই সংযোগ তৈরি করার। এ সময় সিপিডি দেশের সত্য চিত্র তুলে ধরতে পারে।

মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর খুব অল্প সময়ে আমাদের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। সেই সময় পুলিশ কাজ করছিল না। ছাত্ররা ট্রাফিকের কাজ সামলাচ্ছিল। পরে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।