Dhaka বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বোলিং-ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে বড় ব্যবধানে হার টাইগারদের

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৩০:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩
  • ২০৮ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

দুই দিন আগেও ধর্মশালায় ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে দাপট ছিল স্পিনারদের। সঙ্গত কারণেই আজ বাড়তি একজন স্পিনার নিয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে মাঠে নামে টাইগাররা। তাদের এ সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল, তা প্রমাণ হয়েছে প্রথম ইনিংসেই। সাকিব-মিরাজদের কচুকাটা করে রানের পাহাড় গড়ে ইংল্যান্ড। অথচ এই উইকেটেই লক্ষ্য তাড়ায় নেমে তাসের ঘরের মতো ভেঙে গেছে বাংলাদেশের টপ অর্ডার।

এ ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ডেভিড মালানের ১৪০ রানের ইনিংসে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৬৪ রানের সংগ্রহ পেয়েছে জস বাটলারের দল। পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংলিশ বোলারদের তোপে ১০ বলে হাতে রেখেই ২২৭ রানে গুটিয়ে যায় টাইগাররা। এতে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় ম্যাচে টাইগারদের বিপক্ষে ১৩৭ রানের বিশাল জয় পায় জস বাটলারের দল।

বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই হ্যাটট্রিক বাউন্ডারিতে রানের খাতা খোলেন লিটন। তবে পুরোপুরি ব্যর্থ হন আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম। তরুণ এই ওপেনার কিছুতেই যেন ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারছেন না। দ্বিতীয় ওভারে রেইস টপলির অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরে স্লিপে ক্যাচ দেন। পরের বলেই ফিরেছেন তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত। সর্বশেষ চার ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলা শান্ত এদিন গালিতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।

শুরুতেই দুই উইকেট হারানোর পর উকেটে এসেছিলেন সাকিব। লম্বা পথ পাড়ি দিতে সাকিবের কাঁধে অনেক দায়িত্ব ছিল। তবে ধর্মশালায় ব্যর্থ হন বাংলাদেশ অধিনায়কও। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলটি ব্যাক অফ ল্যান্থ ডেলিভারি ছিল টপলির। সেখানে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন সাকিব (১)। টাইগার কাপ্তানের পর দ্রুত বিদায় নেন আগের ম্যাচের নায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ওকসের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৭ বলে ৮ রান।

৫০ রানের আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা চালান লিটন-মুশফিক। ৭৫ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন এ দুই ব্যাটার। এরপরে ক্রিস ওকসের অফ কাটারের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন লিটন। তিনি ৬৬ বলে ৭৬ রানের ইনিংস খেলে সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন।

তখনও বাংলাদেশের জয়ের কিছুটা আশা ছিল। কিন্তু দলীয় ১৬৪ রানে মুশফিক আউট হলে সে আশা ক্ষীণ হয়ে আসতে থাকে। বাংলাদেশি উইকেটরক্ষক ফিরেছেন টপলির বলেই। ডিপ থার্ডে থাকা আদিল রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে ৬৪ বলে ৫১ রান করেছেন তিনি। মুশফিকের পরে তাওহীদ হৃদয় (৬১ বলে ৩৯ রান) ও শেখ মেহেদী (৩২ বলে ১৪ রান) আউট হলে জয়ের সম্ভাবনা প্রায়ই কমে আসে। শেষ দিকে তাসকিন (২৫ বলে ১৫ রান), শরিফুল (১৪ বলে ১২ রান) এবং মুস্তাফিজ (৯ বলে অপরাজিত ৩ রান) প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করলেও কাজের কাজ হয়নি। বাংলাদেশের ইনিংস থামে ২২৭ রানে। ইংলিশদের হয়ে বল হাতে রিচ টপলি নেন সর্বোচ্চ ৪ উইকেট ও ক্রিস ওকস নেন ২টি উইকেট।

এদিন শুরুতে বাংলাদেশের হয়ে বোলিং ইনিংসের সূচনা করেন মুস্তাফিজুর রহমান। এরপর একে একে বোলিংয়ে এসেছেন তাসকিন আহমেদ, শরিফুল হোসেন, সাকিব এবং মেহেদী মিরাজ। তবে কেউই আজ সফলতার দেখা পাননি। শুরুতে একবার মুস্তাফিজুর রহমানের এক বলে কট বিহাইন্ডের আবেদন করেছিল টাইগাররা। সেটির রিভিউও নিয়েছিলেন অধিনায়ক সাকিব। তবে রিভিউতে দেখা যায় বল লেগেছে ডেভিড মালানের হাতের উপরের অংশে। এদিকে দুই ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারস্টো এবং মালান মিলে আজ দেখেশুনেই খেলেছেন টাইগার বোলারদের। দুজন মিলে জুটি গড়ে স্কোরবোর্ডে যোগ করেন ১১৫ রান এবং দুজনেই তুলে নেন ব্যক্তিগত অর্ধশতক।

এদিকে ইংলিশদের ওপেনিং জুটি যখন ভাঙতে পারছিলেন না কোনো টাইগার বোলারই তখন সফলতার মুখ দেখেন সাকিব। টাইগার অধিনায়কের বলে বোল্ড হয়ে ৫২রানেই ফিরে যান বেয়ারস্টো। এদিকে বেয়ারস্টো ফিরলেও থেমে থাকেনি ইংল্যান্ডের রানের চাকা। জো রুটকে সঙ্গে নিয়ে এ কাজ চালিয়ে যান আরেক ওপেনার মালান। রুটের সঙ্গে পরে মালান গড়েন ১৫১ রানের এক জুটি। ইনিংস সর্বোচ্চ এ জুটি গড়ার পথে ইংলিশ এই ওপেনার তুলে নিয়েছেন বিশ্বকাপে নিজের প্রথম সেঞ্চুরিও।

৯১ বলে সেঞ্চুরি করা মালান পরে শেখ মাহেদীর বলে বোল্ড আউট হয়েছেন। দলীয় ২৬৬ রানে সাজঘরে ফেরার আগে করেছেন নিজের ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ১৪০ রান। মালান ফেরার পর অবশ্য দ্রুতই বেশ কয়েকটি উইকেট তুলে নিতে পেরেছে বাংলাদেশী বোলাররা। ১০ বলে ২০ রানের ক্যামিও এক ইনিংস খেলে ইংলিশ অধিনায়ক বাটলার ফেরার পর দলীয় ৩০৭ রানে সাজঘরে ফিরেছেন ৬৮ বলে ৮২ রান করা রুট। রুটকে আউট করার পরের বলেই দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড করে লিভিংস্টোনকেও ফিরিয়েছেন শরিফুল।

৪২ তম ওভারে শরিফুলের ওই জোড়া আঘাতের পর আর ইংলিশদের হয়ে হাল ধরতে পারেননি কেউ। হ্যারি ব্রুককে ২০ রানে ফেরানোর পর স্যাম কারানকেও ফিরিয়েছেন শেখ মাহেদী। এরপর আদিল রশিদের উইকেটটিও তুলে নিয়েছেন টাইগার এই স্পিনারই। বল হাতে টাইগার এই স্পিনার আজ নিয়েছেন ৪টি, শরিফুল ৩টি, তাসকিন ও সাকিব একটি করে উইকেট লাভ করেন। আর শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৬৪ রান।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

বোলিং-ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে বড় ব্যবধানে হার টাইগারদের

প্রকাশের সময় : ০৭:৩০:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

দুই দিন আগেও ধর্মশালায় ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে দাপট ছিল স্পিনারদের। সঙ্গত কারণেই আজ বাড়তি একজন স্পিনার নিয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে মাঠে নামে টাইগাররা। তাদের এ সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল, তা প্রমাণ হয়েছে প্রথম ইনিংসেই। সাকিব-মিরাজদের কচুকাটা করে রানের পাহাড় গড়ে ইংল্যান্ড। অথচ এই উইকেটেই লক্ষ্য তাড়ায় নেমে তাসের ঘরের মতো ভেঙে গেছে বাংলাদেশের টপ অর্ডার।

এ ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ডেভিড মালানের ১৪০ রানের ইনিংসে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৬৪ রানের সংগ্রহ পেয়েছে জস বাটলারের দল। পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংলিশ বোলারদের তোপে ১০ বলে হাতে রেখেই ২২৭ রানে গুটিয়ে যায় টাইগাররা। এতে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় ম্যাচে টাইগারদের বিপক্ষে ১৩৭ রানের বিশাল জয় পায় জস বাটলারের দল।

বড় লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই হ্যাটট্রিক বাউন্ডারিতে রানের খাতা খোলেন লিটন। তবে পুরোপুরি ব্যর্থ হন আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম। তরুণ এই ওপেনার কিছুতেই যেন ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারছেন না। দ্বিতীয় ওভারে রেইস টপলির অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মেরে স্লিপে ক্যাচ দেন। পরের বলেই ফিরেছেন তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত। সর্বশেষ চার ম্যাচে পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলা শান্ত এদিন গালিতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।

শুরুতেই দুই উইকেট হারানোর পর উকেটে এসেছিলেন সাকিব। লম্বা পথ পাড়ি দিতে সাকিবের কাঁধে অনেক দায়িত্ব ছিল। তবে ধর্মশালায় ব্যর্থ হন বাংলাদেশ অধিনায়কও। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলটি ব্যাক অফ ল্যান্থ ডেলিভারি ছিল টপলির। সেখানে লাইন মিস করে বোল্ড হয়েছেন সাকিব (১)। টাইগার কাপ্তানের পর দ্রুত বিদায় নেন আগের ম্যাচের নায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ওকসের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৭ বলে ৮ রান।

৫০ রানের আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা চালান লিটন-মুশফিক। ৭৫ বলে ৭২ রানের জুটি গড়েন এ দুই ব্যাটার। এরপরে ক্রিস ওকসের অফ কাটারের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন লিটন। তিনি ৬৬ বলে ৭৬ রানের ইনিংস খেলে সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন।

তখনও বাংলাদেশের জয়ের কিছুটা আশা ছিল। কিন্তু দলীয় ১৬৪ রানে মুশফিক আউট হলে সে আশা ক্ষীণ হয়ে আসতে থাকে। বাংলাদেশি উইকেটরক্ষক ফিরেছেন টপলির বলেই। ডিপ থার্ডে থাকা আদিল রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে ৬৪ বলে ৫১ রান করেছেন তিনি। মুশফিকের পরে তাওহীদ হৃদয় (৬১ বলে ৩৯ রান) ও শেখ মেহেদী (৩২ বলে ১৪ রান) আউট হলে জয়ের সম্ভাবনা প্রায়ই কমে আসে। শেষ দিকে তাসকিন (২৫ বলে ১৫ রান), শরিফুল (১৪ বলে ১২ রান) এবং মুস্তাফিজ (৯ বলে অপরাজিত ৩ রান) প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করলেও কাজের কাজ হয়নি। বাংলাদেশের ইনিংস থামে ২২৭ রানে। ইংলিশদের হয়ে বল হাতে রিচ টপলি নেন সর্বোচ্চ ৪ উইকেট ও ক্রিস ওকস নেন ২টি উইকেট।

এদিন শুরুতে বাংলাদেশের হয়ে বোলিং ইনিংসের সূচনা করেন মুস্তাফিজুর রহমান। এরপর একে একে বোলিংয়ে এসেছেন তাসকিন আহমেদ, শরিফুল হোসেন, সাকিব এবং মেহেদী মিরাজ। তবে কেউই আজ সফলতার দেখা পাননি। শুরুতে একবার মুস্তাফিজুর রহমানের এক বলে কট বিহাইন্ডের আবেদন করেছিল টাইগাররা। সেটির রিভিউও নিয়েছিলেন অধিনায়ক সাকিব। তবে রিভিউতে দেখা যায় বল লেগেছে ডেভিড মালানের হাতের উপরের অংশে। এদিকে দুই ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারস্টো এবং মালান মিলে আজ দেখেশুনেই খেলেছেন টাইগার বোলারদের। দুজন মিলে জুটি গড়ে স্কোরবোর্ডে যোগ করেন ১১৫ রান এবং দুজনেই তুলে নেন ব্যক্তিগত অর্ধশতক।

এদিকে ইংলিশদের ওপেনিং জুটি যখন ভাঙতে পারছিলেন না কোনো টাইগার বোলারই তখন সফলতার মুখ দেখেন সাকিব। টাইগার অধিনায়কের বলে বোল্ড হয়ে ৫২রানেই ফিরে যান বেয়ারস্টো। এদিকে বেয়ারস্টো ফিরলেও থেমে থাকেনি ইংল্যান্ডের রানের চাকা। জো রুটকে সঙ্গে নিয়ে এ কাজ চালিয়ে যান আরেক ওপেনার মালান। রুটের সঙ্গে পরে মালান গড়েন ১৫১ রানের এক জুটি। ইনিংস সর্বোচ্চ এ জুটি গড়ার পথে ইংলিশ এই ওপেনার তুলে নিয়েছেন বিশ্বকাপে নিজের প্রথম সেঞ্চুরিও।

৯১ বলে সেঞ্চুরি করা মালান পরে শেখ মাহেদীর বলে বোল্ড আউট হয়েছেন। দলীয় ২৬৬ রানে সাজঘরে ফেরার আগে করেছেন নিজের ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ১৪০ রান। মালান ফেরার পর অবশ্য দ্রুতই বেশ কয়েকটি উইকেট তুলে নিতে পেরেছে বাংলাদেশী বোলাররা। ১০ বলে ২০ রানের ক্যামিও এক ইনিংস খেলে ইংলিশ অধিনায়ক বাটলার ফেরার পর দলীয় ৩০৭ রানে সাজঘরে ফিরেছেন ৬৮ বলে ৮২ রান করা রুট। রুটকে আউট করার পরের বলেই দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড করে লিভিংস্টোনকেও ফিরিয়েছেন শরিফুল।

৪২ তম ওভারে শরিফুলের ওই জোড়া আঘাতের পর আর ইংলিশদের হয়ে হাল ধরতে পারেননি কেউ। হ্যারি ব্রুককে ২০ রানে ফেরানোর পর স্যাম কারানকেও ফিরিয়েছেন শেখ মাহেদী। এরপর আদিল রশিদের উইকেটটিও তুলে নিয়েছেন টাইগার এই স্পিনারই। বল হাতে টাইগার এই স্পিনার আজ নিয়েছেন ৪টি, শরিফুল ৩টি, তাসকিন ও সাকিব একটি করে উইকেট লাভ করেন। আর শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩৬৪ রান।