Dhaka শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে শ্রম সংস্কারের প্রতিশ্রুতি প্রধান উপদেষ্টার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
  • ২১৪ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দেশের উৎপাদন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম খাত সংস্কার কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আজারবাইজানের বাকুর কপ-২৯ বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, শ্রম ইস্যু আমাদের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার। আমরা সব শ্রম খাতের ইস্যু সমাধানে আগ্রহী।

থেরেসা মে তার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে মানব পাচার ও অভিবাসন নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন।

এসময় ড. ইউনূস ইউরোপে বৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশি অভিবাসন বাড়ানোর আহ্বান জানান। কারণ, এটি ঝুঁকিপূর্ণ এবং অনিয়মিত অভিবাসন কমাবে এবং মানব পাচারের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা তার সঙ্গে বাংলাদেশি তরুণদের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আঁকা গ্রাফিতি এবং ম্যুরাল নিয়ে লেখা ‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’ বই উপহার দেন।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব ও প্রধান সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ, আজারবাইজান ও তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আনামুল হক প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

৩৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো যুক্তরাষ্ট্র

বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে শ্রম সংস্কারের প্রতিশ্রুতি প্রধান উপদেষ্টার

প্রকাশের সময় : ০৭:২৬:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দেশের উৎপাদন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম খাত সংস্কার কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আজারবাইজানের বাকুর কপ-২৯ বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অগ্রগতির কথা তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, শ্রম ইস্যু আমাদের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার। আমরা সব শ্রম খাতের ইস্যু সমাধানে আগ্রহী।

থেরেসা মে তার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে মানব পাচার ও অভিবাসন নিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন।

এসময় ড. ইউনূস ইউরোপে বৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশি অভিবাসন বাড়ানোর আহ্বান জানান। কারণ, এটি ঝুঁকিপূর্ণ এবং অনিয়মিত অভিবাসন কমাবে এবং মানব পাচারের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা তার সঙ্গে বাংলাদেশি তরুণদের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আঁকা গ্রাফিতি এবং ম্যুরাল নিয়ে লেখা ‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’ বই উপহার দেন।

বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব ও প্রধান সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ, আজারবাইজান ও তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আনামুল হক প্রমুখ।