Dhaka শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মাত্র তিন-চার সপ্তাহ আগেই শীতকালীন সবজির আগাম সরবরাহে দাম কমেছিল রাজধানী ঢাকার বাজারগুলোতে। এরপর অনেকটাই নাগালে চলে আসে সবজির দাম। এমনকি গত সপ্তাহেও দামে স্বস্তি ছিল। কিন্তু সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের শীতের সবজির দাম বেড়েছে।

বাজারে এখন শিম, মুলা, শালগম, ফুলকপি ও বাঁধাকপি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে শীতের সবজি কিনতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ছেন ভোক্তারা। হঠাৎ এভাবে দাম বাড়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না ক্রেতাদের অনেকে।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।

সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন, গত প্রায় তিন-চার সপ্তাহ সবজির সরবরাহ বেড়েছিল। যে কারণে দামও কম ছিল। এরমধ্যে শেষ সপ্তাহে সরবরাহ ঘাটতির কারণে দাম আবারও বেড়েছে।

বাজারে ‘সেঞ্চুরি’ পার করা সবজির মধ্যে শিম ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, ভারত থেকে আমদানি করা টমেটো প্রতিকেজি ১৪০ টাকা, দেশি টমেটো ও উত্তরবঙ্গের বরবটি ১০০ থেকে ১২০ টাকা, চাষের লাল আলু ১৬০ টাকা, কাঁকরোল, দেশি পটল, কালো বেগুন ও পেঁয়াজ পাতা ১২০ টাকা, চায়না গাজর ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া দেশি গাজর, লম্বা বেগুন, গোল বেগুন, শালগম, দেশি শসা, ছোট করলা প্রতিকেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা, কচুর লতি, কচুরমুখী, লাউ, চালকুমড়া ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা টমেটো ৭০ টাকা, হাইব্রিড পটল ৬০ টাকা, মূলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, হাইব্রিড শসা, শীতকালীন ফুলকপি-বাঁধাকপি ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, পুরোনো দেশি আলু ২৫ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যান্য সবজির মধ্যে কাঁচামরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকা, ধনেপাতা ২০০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন লাল শাক-পালং শাকসহ অন্যান্য সব ধরনের শাক আঁটি প্রতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতারা জানালেন, উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা থেকে শীতকালীন সবজির সরবরাহ এখনো সীমিত। এজন্য আড়ত পর্যায়ে সবজির দাম এখনও বাড়তি। পুরোপুরি সরবরাহ শুরু হয়ে সবজির দাম আরও কমার জন্য অন্তত ১৫ দিন থেকে একমাস সময় লাগবে।

পেঁয়াজের দাম গত দুই সপ্তাহের মতো এখনও চড়াই আছে। ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা, কিছুটা নিম্নমানের ছোট পেঁয়াজ ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বাজারে বড়ো আকারের দেশি পেঁয়াজ ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি দেশি রসুন ১০০ থেকে ১২০ টাকা এবং আমদানি করা রসুন ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, আদা ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম গত সপ্তাহের মতোই কম আছে। ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি ডজন লাল ডিমের দাম ১২০ টাকা। সাদা ডিম ১২০ থেকে ১২৫ টাকা ও দেশি হাঁসের ডিম ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, বাজারে গরুর মাংস কেজিপ্রতি আগের মতোই ৭৫০ থেকে ৯৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগির দাম ২৯০ থেকে ৩৩০ টাকা, লেয়ার ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

সামুদ্রিক মাছের ভরা মৌসুমেও অপরিবর্তিত মাছের বাজার। বাজারে লইট্যা ২০০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা, চিংড়ি (বাগদা ও গলদা) প্রকারভেদে ৭৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া, খাল-নদী ও চাষের মাছের মধ্যে রুই ও কাতলা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, ছোট আকারের পাবদা ৪০০ টাকা, মাঝারি সাইজের ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, পুঁটি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সরপুঁটি ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া বড়ো সাইজের ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, নাইলোটিকা ২২০ থেকে ২৮০ টাকা, কৈ ২০০ থেকে ২২০ টাকা এবং পাঙাশ ও সিলভার কার্প ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।

এদিকে, দুই কেজি বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৬০০ থেকে ৩০০০ টাকায় আর এক কেজির ইলিশের দাম ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকার মতো। ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা, ২০০ গ্রাম ওজনের জাটকা ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের বাজারেও হেরফের হয়নি। দোকানে ছোট মসুর ডাল ১৫০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ৯০ টাকা, খোলা চিনি ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১১৫ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, মাষকলাই ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটজাত চিনি ১১০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা, কৌটাজাত ঘি ১৪৫০ থেকে ১৫৫০ টাকা, খোলা ঘি ১২৫০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৩০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এলাচি ৪৭৫০ টাকা, দারুচিনি ৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১২৮০ টাকা, সাদা গোল মরিচ ১৩৫০ টাকা ও কালো গোল মরিচ ১১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের মধ্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট চাল ৭২ থেকে ৮৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া মানভেদে প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল ৭৫ থেকে ৯৫ টাকা, ব্রি-২৮ চাল ৬২ টাকা ও মোটা ধরনের স্বর্ণা চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্রতিকেজি লালতীর, এসিআই, স্কয়ার কোম্পানির প্যাকেট পোলাও চাল ১৫৫ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ৯০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বাজারে সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া

প্রকাশের সময় : ০১:৪১:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মাত্র তিন-চার সপ্তাহ আগেই শীতকালীন সবজির আগাম সরবরাহে দাম কমেছিল রাজধানী ঢাকার বাজারগুলোতে। এরপর অনেকটাই নাগালে চলে আসে সবজির দাম। এমনকি গত সপ্তাহেও দামে স্বস্তি ছিল। কিন্তু সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের শীতের সবজির দাম বেড়েছে।

বাজারে এখন শিম, মুলা, শালগম, ফুলকপি ও বাঁধাকপি চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে শীতের সবজি কিনতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ছেন ভোক্তারা। হঠাৎ এভাবে দাম বাড়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না ক্রেতাদের অনেকে।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।

সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন, গত প্রায় তিন-চার সপ্তাহ সবজির সরবরাহ বেড়েছিল। যে কারণে দামও কম ছিল। এরমধ্যে শেষ সপ্তাহে সরবরাহ ঘাটতির কারণে দাম আবারও বেড়েছে।

বাজারে ‘সেঞ্চুরি’ পার করা সবজির মধ্যে শিম ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, ভারত থেকে আমদানি করা টমেটো প্রতিকেজি ১৪০ টাকা, দেশি টমেটো ও উত্তরবঙ্গের বরবটি ১০০ থেকে ১২০ টাকা, চাষের লাল আলু ১৬০ টাকা, কাঁকরোল, দেশি পটল, কালো বেগুন ও পেঁয়াজ পাতা ১২০ টাকা, চায়না গাজর ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া দেশি গাজর, লম্বা বেগুন, গোল বেগুন, শালগম, দেশি শসা, ছোট করলা প্রতিকেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা, কচুর লতি, কচুরমুখী, লাউ, চালকুমড়া ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা টমেটো ৭০ টাকা, হাইব্রিড পটল ৬০ টাকা, মূলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, হাইব্রিড শসা, শীতকালীন ফুলকপি-বাঁধাকপি ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা, পুরোনো দেশি আলু ২৫ টাকা, পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যান্য সবজির মধ্যে কাঁচামরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকা, ধনেপাতা ২০০ থেকে ৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন লাল শাক-পালং শাকসহ অন্যান্য সব ধরনের শাক আঁটি প্রতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতারা জানালেন, উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা থেকে শীতকালীন সবজির সরবরাহ এখনো সীমিত। এজন্য আড়ত পর্যায়ে সবজির দাম এখনও বাড়তি। পুরোপুরি সরবরাহ শুরু হয়ে সবজির দাম আরও কমার জন্য অন্তত ১৫ দিন থেকে একমাস সময় লাগবে।

পেঁয়াজের দাম গত দুই সপ্তাহের মতো এখনও চড়াই আছে। ভালো মানের দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা, কিছুটা নিম্নমানের ছোট পেঁয়াজ ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বাজারে বড়ো আকারের দেশি পেঁয়াজ ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি দেশি রসুন ১০০ থেকে ১২০ টাকা এবং আমদানি করা রসুন ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, আদা ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম গত সপ্তাহের মতোই কম আছে। ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি ডজন লাল ডিমের দাম ১২০ টাকা। সাদা ডিম ১২০ থেকে ১২৫ টাকা ও দেশি হাঁসের ডিম ১৯০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, বাজারে গরুর মাংস কেজিপ্রতি আগের মতোই ৭৫০ থেকে ৯৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সোনালি মুরগির দাম ২৯০ থেকে ৩৩০ টাকা, লেয়ার ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

সামুদ্রিক মাছের ভরা মৌসুমেও অপরিবর্তিত মাছের বাজার। বাজারে লইট্যা ২০০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা, চিংড়ি (বাগদা ও গলদা) প্রকারভেদে ৭৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া, খাল-নদী ও চাষের মাছের মধ্যে রুই ও কাতলা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, ছোট আকারের পাবদা ৪০০ টাকা, মাঝারি সাইজের ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, পুঁটি ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, সরপুঁটি ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া বড়ো সাইজের ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, নাইলোটিকা ২২০ থেকে ২৮০ টাকা, কৈ ২০০ থেকে ২২০ টাকা এবং পাঙাশ ও সিলভার কার্প ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।

এদিকে, দুই কেজি বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৬০০ থেকে ৩০০০ টাকায় আর এক কেজির ইলিশের দাম ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকার মতো। ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা, ২০০ গ্রাম ওজনের জাটকা ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের বাজারেও হেরফের হয়নি। দোকানে ছোট মসুর ডাল ১৫০ টাকা, মোটা মসুর ডাল ৯০ টাকা, খোলা চিনি ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১০০ টাকা, বুটের ডাল ১১৫ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, মাষকলাই ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটজাত চিনি ১১০ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৯৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭২ টাকা, কৌটাজাত ঘি ১৪৫০ থেকে ১৫৫০ টাকা, খোলা ঘি ১২৫০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৩০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এলাচি ৪৭৫০ টাকা, দারুচিনি ৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১২৮০ টাকা, সাদা গোল মরিচ ১৩৫০ টাকা ও কালো গোল মরিচ ১১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের মধ্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট চাল ৭২ থেকে ৮৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া মানভেদে প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল ৭৫ থেকে ৯৫ টাকা, ব্রি-২৮ চাল ৬২ টাকা ও মোটা ধরনের স্বর্ণা চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্রতিকেজি লালতীর, এসিআই, স্কয়ার কোম্পানির প্যাকেট পোলাও চাল ১৫৫ টাকা, খোলা পোলাও চাল মানভেদে ৯০ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।