Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে আসতে চান মার্টিনেজ

স্পোর্টস ডেস্ক : 

সব ঠিক থাকলে হয়তো সামনে জুন মাসে বাংলাদেশে পা রাখতো বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা। তবে বাফুফের অপারগতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসি-ডি মারিয়াদের দেখার স্বাদ পূরণ হচ্ছে না বাংলাদেশি ভক্তদের। তবে ভক্তদের জন্য সুখবর যে আকাশী-সাদাদের পুর শিবির না আসলেও বাংলাদেশে আসতে চান আর্জেন্টিনার বিশকাপ জয়ের অন্যতম নায়ক গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। আগামী ৩ জুলাই বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে যাচ্ছেন বিশ্বকাপের এই গোল্ডেন গ্লাভসজয়ী এই তারকা।

আগামী ৪ ও ৫ জুলাই ভারত সফরে আসবেন মার্টিনেজ। এই ভারত সফরকে কেন্দ্র করেই বাংলাদেশেও ঘুরে যাবেন এই তারকা। বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার অগণিত ভক্ত সমর্থকদের কথা চিন্তা করেই মার্টিনেজ ভারতের আগে এদেশে আসার ইচ্ছা পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন কলকাতার ক্রীড়া উদ্যোক্তা ও মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার মূল কারিগর শতদ্রু দত্ত।

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্ত জানান, আমি প্রথমে মার্টিনেজের সঙ্গে কেবল ভারতে আসার বিষয়ে কথা বলেছিলাম। তবে সে নিজের থেকেই বাংলাদেশ ভ্রমেণেরও ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। সে নিজেই আমাকে বলেছে, আমি বাংলাদেশেও যেতে চাই। ওখানে আমার ও আর্জেন্টিনার অনেক সমর্থক রয়েছে। তাই কলকাতায় আসার আগে ৩ জুলাই ঢাকায় আসার কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। ঢাকায় বিভিন্ন স্পন্সরদের সঙ্গে কথা চলছে। আমি নিজেও আসছি ঢাকা। এখান থেকে কলকাতায় দুই দিনের সফরে আসবে ও।

ইতোমধ্যে মার্টিনেজকে ঢাকায় আনার জন্য আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গেছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কলকাতায় যাওয়তার আগের দিন ৩ জুলাই ঢাকায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। একদিন বাংলাদেশে থেকে পরেরদিন কলকাতায় যাবেন মার্টিনেজ।

মার্টিনেজের বাংলাদেশ সফর নিয়ে ইতোমধ্যেই স্পন্সর জোগাড় করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শতদ্রু। তিনি বলেন, আশা করছি বাংলাদেশের জনগণ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মার্টিনেজকে দেখতে পারবে এবং সেও বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার উন্মাদনা উপভোগ করবে।

গত বিশ্বকাপে কাতার ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে দারুণ সব সেভে আর্জেন্টিনার জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন মার্টিনেজ। অতিরিক্ত সময়ে যখন স্কোর ৩-৩, তখন র‌্যান্ডাল কোলো মুয়ানির লক্ষ্যে নেওয়া শট অবিশ্বাস্যভাবে বাঁ পায়ে সেভ করেন তিনি। টাইব্রেকারেও কিংসলে কোম্যানকে রুখে দিয়ে ট্রফি জয়ে অবদান রাখেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

উপদেষ্টা পরিষদের ভেতরেও মাহফুজকে অদপস্ত ও হত্যার মৌন সম্মতি তৈরি করা হয়েছে : নাহিদ ইসলাম

বাংলাদেশে আসতে চান মার্টিনেজ

প্রকাশের সময় : ০৪:৩০:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ মে ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

সব ঠিক থাকলে হয়তো সামনে জুন মাসে বাংলাদেশে পা রাখতো বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা। তবে বাফুফের অপারগতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসি-ডি মারিয়াদের দেখার স্বাদ পূরণ হচ্ছে না বাংলাদেশি ভক্তদের। তবে ভক্তদের জন্য সুখবর যে আকাশী-সাদাদের পুর শিবির না আসলেও বাংলাদেশে আসতে চান আর্জেন্টিনার বিশকাপ জয়ের অন্যতম নায়ক গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। আগামী ৩ জুলাই বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখতে যাচ্ছেন বিশ্বকাপের এই গোল্ডেন গ্লাভসজয়ী এই তারকা।

আগামী ৪ ও ৫ জুলাই ভারত সফরে আসবেন মার্টিনেজ। এই ভারত সফরকে কেন্দ্র করেই বাংলাদেশেও ঘুরে যাবেন এই তারকা। বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার অগণিত ভক্ত সমর্থকদের কথা চিন্তা করেই মার্টিনেজ ভারতের আগে এদেশে আসার ইচ্ছা পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন কলকাতার ক্রীড়া উদ্যোক্তা ও মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার মূল কারিগর শতদ্রু দত্ত।

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্ত জানান, আমি প্রথমে মার্টিনেজের সঙ্গে কেবল ভারতে আসার বিষয়ে কথা বলেছিলাম। তবে সে নিজের থেকেই বাংলাদেশ ভ্রমেণেরও ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। সে নিজেই আমাকে বলেছে, আমি বাংলাদেশেও যেতে চাই। ওখানে আমার ও আর্জেন্টিনার অনেক সমর্থক রয়েছে। তাই কলকাতায় আসার আগে ৩ জুলাই ঢাকায় আসার কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। ঢাকায় বিভিন্ন স্পন্সরদের সঙ্গে কথা চলছে। আমি নিজেও আসছি ঢাকা। এখান থেকে কলকাতায় দুই দিনের সফরে আসবে ও।

ইতোমধ্যে মার্টিনেজকে ঢাকায় আনার জন্য আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গেছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কলকাতায় যাওয়তার আগের দিন ৩ জুলাই ঢাকায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। একদিন বাংলাদেশে থেকে পরেরদিন কলকাতায় যাবেন মার্টিনেজ।

মার্টিনেজের বাংলাদেশ সফর নিয়ে ইতোমধ্যেই স্পন্সর জোগাড় করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শতদ্রু। তিনি বলেন, আশা করছি বাংলাদেশের জনগণ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মার্টিনেজকে দেখতে পারবে এবং সেও বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার উন্মাদনা উপভোগ করবে।

গত বিশ্বকাপে কাতার ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে দারুণ সব সেভে আর্জেন্টিনার জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন মার্টিনেজ। অতিরিক্ত সময়ে যখন স্কোর ৩-৩, তখন র‌্যান্ডাল কোলো মুয়ানির লক্ষ্যে নেওয়া শট অবিশ্বাস্যভাবে বাঁ পায়ে সেভ করেন তিনি। টাইব্রেকারেও কিংসলে কোম্যানকে রুখে দিয়ে ট্রফি জয়ে অবদান রাখেন।