Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্ধিত লকডাউনে বন্ধই থাকছে দূরপাল্লার বাস ট্রেন ও লঞ্চ

ফাইল ছবি

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ালেও গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিচ্ছে সরকার। আগামী ৬ মে থেকে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট জেলাতেই গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। তবে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।

সোমবার (৩ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ৬ মে থেকে গণপরিবহন চলাচল করবে। তবে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে পারবে না।

অর্থাৎ ঢাকার বাস ঢাকায় আর গাজীপুরের বাস গাজীপুরে, এভাবেই চলাচল করতে হবে। অন্য জেলায় যেতে পারবে না।
লঞ্চ এবং ট্রেন চলাচল বন্ধই থাকবে। এ সিদ্ধান্ত আগামী ১৬ মে পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলেও জানান তিনি।

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় প্রথমবার ৫ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা খুব একটা কার্যকর হয়নি। পরে ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। এটি দফায় দফায় বাড়ানো হয়।

সবশেষ বিধিনিষেধ ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। যদিও শপিং মল খোলাসহ বেশকিছু বিষয়ে বিধিনিষেধের শর্ত শিথিল করে সরকার।
কিছু ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করার পর গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়ার দাবি ওঠে।

এমন প্রেক্ষাপটে সোমবার আবারও বিধিনিষেধ বাড়ানোর ঘোষণা এলো। তবে এই বিধিনিষেধে শর্ত সাপেক্ষে জেলায় গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

আবহাওয়া

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

বর্ধিত লকডাউনে বন্ধই থাকছে দূরপাল্লার বাস ট্রেন ও লঞ্চ

প্রকাশের সময় : ১১:২৪:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ ১৬ মে পর্যন্ত বাড়ালেও গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিচ্ছে সরকার। আগামী ৬ মে থেকে শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট জেলাতেই গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। তবে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।

সোমবার (৩ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ৬ মে থেকে গণপরিবহন চলাচল করবে। তবে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে পারবে না।

অর্থাৎ ঢাকার বাস ঢাকায় আর গাজীপুরের বাস গাজীপুরে, এভাবেই চলাচল করতে হবে। অন্য জেলায় যেতে পারবে না।
লঞ্চ এবং ট্রেন চলাচল বন্ধই থাকবে। এ সিদ্ধান্ত আগামী ১৬ মে পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলেও জানান তিনি।

করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় প্রথমবার ৫ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা খুব একটা কার্যকর হয়নি। পরে ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয় এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। এটি দফায় দফায় বাড়ানো হয়।

সবশেষ বিধিনিষেধ ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। যদিও শপিং মল খোলাসহ বেশকিছু বিষয়ে বিধিনিষেধের শর্ত শিথিল করে সরকার।
কিছু ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করার পর গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়ার দাবি ওঠে।

এমন প্রেক্ষাপটে সোমবার আবারও বিধিনিষেধ বাড়ানোর ঘোষণা এলো। তবে এই বিধিনিষেধে শর্ত সাপেক্ষে জেলায় গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।