Dhaka বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫২

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪
  • ২৩০ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় দেশের ১১ জেলায় ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ। এছাড়া, এখন পর্যন্ত পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে ১০ লাখ ৭২ হাজার ৫৭৮টি পরিবার।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মারা যাওয়া ৫২ জনের মধ্যে ৩৯ জন পুরুষ, ৬ জন নারী ও ৭ জন শিশু রয়েছে। নিহতদের মধ্যে কুমিল্লায় ১৪ জন, ফেনীতে ১৪, চট্টগ্রামে ৬ জন, খাগড়াছড়িতে একজন, নোয়াখালীতে ৮ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া একজন, লক্ষ্মীপুরে একজন এবং কক্সবাজারে তিন জন ও মৌলভীবাজারে একজন রয়েছেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ৬৮টি উপজেলা বন্যায় প্লাবিত হয়। বন্যার্তদের জন্য ৩ হাজার ৪০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়। সেখানে ৫ লাখ ২ হাজার ৫০১ জন আশ্রয় নেন।
এছাড়া, বন্যা আক্রান্ত জেলাগুলোতে মোবাইল ও টেলিফোন যোগাযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। বন্যা পরবর্তী পানি বাহিত রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫২

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৭:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় দেশের ১১ জেলায় ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রায় ৫৬ লাখ মানুষ। এছাড়া, এখন পর্যন্ত পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে ১০ লাখ ৭২ হাজার ৫৭৮টি পরিবার।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) চলমান বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী রেজা এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মারা যাওয়া ৫২ জনের মধ্যে ৩৯ জন পুরুষ, ৬ জন নারী ও ৭ জন শিশু রয়েছে। নিহতদের মধ্যে কুমিল্লায় ১৪ জন, ফেনীতে ১৪, চট্টগ্রামে ৬ জন, খাগড়াছড়িতে একজন, নোয়াখালীতে ৮ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া একজন, লক্ষ্মীপুরে একজন এবং কক্সবাজারে তিন জন ও মৌলভীবাজারে একজন রয়েছেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ৬৮টি উপজেলা বন্যায় প্লাবিত হয়। বন্যার্তদের জন্য ৩ হাজার ৪০৩টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়। সেখানে ৫ লাখ ২ হাজার ৫০১ জন আশ্রয় নেন।
এছাড়া, বন্যা আক্রান্ত জেলাগুলোতে মোবাইল ও টেলিফোন যোগাযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। বন্যা পরবর্তী পানি বাহিত রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।