Dhaka বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্ধ রয়েছে রাজবাড়ীর পৌর শিশু হাসপাতাল

চিকিৎসক নিয়োগ না দেয়ায় পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে রাজবাড়ী পৌর শিশু হাসপাতাল। এতে নবজাতকসহ শিশু রোগীদের চিকিৎসাসেবা পেতে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন অভিভাবকরা। দ্রুত হাসপাতালটি চালুর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। আর পৌর মেয়র বলছেন, তার মেয়াদকালেই হাসপাতালটি চালুর উদ্যোগ নেয়া হবে।

রাজবাড়ী শহরের নতুন বাজার এলাকায় ১৯৯৫ সালে স্থাপিত হয় রাজবাড়ী পৌর শিশু হাসপাতাল। শুরু থেকে পৌরসভার অর্থায়নে একজন শিশু চিকিৎসক ও দুইজন সহকারি দিয়ে হাসপাতালটি পরিচালিত হয়ে আসছিল। সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া অন্যান্য দিনে স্বল্পমূল্যে শিশুদের চিকিৎসা দেয়া হত হাসপাতালটিতে। কিন্তু ২০১৭ সালে হাসপাতালের একমাত্র চিকিৎসক অবসরে চলে গেলে হাসপাতালটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসকের সহকারী দু’জন টিকা কার্যক্রমে যায়। চার কক্ষের হাসপাতাল ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

গত পাঁচ বছরের ওই পদে চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়নি। স্থানীয়রা বলছেন, শিশুদের জরুরি চিকিৎসার জন্য যেতে হয় বেসরকারি ক্লিনিক বা পাশের জেলা ফরিদপুরে।

তবে, পৌর মেয়র বলছেন, হাসপাতালটি চালু করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

১১ লাখ মানুষের এই জেলায় আর কোন শিশু হাসপাতাল নেই। তাই দ্রুত একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সাবেক মন্ত্রী দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ

বন্ধ রয়েছে রাজবাড়ীর পৌর শিশু হাসপাতাল

প্রকাশের সময় : ১১:৪২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

চিকিৎসক নিয়োগ না দেয়ায় পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে রাজবাড়ী পৌর শিশু হাসপাতাল। এতে নবজাতকসহ শিশু রোগীদের চিকিৎসাসেবা পেতে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন অভিভাবকরা। দ্রুত হাসপাতালটি চালুর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। আর পৌর মেয়র বলছেন, তার মেয়াদকালেই হাসপাতালটি চালুর উদ্যোগ নেয়া হবে।

রাজবাড়ী শহরের নতুন বাজার এলাকায় ১৯৯৫ সালে স্থাপিত হয় রাজবাড়ী পৌর শিশু হাসপাতাল। শুরু থেকে পৌরসভার অর্থায়নে একজন শিশু চিকিৎসক ও দুইজন সহকারি দিয়ে হাসপাতালটি পরিচালিত হয়ে আসছিল। সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া অন্যান্য দিনে স্বল্পমূল্যে শিশুদের চিকিৎসা দেয়া হত হাসপাতালটিতে। কিন্তু ২০১৭ সালে হাসপাতালের একমাত্র চিকিৎসক অবসরে চলে গেলে হাসপাতালটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসকের সহকারী দু’জন টিকা কার্যক্রমে যায়। চার কক্ষের হাসপাতাল ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

গত পাঁচ বছরের ওই পদে চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়নি। স্থানীয়রা বলছেন, শিশুদের জরুরি চিকিৎসার জন্য যেতে হয় বেসরকারি ক্লিনিক বা পাশের জেলা ফরিদপুরে।

তবে, পৌর মেয়র বলছেন, হাসপাতালটি চালু করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

১১ লাখ মানুষের এই জেলায় আর কোন শিশু হাসপাতাল নেই। তাই দ্রুত একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।