Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’ পেল সিলেটের ট্রাফিক পুলিশ

  • সিলেট প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০
  • ১৯১ জন দেখেছেন

সংগৃহীত ছবি

বডি ওর্ন বিশেষ ক্যামেরা পেলেন সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগের ১০ সাজেন্ট। এ প্রসঙ্গে পুলিশ কমিশনার নিশারুল আরিফ জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সরাসরি সার্জেন্টের কার্যক্রম মনিটর করা যাবে। এতে ট্রাফিক পুলিশের সেবার মান বাড়বে; সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে।

মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) সকালে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মুক্তমঞ্চে ‘ট্রাফিক পক্ষ ২০২০’ উদ্বোধন শেষে সার্জনদের গায়ে এই ক্যামেরা সংযুক্ত করেন এসএমপি কমিশনার নিশারুল আরিফ।

পুলিশ সূত্র জানায়, ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্যকারী যানবাহন ও চালক শনাক্ত, দুর্ঘটনা, কর্মরত ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও ট্রাফিক পুলিশের সমন্বয় বাড়াতে সড়কে দায়িত্বরত পুলিশের অনিয়ম প্রতিরোধ ও তল্লাশি কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে দেশে ২০১৪ সাল থেকে বডি ওর্ন ক্যামেরা চালু করা হয়। প্রথমবারের মতো মঙ্গলবার এই ক্যামেরা পেলেন সিলেটের ১০ ট্রাফিক সার্জন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সড়কে প্রায়ই যানবাহন চালক, পথচারী ও ট্রাফিক পুলিশের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। পথচারী ও যানবাহন চালকরা আইন অমান্য করে থাকেন। আবার কখনও ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের অস্বাভাবিক আচরণের অভিযোগ ওঠে। এসব ক্ষেত্রে যাত্রী বা চালকের অভিযোগ থাকে পুলিশের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন : এক সাথে দুই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আবার পুলিশের অভিযোগ থাকে যাত্রী বা চালকের বিরুদ্ধে। অনেক সময় রাস্তায় দুর্ঘটনার সঠিক কারণ উদঘাটন করা যায় না। তাই সবগুলো বিষয় মনিটরিংয়ের জন্য ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’চালু করা হয়েছে। ক্যামেরাটি দায়িত্বরত পুলিশের বুকে কিংবা কপালে লাগানো থাকবে।

এ প্রসঙ্গে পুলিশ কমিশনার নিশারুল আরিফ জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সরাসরি সার্জনের কার্যক্রম মনিটর করা যাবে। এতে ট্রাফিক পুলিশের সেবার মান বাড়বে; সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে।

প্রাথমিকভাবে এসএমপির ১০ জন ট্রাফিক সার্জনকে এ ক্যামেরা দেয়া হয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের উন্নয়নের নানামুখী উদ্যোগের কথাও জানান তিনি।

এছাড়াও করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তাদের আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এর আগে ট্রাফিক পক্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে ট্রাফিক সচেতনতা বাড়াতে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নগর প্রদক্ষিণ করে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’ পেল সিলেটের ট্রাফিক পুলিশ

প্রকাশের সময় : ১২:৩৬:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ ডিসেম্বর ২০২০

বডি ওর্ন বিশেষ ক্যামেরা পেলেন সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) ট্রাফিক বিভাগের ১০ সাজেন্ট। এ প্রসঙ্গে পুলিশ কমিশনার নিশারুল আরিফ জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সরাসরি সার্জেন্টের কার্যক্রম মনিটর করা যাবে। এতে ট্রাফিক পুলিশের সেবার মান বাড়বে; সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে।

মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) সকালে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মুক্তমঞ্চে ‘ট্রাফিক পক্ষ ২০২০’ উদ্বোধন শেষে সার্জনদের গায়ে এই ক্যামেরা সংযুক্ত করেন এসএমপি কমিশনার নিশারুল আরিফ।

পুলিশ সূত্র জানায়, ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্যকারী যানবাহন ও চালক শনাক্ত, দুর্ঘটনা, কর্মরত ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও ট্রাফিক পুলিশের সমন্বয় বাড়াতে সড়কে দায়িত্বরত পুলিশের অনিয়ম প্রতিরোধ ও তল্লাশি কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে দেশে ২০১৪ সাল থেকে বডি ওর্ন ক্যামেরা চালু করা হয়। প্রথমবারের মতো মঙ্গলবার এই ক্যামেরা পেলেন সিলেটের ১০ ট্রাফিক সার্জন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সড়কে প্রায়ই যানবাহন চালক, পথচারী ও ট্রাফিক পুলিশের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। পথচারী ও যানবাহন চালকরা আইন অমান্য করে থাকেন। আবার কখনও ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের অস্বাভাবিক আচরণের অভিযোগ ওঠে। এসব ক্ষেত্রে যাত্রী বা চালকের অভিযোগ থাকে পুলিশের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন : এক সাথে দুই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আবার পুলিশের অভিযোগ থাকে যাত্রী বা চালকের বিরুদ্ধে। অনেক সময় রাস্তায় দুর্ঘটনার সঠিক কারণ উদঘাটন করা যায় না। তাই সবগুলো বিষয় মনিটরিংয়ের জন্য ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’চালু করা হয়েছে। ক্যামেরাটি দায়িত্বরত পুলিশের বুকে কিংবা কপালে লাগানো থাকবে।

এ প্রসঙ্গে পুলিশ কমিশনার নিশারুল আরিফ জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সরাসরি সার্জনের কার্যক্রম মনিটর করা যাবে। এতে ট্রাফিক পুলিশের সেবার মান বাড়বে; সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে।

প্রাথমিকভাবে এসএমপির ১০ জন ট্রাফিক সার্জনকে এ ক্যামেরা দেয়া হয়েছে। ট্রাফিক পুলিশের উন্নয়নের নানামুখী উদ্যোগের কথাও জানান তিনি।

এছাড়াও করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তাদের আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এর আগে ট্রাফিক পক্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নগর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে ট্রাফিক সচেতনতা বাড়াতে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নগর প্রদক্ষিণ করে।