Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ার তিন উপজেলায় ২১ জন আটক

বগুড়া জেলা প্রতিনিধি : 

বগুড়ার তিন উপজেলায় নির্বাচন চলাকালে বিভিন্ন অভিযোগে ২১ জনকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (৫ জুন) ভোট চলাকালীন সময়ে তাদের আটক করা হয়। এদের মধ্যে শেরপুর উপজেলায় ছয়জন, নন্দীগ্রামে ৯ জন ও ধুনট উপজেলায় ছয়জন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা ও এজেন্টের কাছে মোবাইল থাকার অভিযোগে ধুনটে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। শেরপুর উপজেলায় প্রথমে চারজনকে আটক করে থানায় আনা হয়। এরপর আরও দুজনকে আটক করা হয়। এদিকে নন্দীগ্রাম উপজেলায় বিভিন্ন অভিযোগে তিন কেন্দ্র থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়াও ধুনট উপজেলায় ছয়জনকে আটক করা হয়।

জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েস জানান, নির্বাচন চলাকালে তিন উপজেলা থেকে ২১ জনকে আটক করা হয়েছে।

আটকের বিষয়ে ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান জানান, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা প্রদান ও এজেন্টের কাছে মোবাইল থাকার অভিযোগে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।

শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম রেজা জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রথমে চারজনকে আটক করে থানায় আনা হয়। এ ছাড়া আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে তবে তাদের থানায় এখনও আনা হয়নি।

নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজমগীর হোসাইন জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তিন কেন্দ্র থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে তারা কোন প্রার্থীর পক্ষের তা এখনও জানা যায়নি।

তিন উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান ১২, ভাইস চেয়ারম্যান ১৩ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়ক চার লেন দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন 

বগুড়ার তিন উপজেলায় ২১ জন আটক

প্রকাশের সময় : ০৭:০৭:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

বগুড়া জেলা প্রতিনিধি : 

বগুড়ার তিন উপজেলায় নির্বাচন চলাকালে বিভিন্ন অভিযোগে ২১ জনকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (৫ জুন) ভোট চলাকালীন সময়ে তাদের আটক করা হয়। এদের মধ্যে শেরপুর উপজেলায় ছয়জন, নন্দীগ্রামে ৯ জন ও ধুনট উপজেলায় ছয়জন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা ও এজেন্টের কাছে মোবাইল থাকার অভিযোগে ধুনটে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। শেরপুর উপজেলায় প্রথমে চারজনকে আটক করে থানায় আনা হয়। এরপর আরও দুজনকে আটক করা হয়। এদিকে নন্দীগ্রাম উপজেলায় বিভিন্ন অভিযোগে তিন কেন্দ্র থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এছাড়াও ধুনট উপজেলায় ছয়জনকে আটক করা হয়।

জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েস জানান, নির্বাচন চলাকালে তিন উপজেলা থেকে ২১ জনকে আটক করা হয়েছে।

আটকের বিষয়ে ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান জানান, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা প্রদান ও এজেন্টের কাছে মোবাইল থাকার অভিযোগে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।

শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম রেজা জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রথমে চারজনকে আটক করে থানায় আনা হয়। এ ছাড়া আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে তবে তাদের থানায় এখনও আনা হয়নি।

নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজমগীর হোসাইন জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তিন কেন্দ্র থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে তারা কোন প্রার্থীর পক্ষের তা এখনও জানা যায়নি।

তিন উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান ১২, ভাইস চেয়ারম্যান ১৩ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন।