Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে তা প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে সেটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (৩ জুলাই) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘বাংলাদেশ অ্যাট এ গ্ল্যান্স’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

নির্বাচনকালীন সরকার কখন গঠন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে সেটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার, তিনিই এটি ঠিক করবেন।

বিএনপি না এলে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না এবং বিএনপির সঙ্গে সরকার সংলাপ করবে কি না- এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে সংলাপের প্রশ্নই আসে না। আমরা মনে করি বিএনপি দেশে একটি গণ্ডগোল পাকাতে চায়, দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই তাদের দাবি এবং আন্দোলনের উদ্দেশ্য- এ নিয়ে সংলাপ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই, প্রশ্নই ওঠে না।

নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির প্রতিনিধি রাখা হতে পারে কি না- এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তো সংসদে নেই, যদি সংসদে থাকতো হয়তোবা সেক্ষেত্রে সুযোগ থাকতো, যদিও এটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। তারা তো সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছে এবং সংবিধান অনুযায়ী সেটি সম্ভবপর নয়।

তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন আরেকটি সরকার গঠনের কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই, বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এটি কি ছোট আকারে সরকার হবে নাকি বর্তমানে যারা মন্ত্রিসভায় আছেন তাদের সবাই থাকবে নাকি আমাদের শরিকদের মধ্যে থেকে কাউকে নেওয়া হবে, সেগুলো প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার, তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন।

বিএনপি অভিযোগ করছে সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনীকে বিরোধীদের ওপর লেলিয়ে দিচ্ছে, ফলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনী ভালো কাজ করছে বিধায় আমরা জঙ্গি দমন করতে পেরেছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভালো কাজ করছে বিধায় দেশর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো আছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অগ্নিসন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিধায় তারা অগ্নিসন্ত্রাস করতে পারছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করছে, তারা শুধু সন্ত্রাসী-অভিযুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনী ব্যবহৃত হচ্ছে না।

গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতার পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান বলেন, রেজা কিবরিয়া ও নুরুল হক নুর কিছু কৌতুকের জন্ম দিয়েছেন, তাদের কোনো জনভিত্তি নেই। তারা শুধু টেলিভিশনে আর নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত। জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সংযোগ নেই।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব কথাবার্তা, যেসব কারণে তাদের দলের ভাঙন, কারও সঙ্গে আঁতাত, বিদেশি বিভিন্ন অপশক্তির কাছে মেলামেশা, তাদের কাছ থেকে অর্থগ্রহণ; এগুলো তাদের জন্যই প্রচণ্ড অবমাননাকর এবং তাদের এই যে বাহাস-এটি রাজনৈতিক কৌতুক ছাড়া অন্য কিছু নয়।

নুরের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আঁতাত রয়েছে বলে রেজা কিবরিয়ার দাবির বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, রেজা কিবরিয়া অনেক কথা বলেছেন, আবার নুর রেজা কিবরিয়ার সম্পর্কে অনেক কথা বলেছেন। আমাদের দলের (আওয়ামী লীগ) সঙ্গে নুরের কোনো যোগাযোগ নেই।

তিনি বলেন, নুরের বিরুদ্ধে এ রকম অভিযোগ তো বিভিন্ন সময় বিভিন্নজন করেছেন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে নুরের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন যে, তিনি ইজরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্টের সঙ্গে অন্তত তিনবার বৈঠক করেছেন এবং সেটির কোনো ইফেকটিভ প্রতিউত্তর নুরের কাছ থেকে আসেনি। সাম্প্রতিক নুর ও রেজা কিবরিয়ার যে বাহাস, এগুলো আমরা উপভোগ করছি। সেগুলো কৌতুক ছাড়া অন্য কোনো কিছু নয়।

গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতার পাল্টিাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, রেজা কিবরিয়া ও নূরুলহক নুরু কিছু কৌতুকের জন্ম দিয়েছেন, তাদের কোনো জনভিত্তি নেই। তারা শুধু টেলিভিশনে আর নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত। এবং জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সংশ্রব নেই।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যেসব কথাবার্তা আর যেসব কারণে তাদের দলের ভাঙন, তবহিল তসরুপ, কারও সঙ্গে আঁতাত, বিদেশি বিভিন্ন অপশক্তির সঙ্গে মেলামেশা, তাদের কাছ থেকে অর্থগ্রহণ, এগুলো তাদের জন্যই প্রচণ্ড অবমাননাকর এবং তাদের এই যে বাহাস এটি রাজনৈতিক কৌতুক ছাড়া অন্য কিছু নয়।

এর আগে ‘বাংলাদেশ এট এ গ্ল্যান্স’ বই সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এটি মূলত বিদেশে আমাদের মিশনগুলোর চাহিদা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি তুলে ধরা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমাদের দেশে যে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত আছে এটা অনেকেই জানে না। পর্যটন, ব্যবসা বাণিজ্যসহ সবক্ষেত্রেই দেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি গুরুত্বপূর্ণ।

চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া এবং পরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ আলী সরকার বইটির মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে তা প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার : তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৬:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে সেটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (৩ জুলাই) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘বাংলাদেশ অ্যাট এ গ্ল্যান্স’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

নির্বাচনকালীন সরকার কখন গঠন হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। নির্বাচনকালীন সরকারের আকার কী হবে সেটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার, তিনিই এটি ঠিক করবেন।

বিএনপি না এলে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না এবং বিএনপির সঙ্গে সরকার সংলাপ করবে কি না- এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে সংলাপের প্রশ্নই আসে না। আমরা মনে করি বিএনপি দেশে একটি গণ্ডগোল পাকাতে চায়, দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করাই তাদের দাবি এবং আন্দোলনের উদ্দেশ্য- এ নিয়ে সংলাপ করার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই, প্রশ্নই ওঠে না।

নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির প্রতিনিধি রাখা হতে পারে কি না- এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি তো সংসদে নেই, যদি সংসদে থাকতো হয়তোবা সেক্ষেত্রে সুযোগ থাকতো, যদিও এটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। তারা তো সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছে এবং সংবিধান অনুযায়ী সেটি সম্ভবপর নয়।

তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন আরেকটি সরকার গঠনের কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই, বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এটি কি ছোট আকারে সরকার হবে নাকি বর্তমানে যারা মন্ত্রিসভায় আছেন তাদের সবাই থাকবে নাকি আমাদের শরিকদের মধ্যে থেকে কাউকে নেওয়া হবে, সেগুলো প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার, তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন।

বিএনপি অভিযোগ করছে সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনীকে বিরোধীদের ওপর লেলিয়ে দিচ্ছে, ফলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনী ভালো কাজ করছে বিধায় আমরা জঙ্গি দমন করতে পেরেছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভালো কাজ করছে বিধায় দেশর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো আছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অগ্নিসন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিধায় তারা অগ্নিসন্ত্রাস করতে পারছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের দায়িত্ব পালন করছে, তারা শুধু সন্ত্রাসী-অভিযুক্ত আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারাী বাহিনী ব্যবহৃত হচ্ছে না।

গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতার পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান বলেন, রেজা কিবরিয়া ও নুরুল হক নুর কিছু কৌতুকের জন্ম দিয়েছেন, তাদের কোনো জনভিত্তি নেই। তারা শুধু টেলিভিশনে আর নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত। জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সংযোগ নেই।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব কথাবার্তা, যেসব কারণে তাদের দলের ভাঙন, কারও সঙ্গে আঁতাত, বিদেশি বিভিন্ন অপশক্তির কাছে মেলামেশা, তাদের কাছ থেকে অর্থগ্রহণ; এগুলো তাদের জন্যই প্রচণ্ড অবমাননাকর এবং তাদের এই যে বাহাস-এটি রাজনৈতিক কৌতুক ছাড়া অন্য কিছু নয়।

নুরের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আঁতাত রয়েছে বলে রেজা কিবরিয়ার দাবির বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, রেজা কিবরিয়া অনেক কথা বলেছেন, আবার নুর রেজা কিবরিয়ার সম্পর্কে অনেক কথা বলেছেন। আমাদের দলের (আওয়ামী লীগ) সঙ্গে নুরের কোনো যোগাযোগ নেই।

তিনি বলেন, নুরের বিরুদ্ধে এ রকম অভিযোগ তো বিভিন্ন সময় বিভিন্নজন করেছেন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে নুরের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন যে, তিনি ইজরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্টের সঙ্গে অন্তত তিনবার বৈঠক করেছেন এবং সেটির কোনো ইফেকটিভ প্রতিউত্তর নুরের কাছ থেকে আসেনি। সাম্প্রতিক নুর ও রেজা কিবরিয়ার যে বাহাস, এগুলো আমরা উপভোগ করছি। সেগুলো কৌতুক ছাড়া অন্য কোনো কিছু নয়।

গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতার পাল্টিাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, রেজা কিবরিয়া ও নূরুলহক নুরু কিছু কৌতুকের জন্ম দিয়েছেন, তাদের কোনো জনভিত্তি নেই। তারা শুধু টেলিভিশনে আর নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত। এবং জনগণের সঙ্গে তাদের কোনো সংশ্রব নেই।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যেসব কথাবার্তা আর যেসব কারণে তাদের দলের ভাঙন, তবহিল তসরুপ, কারও সঙ্গে আঁতাত, বিদেশি বিভিন্ন অপশক্তির সঙ্গে মেলামেশা, তাদের কাছ থেকে অর্থগ্রহণ, এগুলো তাদের জন্যই প্রচণ্ড অবমাননাকর এবং তাদের এই যে বাহাস এটি রাজনৈতিক কৌতুক ছাড়া অন্য কিছু নয়।

এর আগে ‘বাংলাদেশ এট এ গ্ল্যান্স’ বই সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এটি মূলত বিদেশে আমাদের মিশনগুলোর চাহিদা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি তুলে ধরা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমাদের দেশে যে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত আছে এটা অনেকেই জানে না। পর্যটন, ব্যবসা বাণিজ্যসহ সবক্ষেত্রেই দেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি গুরুত্বপূর্ণ।

চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া এবং পরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ আলী সরকার বইটির মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন।