Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাশকতার মামলায় আলতাফ-হাফিজের ২১ মাসের কারাদণ্ড

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ২০০ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর গুলশান থানার একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে পৃথক দুই ধারায় ২১ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন মেজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত তাদের কারাদণ্ড দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) মো. হানিফ, এম এ আউয়াল খান, সাবেক কমিশনার এম এ কাইয়ুম, মো. দুলাল, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, মো. বাবুল হোসেন ওরফে বাবু, মো. আলমগীর হোসেন ওরফে রাজু, মো. জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. সামসুল হক মিয়াজী, মো. বিপ্লব, মো. খুরশিদ আলম মমতাজ, মো. মোশারফ হোসেন ও মো. মাহাবুব।

গত রোববার রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার ২৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা ২০১১ সালের ৪ জুন গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেন এবং তাদের আক্রমণ করেন। রাস্তার চলাচলরত গাড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল মামলাটি তদন্তের পর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলার বিচার চালাকালীন আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য নেয়।

উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর সকালে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকা থেকে আলতাফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। ওই দিনই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা মডেল থানায় করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এরপর আদালতে হাজির করে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদীর আদালত কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন তিনি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার করতে করতে এখন কুসংস্কারের পথে এগোচ্ছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

নাশকতার মামলায় আলতাফ-হাফিজের ২১ মাসের কারাদণ্ড

প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজধানীর গুলশান থানার একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে পৃথক দুই ধারায় ২১ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন মেজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত তাদের কারাদণ্ড দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) মো. হানিফ, এম এ আউয়াল খান, সাবেক কমিশনার এম এ কাইয়ুম, মো. দুলাল, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, মো. বাবুল হোসেন ওরফে বাবু, মো. আলমগীর হোসেন ওরফে রাজু, মো. জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. সামসুল হক মিয়াজী, মো. বিপ্লব, মো. খুরশিদ আলম মমতাজ, মো. মোশারফ হোসেন ও মো. মাহাবুব।

গত রোববার রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার ২৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিরা ২০১১ সালের ৪ জুন গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা দেন এবং তাদের আক্রমণ করেন। রাস্তার চলাচলরত গাড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল মামলাটি তদন্তের পর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলার বিচার চালাকালীন আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য নেয়।

উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর সকালে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকা থেকে আলতাফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। ওই দিনই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা মডেল থানায় করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এরপর আদালতে হাজির করে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদীর আদালত কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন তিনি।