Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেওয়ানগঞ্জে ১০ হাজার মানুষের ভরসা রশিটানা নৌকা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দীর্ঘদিনেও জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে সানন্দবাড়ি-পাথরের চর সড়কে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণ হয়নি। সেতু না থাকায় উপজেলার চর আমখাওয়া, পাররামরামপুর ও ডাংধরা ইউনিয়নের অন্তত ১৫টি গ্রামের ১০ হাজার মানুষকে নদী পারাপারে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন গ্রামগুলোর হাজার হাজার মানুষকে রশি টেনে ঝুঁকি নিয়ে খেয়া নৌকায় নদী পারাপার হতে হচ্ছে। দ্রুত নদীটিতে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।

জানা গেছে, জিঞ্জিরাম নদীটি দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বৃহৎ হাট সানন্দবাড়ীর পূর্ব পাশ ঘেঁষে উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। এতে পূর্ব পাড়ের নবিনাবাদ, গোয়ালকান্দা, সিলেটপাড়া, চরপাড়া, চরমাদার, মাদারেরচর, চেংটিমারী, কবিরপুর পাথরের চরসহ অনত ১৫টি গ্রামের সাথে সানন্দবাড়ীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন। নদীটি সরু হলেও বর্ষাকালে ভরে যায় কানায় কানায়। শুস্ক মৌসুমে নদীতে থাকে সাঁতার পানি। সে কারণে সারা বছর ওই গ্রামগুলোর মানুষদের প্রতিদিনের যাতায়াত হয়েছে ঝুঁকিপূূর্ণ। রশি টেনে খেয়া নৌকায় নদী পারাপার হতে হচ্ছে এলাকাবাসীদের।

এই নদীর কারণে নবীনাবাদ, ছিলেটপাড়া, কবিরপুর, চেংটিমারি, গোয়ালকান্দা, মাদারচর গ্রাম-সহ পনেরটি গ্রামের মানুষের যোগাযোগ সুবিধা না থাকায় নাগরিকসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এই অঞ্চলের মানুষ। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বাজারে নিতে অতিরিক্ত টাকা ব্যয় করতে হয়। এ কারণে ওই চরাঞ্চলের কৃষকরা বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করেও লাভের মুখ দেখতে পারেন না। একজন শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ে যেতে হলেও অতিরিক্ত সময় ব্যয় করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। নবীনাবাদ, ছিলেটপাড়া, গোয়ালকান্দা, বা মাদারেরচর গ্রামের কোনো মানুষ কাজের জন্য উপজেলা শহরে যেতে হলে তাকে কমপক্ষে দুই ঘন্টা সময় বেশি নিয়ে যেতে হয়। সেতু নির্মাণ না হওয়ায় নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ, শিক্ষার্থী-সহ সবাই রয়েছেন চরম দুর্ভোগে। স্থানীয় এলাকাবাসীর ধারণা এই নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ হলে জনজীবনে যেমন দুর্ভোগ কমবে তেমনি অর্থনীতির গতিপথও দ্রুত বদলে যাবে।

সিলেট পাড়ার আব্দুল মোতালেব বলেন, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ে হাট-বাজার নেই। সে কারণে প্রতিদিন তাদের সানন্দবাড়ী বাজারে যেতে হয়। নদীতে সেতু না থাকায় পারাপারে অবর্ননীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে হচ্ছে। নদীটির সানন্দবাড়ী বাজার সংলগ্ন স্থানে সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।

নবিনাবাদের আনোয়ার হোসেন বলেন, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ের গ্রামগুলোতে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যতিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। সেতু না থাকায় কোমলমতী শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন খেয়া নৌকায় রশি টেনে নদী পারাপার হতে হচ্ছে। এতে অর্থ ও সময় ক্ষেপনের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত তারা পতিত হচ্ছে ঝুঁকির মুখে।

অবহেলিত নবীনাবাদ গ্রামের হেলাল উদ্দিন জানান, এই নদীর কারণে আমরা এই এলাকার প্রায় ১৫ হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়ে পড়েছি। অবহেলিত চরাঞ্চলে উন্নয়নের ছোঁয়া না থাকায় এই এলাকার মানুষ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষ করে বিছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এই এলাকার মানুষ নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে থাকায় এই এলাকার জীবনমান এখনো নিম্নমুখী রয়ে গেছে।

নবীনাবাদ গ্রামের কৃষক আনিছুর রহমান বলেন, জরুরী কোনো রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যেতে হলে অনেক ঘুরে হাসপাতালে যেতে হয়। এখানে একটা সেতু হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমে যেত।

সানন্দবাড়ীর পশু চিকিৎসক ও গণমাধ্যম কর্মী হারুন অর রশিদ জানান, সানন্দবাড়ী বাজারের পূর্ব পাশ ঘেঁষে সানন্দবাড়ী-পাথরের চর সড়কে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণের দাবি দীর্ঘ দিনের। কিন্তু বছরের পর বছর অতিবাহিত হলেও আজও ওই স্থানে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে না। ফলে নদীটির পূর্বপাড়ের শতশত মানুষকে রশি টেনে খেয়া নৌকা পারাপারে প্রতিদিন পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। এলাকাবাসীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় নদীটির ওই স্থানে দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি তার।

সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক আলহাজ্ব কবি আজিজুর রহমান জানান, বর্ষা মৌসুমে সানন্দবাড়ী কলেজ, উচ্চ বিদ্যালয়, ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা, অথেনটিক সেন্ট্রাল স্কুল, বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র/ছাত্রীদের যাথা সময়ে বিদ্যালয়ে উপস্থিত বিঘ্নিত হয়। কচিকাঁচা ছেলে মেয়েদের নদী পারাপারে অনেক সময় ঝুকিপূর্ণ হয়। বন্যার সময় নৌকা ডুবির আশঙ্কা থাকে।

চরআমখাওয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম জানান, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ের বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে প্রতিদিন সানন্দবাড়ী হাট-বাজারে যাতায়াত করতে হয়। সেতু না থাকায় তাদেরকে প্রতিনিয়ত পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। গ্রামগুলোতে একদিকে নেই হাট বাজার অন্যদিকে নেই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণ প্রয়োজন।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ জানান, নদীটির ওই স্থানে ১৫০ মিটার সেতুর প্রস্তাবনা সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হলে সেতু নির্মাণ করা হবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আজ থেকে দেশের ৬৪ জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে : সংস্কৃতি উপদেষ্টা

দেওয়ানগঞ্জে ১০ হাজার মানুষের ভরসা রশিটানা নৌকা

প্রকাশের সময় : ০৩:২৯:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

দীর্ঘদিনেও জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে সানন্দবাড়ি-পাথরের চর সড়কে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণ হয়নি। সেতু না থাকায় উপজেলার চর আমখাওয়া, পাররামরামপুর ও ডাংধরা ইউনিয়নের অন্তত ১৫টি গ্রামের ১০ হাজার মানুষকে নদী পারাপারে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন গ্রামগুলোর হাজার হাজার মানুষকে রশি টেনে ঝুঁকি নিয়ে খেয়া নৌকায় নদী পারাপার হতে হচ্ছে। দ্রুত নদীটিতে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।

জানা গেছে, জিঞ্জিরাম নদীটি দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার বৃহৎ হাট সানন্দবাড়ীর পূর্ব পাশ ঘেঁষে উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। এতে পূর্ব পাড়ের নবিনাবাদ, গোয়ালকান্দা, সিলেটপাড়া, চরপাড়া, চরমাদার, মাদারেরচর, চেংটিমারী, কবিরপুর পাথরের চরসহ অনত ১৫টি গ্রামের সাথে সানন্দবাড়ীর সাথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন। নদীটি সরু হলেও বর্ষাকালে ভরে যায় কানায় কানায়। শুস্ক মৌসুমে নদীতে থাকে সাঁতার পানি। সে কারণে সারা বছর ওই গ্রামগুলোর মানুষদের প্রতিদিনের যাতায়াত হয়েছে ঝুঁকিপূূর্ণ। রশি টেনে খেয়া নৌকায় নদী পারাপার হতে হচ্ছে এলাকাবাসীদের।

এই নদীর কারণে নবীনাবাদ, ছিলেটপাড়া, কবিরপুর, চেংটিমারি, গোয়ালকান্দা, মাদারচর গ্রাম-সহ পনেরটি গ্রামের মানুষের যোগাযোগ সুবিধা না থাকায় নাগরিকসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এই অঞ্চলের মানুষ। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বাজারে নিতে অতিরিক্ত টাকা ব্যয় করতে হয়। এ কারণে ওই চরাঞ্চলের কৃষকরা বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করেও লাভের মুখ দেখতে পারেন না। একজন শিক্ষার্থীকে বিদ্যালয়ে যেতে হলেও অতিরিক্ত সময় ব্যয় করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। নবীনাবাদ, ছিলেটপাড়া, গোয়ালকান্দা, বা মাদারেরচর গ্রামের কোনো মানুষ কাজের জন্য উপজেলা শহরে যেতে হলে তাকে কমপক্ষে দুই ঘন্টা সময় বেশি নিয়ে যেতে হয়। সেতু নির্মাণ না হওয়ায় নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ, শিক্ষার্থী-সহ সবাই রয়েছেন চরম দুর্ভোগে। স্থানীয় এলাকাবাসীর ধারণা এই নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ হলে জনজীবনে যেমন দুর্ভোগ কমবে তেমনি অর্থনীতির গতিপথও দ্রুত বদলে যাবে।

সিলেট পাড়ার আব্দুল মোতালেব বলেন, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ে হাট-বাজার নেই। সে কারণে প্রতিদিন তাদের সানন্দবাড়ী বাজারে যেতে হয়। নদীতে সেতু না থাকায় পারাপারে অবর্ননীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে হচ্ছে। নদীটির সানন্দবাড়ী বাজার সংলগ্ন স্থানে সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।

নবিনাবাদের আনোয়ার হোসেন বলেন, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ের গ্রামগুলোতে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যতিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। সেতু না থাকায় কোমলমতী শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন খেয়া নৌকায় রশি টেনে নদী পারাপার হতে হচ্ছে। এতে অর্থ ও সময় ক্ষেপনের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত তারা পতিত হচ্ছে ঝুঁকির মুখে।

অবহেলিত নবীনাবাদ গ্রামের হেলাল উদ্দিন জানান, এই নদীর কারণে আমরা এই এলাকার প্রায় ১৫ হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়ে পড়েছি। অবহেলিত চরাঞ্চলে উন্নয়নের ছোঁয়া না থাকায় এই এলাকার মানুষ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিশেষ করে বিছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এই এলাকার মানুষ নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে থাকায় এই এলাকার জীবনমান এখনো নিম্নমুখী রয়ে গেছে।

নবীনাবাদ গ্রামের কৃষক আনিছুর রহমান বলেন, জরুরী কোনো রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যেতে হলে অনেক ঘুরে হাসপাতালে যেতে হয়। এখানে একটা সেতু হলে মানুষের দুর্ভোগ অনেক কমে যেত।

সানন্দবাড়ীর পশু চিকিৎসক ও গণমাধ্যম কর্মী হারুন অর রশিদ জানান, সানন্দবাড়ী বাজারের পূর্ব পাশ ঘেঁষে সানন্দবাড়ী-পাথরের চর সড়কে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণের দাবি দীর্ঘ দিনের। কিন্তু বছরের পর বছর অতিবাহিত হলেও আজও ওই স্থানে সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে না। ফলে নদীটির পূর্বপাড়ের শতশত মানুষকে রশি টেনে খেয়া নৌকা পারাপারে প্রতিদিন পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। এলাকাবাসীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় নদীটির ওই স্থানে দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি তার।

সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক আলহাজ্ব কবি আজিজুর রহমান জানান, বর্ষা মৌসুমে সানন্দবাড়ী কলেজ, উচ্চ বিদ্যালয়, ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা, অথেনটিক সেন্ট্রাল স্কুল, বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র/ছাত্রীদের যাথা সময়ে বিদ্যালয়ে উপস্থিত বিঘ্নিত হয়। কচিকাঁচা ছেলে মেয়েদের নদী পারাপারে অনেক সময় ঝুকিপূর্ণ হয়। বন্যার সময় নৌকা ডুবির আশঙ্কা থাকে।

চরআমখাওয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম জানান, জিঞ্জিরাম নদীর পূর্বপাড়ের বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে প্রতিদিন সানন্দবাড়ী হাট-বাজারে যাতায়াত করতে হয়। সেতু না থাকায় তাদেরকে প্রতিনিয়ত পোহাতে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ। গ্রামগুলোতে একদিকে নেই হাট বাজার অন্যদিকে নেই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে জিঞ্জিরাম নদীতে সেতু নির্মাণ প্রয়োজন।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ জানান, নদীটির ওই স্থানে ১৫০ মিটার সেতুর প্রস্তাবনা সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হলে সেতু নির্মাণ করা হবে।