Dhaka মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দক্ষিণ আফ্রিকায় ছুরিকাঘাতে বাংলাদেশি নিহত 

ফেনী জেলা প্রতিনিধি  : 
দক্ষিণ আফ্রিকায় চাঁদা না দেওয়ায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে এমরাজ হোসেন সুমন (২৮) নামের এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বেস্ট এরিয়ার ফালগুজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মো. এমরাজ হোসেন সুমন ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভার জগৎপুর গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে।
নিহতের চাচাতো ভাই শেখ ফরিদ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের বন্ধুর বরাত দিয়ে শেখ ফরিদ জানান, সকালে নিজ দোকানে চাঁদা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সুমনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দোকানের সামনেই তাকে ছুরিকাঘাত করে সন্ত্রাসীরা। পরে স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শেখ ফরিদ আরও জানান, সংসারে সচ্ছলতার আশায় ১০ বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জামান সুমন। সেখানে স্টেশনারি ও মুদি দোকানে কাজ করতেন তিনি। আরাফ হোসেন নামের তার পাঁচ মাস বয়সী একটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিবেদিতা চাকমা বলেন, নিহতের মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া পরিবারের জন্য সরকার নির্ধারিত সহযোগিতা যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।
জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

দক্ষিণ আফ্রিকায় ছুরিকাঘাতে বাংলাদেশি নিহত 

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
ফেনী জেলা প্রতিনিধি  : 
দক্ষিণ আফ্রিকায় চাঁদা না দেওয়ায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে এমরাজ হোসেন সুমন (২৮) নামের এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বেস্ট এরিয়ার ফালগুজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মো. এমরাজ হোসেন সুমন ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভার জগৎপুর গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে।
নিহতের চাচাতো ভাই শেখ ফরিদ উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুমনের বন্ধুর বরাত দিয়ে শেখ ফরিদ জানান, সকালে নিজ দোকানে চাঁদা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সুমনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দোকানের সামনেই তাকে ছুরিকাঘাত করে সন্ত্রাসীরা। পরে স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শেখ ফরিদ আরও জানান, সংসারে সচ্ছলতার আশায় ১০ বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জামান সুমন। সেখানে স্টেশনারি ও মুদি দোকানে কাজ করতেন তিনি। আরাফ হোসেন নামের তার পাঁচ মাস বয়সী একটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিবেদিতা চাকমা বলেন, নিহতের মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া পরিবারের জন্য সরকার নির্ধারিত সহযোগিতা যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।